তনিমা রহমান
মানুষ সৌন্দর্যপ্রিয়। তাই সৌন্দর্য বাড়ায় সেসব জিনিসের প্রতিই মানুষের আকর্ষণ থাকে। বোতামের কাজ শুধু শার্ট বা জামা আটকানো নয়, পোশাকের নকশায় ও ডিজাইনে বোতামের ব্যবহার যোগ করে বাড়তি মাত্রা। পোশাক আকর্ষণীয় ও জমকালো করতেও বোতাম ব্যবহার করা হচ্ছে। পোশাকে বোতামের নকশা নিয়েই এবারের আয়োজন।
বোতাম সমাচার
ফ্রক, কামিজ, সালোয়ার, কুর্তি, টপস, কিংবা ফতুয়া—মেয়েদের সব রকমের পোশাকেই বোতাম ব্যবহার করা হচ্ছে। জামার সামনে (বুকের ওপর), গলার নকশায়, জামার হাতায় ফোল্ড রিবনে, শোল্ডার ফোল্ডে, শেরোয়ানি কাটের কামিজে, এমনকি শাড়িতেও ছোট ছোট বোতামের ব্যবহার রয়েছে। ডিজাইনার আফসানা বলেন, এবার প্রায় প্রতিটি পোশাকের ডিজাইনে বোতামের ব্যবহার করা হয়েছে। ক্রেতাদের মধ্যে এ ধরনের পোশাকের চাহিদাও বেশ ভালো। ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় এখন বোতাম দিয়ে নকশা করা পোশাকের স্থান ওপরে।
পোশাক কিনতে আসা রিদিকা জামান জানান, অফিসে আমি সাধারণত সিম্পল ডিজাইনের পোশাকই পরতে পছন্দ করি। তাই বোতাম দিয়ে ডিজাইন করা জামাগুলো আমার বেশি পছন্দের। জামার ডিজাইনে অনায়াসেই নতুনত্ব আনা যায়, আবার চোখে দৃষ্টিকটুও লাগে না।
হরেক রকম বোতামের ব্যবহার
ফ্যাশন ডিজাইনাররা মনে করেন, বোতামের ব্যবহারে মূলত পোশাকের আভিজাত্য বাড়ে। খুব সাধারণ একরঙা একটা কামিজকে বিপরীত রঙের কয়েকটি বোতাম নিমেষেই অসাধারণ বানিয়ে ফেলে। কাঠ, কড়ি, পুঁতি, মুক্তা, পাথর কিংবা কাপড়ের বোতাম ব্যবহার করা হয় পোশাকের ডিজাইনে। সুতির কামিজ, ফতুয়া ও টপসে ফলস কাপড়ের বোতামই বেশি ব্যবহার করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে কাপড় দিয়ে বোতাম ঢেকে তার ওপর করা হয় সুতার কাজ। পোশাকের বিপরীত রঙের বোতাম ব্যবহার করে কনট্রাস্টও আনা হচ্ছে।
জমকালো পোশাকে স্টোন ও পার্লের নকশা করা বোতাম ব্যবহার করা হয়। জমকালো বোতামের ক্ষেত্রে মূলত পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়েই পাথর ও পুঁতির বোতাম নির্বাচন করা হয়। সোনালি ও রুপালি পাথরের বোতাম প্রায় সব রঙের সঙ্গেই যায়। বোতাম নির্বাচনের সময় আকার-আকৃতির দিকে খেয়াল রাখা দরকার।
বড় আকারের বোতামগুলো মূলত গলার ডিজাইনে ব্যবহার করা হয় একটি করে। এর সঙ্গে পোশাকের অন্য কোথাও বোতাম ব্যবহার করতে চাইলে সে ক্ষেত্রে ছোট আকৃতির বোতাম বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন ডিজাইনাররা। শো বোতাম বা আকারে ছোট বোতাম মূলত লম্বা সারি করেই ব্যবহার করা হয়। ডিজাইনাররা সাধারণত কামিজের তুলনায় টপস, ফতুয়া ও কুর্তির ডিজাইন কম বোতামেই করেন।
দর্জিবাড়ি
আপনি চাইলে নিজেও পছন্দের ডিজাইন দিয়ে দর্জির কাছ থেকে বানিয়ে নিতে পারেন বোতাম দিয়ে নকশা করা জামা। গাউসিয়া, নিউ মার্কেট, মৌচাক, চাঁদনী চকসহ প্রায় সব মার্কেটেই রয়েছে লেসের দোকান। এখানে অনেক রকমের বোতামের সমাহার পাবেন। আগেই ডিজাইন ঠিক করে আন্দাজ করে নিন ক’টি বোতাম লাগবে। তারপর পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে বেছে নিন পছন্দের বোতাম।
দরদাম
বোতাম বসানো কুর্তি টপস পাবেন ৫০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। কামিজগুলোর দাম শুরু হয় ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে। জমকালো কামিজ ও গাউন পাবেন দুই হাজার থেকে সাত হাজারের মধ্যেই।
আলাদা বোতাম কিনতে পারেন লেসের দোকানগুলো থেকে। আকার ও নকশা বুঝে প্রতিটি ২০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যেই পাবেন।
সতর্কতা
বোতামযুক্ত কোনো কাপড়ই ওয়াশিং মেশিনে ধুতে দেওয়া যাবে না। এতে বোতাম ভেঙে যাবে। কাপড় হাতে ধোয়ার ক্ষেত্রেও বাড়তি সতর্কতা রাখতে হবে। তা না হলে অনেক সময় পাথর পড়ে যায় বা বোতাম ভেঙে যায়।
মানুষ সৌন্দর্যপ্রিয়। তাই সৌন্দর্য বাড়ায় সেসব জিনিসের প্রতিই মানুষের আকর্ষণ থাকে। বোতামের কাজ শুধু শার্ট বা জামা আটকানো নয়, পোশাকের নকশায় ও ডিজাইনে বোতামের ব্যবহার যোগ করে বাড়তি মাত্রা। পোশাক আকর্ষণীয় ও জমকালো করতেও বোতাম ব্যবহার করা হচ্ছে। পোশাকে বোতামের নকশা নিয়েই এবারের আয়োজন।
বোতাম সমাচার
ফ্রক, কামিজ, সালোয়ার, কুর্তি, টপস, কিংবা ফতুয়া—মেয়েদের সব রকমের পোশাকেই বোতাম ব্যবহার করা হচ্ছে। জামার সামনে (বুকের ওপর), গলার নকশায়, জামার হাতায় ফোল্ড রিবনে, শোল্ডার ফোল্ডে, শেরোয়ানি কাটের কামিজে, এমনকি শাড়িতেও ছোট ছোট বোতামের ব্যবহার রয়েছে। ডিজাইনার আফসানা বলেন, এবার প্রায় প্রতিটি পোশাকের ডিজাইনে বোতামের ব্যবহার করা হয়েছে। ক্রেতাদের মধ্যে এ ধরনের পোশাকের চাহিদাও বেশ ভালো। ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় এখন বোতাম দিয়ে নকশা করা পোশাকের স্থান ওপরে।
পোশাক কিনতে আসা রিদিকা জামান জানান, অফিসে আমি সাধারণত সিম্পল ডিজাইনের পোশাকই পরতে পছন্দ করি। তাই বোতাম দিয়ে ডিজাইন করা জামাগুলো আমার বেশি পছন্দের। জামার ডিজাইনে অনায়াসেই নতুনত্ব আনা যায়, আবার চোখে দৃষ্টিকটুও লাগে না।
হরেক রকম বোতামের ব্যবহার
ফ্যাশন ডিজাইনাররা মনে করেন, বোতামের ব্যবহারে মূলত পোশাকের আভিজাত্য বাড়ে। খুব সাধারণ একরঙা একটা কামিজকে বিপরীত রঙের কয়েকটি বোতাম নিমেষেই অসাধারণ বানিয়ে ফেলে। কাঠ, কড়ি, পুঁতি, মুক্তা, পাথর কিংবা কাপড়ের বোতাম ব্যবহার করা হয় পোশাকের ডিজাইনে। সুতির কামিজ, ফতুয়া ও টপসে ফলস কাপড়ের বোতামই বেশি ব্যবহার করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে কাপড় দিয়ে বোতাম ঢেকে তার ওপর করা হয় সুতার কাজ। পোশাকের বিপরীত রঙের বোতাম ব্যবহার করে কনট্রাস্টও আনা হচ্ছে।
জমকালো পোশাকে স্টোন ও পার্লের নকশা করা বোতাম ব্যবহার করা হয়। জমকালো বোতামের ক্ষেত্রে মূলত পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়েই পাথর ও পুঁতির বোতাম নির্বাচন করা হয়। সোনালি ও রুপালি পাথরের বোতাম প্রায় সব রঙের সঙ্গেই যায়। বোতাম নির্বাচনের সময় আকার-আকৃতির দিকে খেয়াল রাখা দরকার।
বড় আকারের বোতামগুলো মূলত গলার ডিজাইনে ব্যবহার করা হয় একটি করে। এর সঙ্গে পোশাকের অন্য কোথাও বোতাম ব্যবহার করতে চাইলে সে ক্ষেত্রে ছোট আকৃতির বোতাম বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন ডিজাইনাররা। শো বোতাম বা আকারে ছোট বোতাম মূলত লম্বা সারি করেই ব্যবহার করা হয়। ডিজাইনাররা সাধারণত কামিজের তুলনায় টপস, ফতুয়া ও কুর্তির ডিজাইন কম বোতামেই করেন।
দর্জিবাড়ি
আপনি চাইলে নিজেও পছন্দের ডিজাইন দিয়ে দর্জির কাছ থেকে বানিয়ে নিতে পারেন বোতাম দিয়ে নকশা করা জামা। গাউসিয়া, নিউ মার্কেট, মৌচাক, চাঁদনী চকসহ প্রায় সব মার্কেটেই রয়েছে লেসের দোকান। এখানে অনেক রকমের বোতামের সমাহার পাবেন। আগেই ডিজাইন ঠিক করে আন্দাজ করে নিন ক’টি বোতাম লাগবে। তারপর পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে বেছে নিন পছন্দের বোতাম।
দরদাম
বোতাম বসানো কুর্তি টপস পাবেন ৫০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। কামিজগুলোর দাম শুরু হয় ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে। জমকালো কামিজ ও গাউন পাবেন দুই হাজার থেকে সাত হাজারের মধ্যেই।
আলাদা বোতাম কিনতে পারেন লেসের দোকানগুলো থেকে। আকার ও নকশা বুঝে প্রতিটি ২০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যেই পাবেন।
সতর্কতা
বোতামযুক্ত কোনো কাপড়ই ওয়াশিং মেশিনে ধুতে দেওয়া যাবে না। এতে বোতাম ভেঙে যাবে। কাপড় হাতে ধোয়ার ক্ষেত্রেও বাড়তি সতর্কতা রাখতে হবে। তা না হলে অনেক সময় পাথর পড়ে যায় বা বোতাম ভেঙে যায়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
২ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
২ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
২ ঘণ্টা আগে