ইউনুছ আলী আলাল
অপূর্ব সৌন্দর্যে ভরা নৈসর্গিক দৃশ্য আমাদের হৃদয়কে করে তোলে বিমোহিত ও বিস্মিত। সবুজে ঘেরা পাহাড়, শান্ত নদীর ধারা, আকাশের নীল বিস্তার, রোদের মায়াবী আলো আর পাখির কূজনে মুখর প্রকৃতির প্রতিটি কোণে লুকিয়ে আছে আল্লাহর সৃষ্টির অসীম সৌন্দর্যের নিদর্শন।
আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন, যেখানে প্রতিটি উপাদান নিখুঁত ও ভারসাম্যপূর্ণ। সূর্য ওঠে ঠিক সময়ে, চাঁদ ও তারকারা রাতকে করে তোলে জ্যোতির্ময়, বৃষ্টি নামিয়ে আনে প্রশান্তি! আর গাছপালা ও প্রাণিকুল এক অপূর্ব সমন্বয়ে জীবনকে গঠন করে।
ঘুরে বেড়ানো মানে শুধু জায়গা বদল নয়, মনও বদলে যায়। নতুন জায়গা, নতুন মানুষ, আর প্রকৃতির নতুন রূপ আমাদের মনে এনে দেয় এক অনাবিল শান্তি। শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে গেলেই দেখা মেলে সবুজ মাঠ, নদী, পাহাড় কিংবা সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য। কখনো গ্রামের মেঠোপথ ধরে হেঁটে যাওয়া, কখনো বন্ধুর সঙ্গে পাহাড়ে ওঠা—এসব মুহূর্ত জীবনের এক অমূল্য স্মৃতি হয়ে থাকে। তাই সময় সুযোগ পেলেই ঘুরে বেড়ানোর জন্য ব্যাগ গুছিয়ে বেরিয়ে পড়তে পারেন। কারণ ভ্রমণ আমাদের মনে প্রশান্তি এনে দেয় এবং জীবনের একঘেয়েমি দূর করে।
এই সৃষ্টির প্রতিটি দিক আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সৃষ্টিকর্তা কত অসাধারণ ক্ষমতার অধিকারী। তার সৃষ্টি কেবল মানুষের উপকারই করে না, সৌন্দর্যেও মুগ্ধ করে। প্রকৃতির এমন প্রতিটি দৃশ্য যেন এক একটি আয়াত, যা আমাদের মনে করিয়ে দেয়—‘আল্লাহ তায়ালা সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পী এবং জ্ঞান ও হিকমতের অধিকারী।’
যারা প্রকৃতিকে ভালোবাসে, তারা প্রকৃতপক্ষে সৃষ্টিকর্তার নিদর্শনকে চিনে নেওয়ার এক অনন্য সুযোগ পায়। নৈসর্গিক দৃশ্য দেখার প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক ইবাদতের অনুভূতি এনে দেয়।
বাংলাদেশ এক অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। সবুজে ঘেরা মাঠ, নদনদী, পাহাড়-টিলা, সাগর ও বনাঞ্চল সব মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যিই অনন্য ও হৃদয়স্পর্শী। প্রতিটি ঋতুর রূপ আলাদা, প্রতিটি অঞ্চলের সৌন্দর্য বিশেষভাবে বৈচিত্র্যময়।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এর নদীমাতৃক প্রকৃতি। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্রসহ অসংখ্য নদী দেশটিকে করেছে উর্বর ও জীবন্ত। বর্ষাকালে এই নদীগুলো ফুলেফেঁপে উঠে অপূর্ব দৃশ্য সৃষ্টি করে। শীতকালে নদীর তীরে জেগে ওঠে চর, যেখানে কুয়াশায় মোড়ানো সকালের সৌন্দর্য অপরূপ।
সিলেটের চা-বাগান ও সবুজ পাহাড়, সুন্দরবনের বাঘ ও গাছপালার রাজ্য, কক্সবাজারের বিশাল সমুদ্রসৈকত, রাঙামাটির লেক ও পার্বত্য অঞ্চল, কুয়াকাটার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত—এ সবই বাংলাদেশের নৈসর্গিক ঐশ্বর্যের অংশ। গ্রামবাংলার ধানক্ষেত, কাকডাকা ভোর, বাঁশঝাড় আর পাখির কলতান এক হৃদয়ছোঁয়া পরিবেশ সৃষ্টি করে।
বাংলাদেশের প্রকৃতি শুধু দৃষ্টিনন্দন নয়, বরং আত্মাকে শীতল করে, হৃদয়ে আনে প্রশান্তি। প্রকৃতির এমন সৌন্দর্য আমাদের মনে করিয়ে দেয়, আল্লাহ তায়ালা এ দেশকে কী অপূর্বভাবে সাজিয়ে তুলেছেন।
এই সৌন্দর্য সংরক্ষণ করা ও ভালোবাসা আমাদের দায়িত্ব। প্রকৃতির প্রতি যত্নশীল হয়ে আমরা এই নৈসর্গিক রত্নভাণ্ডারকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তুলে রাখতে পারি। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য শুধু চোখে দেখার বিষয় নয়, এটি অনুভব ও গর্ব করার বিষয়।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য কিছু দর্শনীয় স্থান আপনি পথে দেখতে পাবেন বান্দরবানে। যেমন মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, পাহাড় ও লেকের অপূর্ব সমন্বয়। নীলাচলকে মেঘের রাজ্য বলা চলে, এখান থেকে পুরো বান্দরবান শহর দেখা যায়। ‘বুদ্ধ ধাতু জাদি’ বান্দরবানের বিখ্যাত স্বর্ণমন্দির। বান্দরবান থেকে থানচি যাওয়ার পথ হলো পাহাড়ের আঁকাবাঁকা, রোমাঞ্চকর আর অদ্ভুত সুন্দর। একদিকে গভীর পাহাড়, অন্যদিকে খাদ। মাঝেমধ্যে দেখা যায় ঝরনা, আদিবাসী গ্রাম ও জুমচাষের দৃশ্য। বান্দরবানে রয়েছে বাংলাদেশে সবচেয়ে উঁচু বসতিপূর্ণ পাহাড় চিম্বুক পাহাড়। বান্দরবানে রয়েছে শৈলপ্রপাত, একটি সুন্দর পাহাড়ি ঝরনা, যা পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
আমার উপভোগ করা সবচেয়ে সুন্দর নৌকাভ্রমণ হচ্ছে থানচি থেকে সাঙ্গু নদী ধরে রেমাক্রি পর্যন্ত, যা এক সত্যিকারের স্বপ্নময় অভিজ্ঞতা। স্বচ্ছ জল, চারপাশে পাহাড়, বনের পাখির ডাক—সব মিলিয়ে মনে হবে আপনি যেন কোনো কল্পনার রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন।
সবচেয়ে আকষর্ণীয় ও কঠোর শ্রমসাধ্য ভ্রমণ হচ্ছে রেমাক্রি থেকে হেঁটে যেতে হবে বা ট্রেকিং করে পৌঁছাতে হবে নাফাখুম। এই ট্রেকিং পথটি মুগ্ধকর ও অ্যাডভেঞ্চারে ভরা। পাথুরে পথ, ছোট ছোট ঝরনা, আদিবাসী গ্রাম এবং সাঙ্গু নদীর ধার ধরে হাঁটার অভিজ্ঞতা মনে রাখার মতো।
ভ্রমণপিপাসুদের সবচেয়ে বেশি দেখার ইচ্ছা থাকে বান্দরবানের নাফাখুম। এখানে যাওয়া খুবই কঠিন কাজ। অল্পবয়সি ছাড়া কারও জন্য এখানে ট্রেকিং করে যাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। যখন সব বাধা পেরিয়ে আপনি পৌঁছে যাবেন নাফাখুমে। আপনার তখন চোখে পড়বে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ও সুন্দর জলপ্রপাত। পাহাড়ের বুক চিরে গড়িয়ে পড়া জলরাশি আর চারপাশে সবুজে ঘেরা প্রকৃতি আপনাকে এক নিঃশব্দ বিস্ময়ে ভরিয়ে তুলবে। এ দৃশ্য আপনি কখনো ভুলবেন না।
সময় পেলে বেরিয়ে পড়ুন বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থাপনা ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি দেখতে।
পরামর্শ : শারীরিকভাবে প্রস্তুত থেকে ভ্রমণযাত্রা শুরু করুন। প্রকৃতির সৌন্দর্য মন খুলে উপভোগ করুন।
অপূর্ব সৌন্দর্যে ভরা নৈসর্গিক দৃশ্য আমাদের হৃদয়কে করে তোলে বিমোহিত ও বিস্মিত। সবুজে ঘেরা পাহাড়, শান্ত নদীর ধারা, আকাশের নীল বিস্তার, রোদের মায়াবী আলো আর পাখির কূজনে মুখর প্রকৃতির প্রতিটি কোণে লুকিয়ে আছে আল্লাহর সৃষ্টির অসীম সৌন্দর্যের নিদর্শন।
আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন, যেখানে প্রতিটি উপাদান নিখুঁত ও ভারসাম্যপূর্ণ। সূর্য ওঠে ঠিক সময়ে, চাঁদ ও তারকারা রাতকে করে তোলে জ্যোতির্ময়, বৃষ্টি নামিয়ে আনে প্রশান্তি! আর গাছপালা ও প্রাণিকুল এক অপূর্ব সমন্বয়ে জীবনকে গঠন করে।
ঘুরে বেড়ানো মানে শুধু জায়গা বদল নয়, মনও বদলে যায়। নতুন জায়গা, নতুন মানুষ, আর প্রকৃতির নতুন রূপ আমাদের মনে এনে দেয় এক অনাবিল শান্তি। শহরের কোলাহল থেকে একটু দূরে গেলেই দেখা মেলে সবুজ মাঠ, নদী, পাহাড় কিংবা সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য। কখনো গ্রামের মেঠোপথ ধরে হেঁটে যাওয়া, কখনো বন্ধুর সঙ্গে পাহাড়ে ওঠা—এসব মুহূর্ত জীবনের এক অমূল্য স্মৃতি হয়ে থাকে। তাই সময় সুযোগ পেলেই ঘুরে বেড়ানোর জন্য ব্যাগ গুছিয়ে বেরিয়ে পড়তে পারেন। কারণ ভ্রমণ আমাদের মনে প্রশান্তি এনে দেয় এবং জীবনের একঘেয়েমি দূর করে।
এই সৃষ্টির প্রতিটি দিক আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সৃষ্টিকর্তা কত অসাধারণ ক্ষমতার অধিকারী। তার সৃষ্টি কেবল মানুষের উপকারই করে না, সৌন্দর্যেও মুগ্ধ করে। প্রকৃতির এমন প্রতিটি দৃশ্য যেন এক একটি আয়াত, যা আমাদের মনে করিয়ে দেয়—‘আল্লাহ তায়ালা সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পী এবং জ্ঞান ও হিকমতের অধিকারী।’
যারা প্রকৃতিকে ভালোবাসে, তারা প্রকৃতপক্ষে সৃষ্টিকর্তার নিদর্শনকে চিনে নেওয়ার এক অনন্য সুযোগ পায়। নৈসর্গিক দৃশ্য দেখার প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক ইবাদতের অনুভূতি এনে দেয়।
বাংলাদেশ এক অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি। সবুজে ঘেরা মাঠ, নদনদী, পাহাড়-টিলা, সাগর ও বনাঞ্চল সব মিলিয়ে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সত্যিই অনন্য ও হৃদয়স্পর্শী। প্রতিটি ঋতুর রূপ আলাদা, প্রতিটি অঞ্চলের সৌন্দর্য বিশেষভাবে বৈচিত্র্যময়।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এর নদীমাতৃক প্রকৃতি। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্রসহ অসংখ্য নদী দেশটিকে করেছে উর্বর ও জীবন্ত। বর্ষাকালে এই নদীগুলো ফুলেফেঁপে উঠে অপূর্ব দৃশ্য সৃষ্টি করে। শীতকালে নদীর তীরে জেগে ওঠে চর, যেখানে কুয়াশায় মোড়ানো সকালের সৌন্দর্য অপরূপ।
সিলেটের চা-বাগান ও সবুজ পাহাড়, সুন্দরবনের বাঘ ও গাছপালার রাজ্য, কক্সবাজারের বিশাল সমুদ্রসৈকত, রাঙামাটির লেক ও পার্বত্য অঞ্চল, কুয়াকাটার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত—এ সবই বাংলাদেশের নৈসর্গিক ঐশ্বর্যের অংশ। গ্রামবাংলার ধানক্ষেত, কাকডাকা ভোর, বাঁশঝাড় আর পাখির কলতান এক হৃদয়ছোঁয়া পরিবেশ সৃষ্টি করে।
বাংলাদেশের প্রকৃতি শুধু দৃষ্টিনন্দন নয়, বরং আত্মাকে শীতল করে, হৃদয়ে আনে প্রশান্তি। প্রকৃতির এমন সৌন্দর্য আমাদের মনে করিয়ে দেয়, আল্লাহ তায়ালা এ দেশকে কী অপূর্বভাবে সাজিয়ে তুলেছেন।
এই সৌন্দর্য সংরক্ষণ করা ও ভালোবাসা আমাদের দায়িত্ব। প্রকৃতির প্রতি যত্নশীল হয়ে আমরা এই নৈসর্গিক রত্নভাণ্ডারকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তুলে রাখতে পারি। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য শুধু চোখে দেখার বিষয় নয়, এটি অনুভব ও গর্ব করার বিষয়।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য কিছু দর্শনীয় স্থান আপনি পথে দেখতে পাবেন বান্দরবানে। যেমন মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র, পাহাড় ও লেকের অপূর্ব সমন্বয়। নীলাচলকে মেঘের রাজ্য বলা চলে, এখান থেকে পুরো বান্দরবান শহর দেখা যায়। ‘বুদ্ধ ধাতু জাদি’ বান্দরবানের বিখ্যাত স্বর্ণমন্দির। বান্দরবান থেকে থানচি যাওয়ার পথ হলো পাহাড়ের আঁকাবাঁকা, রোমাঞ্চকর আর অদ্ভুত সুন্দর। একদিকে গভীর পাহাড়, অন্যদিকে খাদ। মাঝেমধ্যে দেখা যায় ঝরনা, আদিবাসী গ্রাম ও জুমচাষের দৃশ্য। বান্দরবানে রয়েছে বাংলাদেশে সবচেয়ে উঁচু বসতিপূর্ণ পাহাড় চিম্বুক পাহাড়। বান্দরবানে রয়েছে শৈলপ্রপাত, একটি সুন্দর পাহাড়ি ঝরনা, যা পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয়।
আমার উপভোগ করা সবচেয়ে সুন্দর নৌকাভ্রমণ হচ্ছে থানচি থেকে সাঙ্গু নদী ধরে রেমাক্রি পর্যন্ত, যা এক সত্যিকারের স্বপ্নময় অভিজ্ঞতা। স্বচ্ছ জল, চারপাশে পাহাড়, বনের পাখির ডাক—সব মিলিয়ে মনে হবে আপনি যেন কোনো কল্পনার রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন।
সবচেয়ে আকষর্ণীয় ও কঠোর শ্রমসাধ্য ভ্রমণ হচ্ছে রেমাক্রি থেকে হেঁটে যেতে হবে বা ট্রেকিং করে পৌঁছাতে হবে নাফাখুম। এই ট্রেকিং পথটি মুগ্ধকর ও অ্যাডভেঞ্চারে ভরা। পাথুরে পথ, ছোট ছোট ঝরনা, আদিবাসী গ্রাম এবং সাঙ্গু নদীর ধার ধরে হাঁটার অভিজ্ঞতা মনে রাখার মতো।
ভ্রমণপিপাসুদের সবচেয়ে বেশি দেখার ইচ্ছা থাকে বান্দরবানের নাফাখুম। এখানে যাওয়া খুবই কঠিন কাজ। অল্পবয়সি ছাড়া কারও জন্য এখানে ট্রেকিং করে যাওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। যখন সব বাধা পেরিয়ে আপনি পৌঁছে যাবেন নাফাখুমে। আপনার তখন চোখে পড়বে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ও সুন্দর জলপ্রপাত। পাহাড়ের বুক চিরে গড়িয়ে পড়া জলরাশি আর চারপাশে সবুজে ঘেরা প্রকৃতি আপনাকে এক নিঃশব্দ বিস্ময়ে ভরিয়ে তুলবে। এ দৃশ্য আপনি কখনো ভুলবেন না।
সময় পেলে বেরিয়ে পড়ুন বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থাপনা ও বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি দেখতে।
পরামর্শ : শারীরিকভাবে প্রস্তুত থেকে ভ্রমণযাত্রা শুরু করুন। প্রকৃতির সৌন্দর্য মন খুলে উপভোগ করুন।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৬ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে