তানিয়া সুলতানা
ঈদ উৎসবে মেহেদির রঙে হাত রাঙাবে না তা কি কখনো হয়! মেহেদির রঙ ছাড়া যেন বাঙালির ঈদের আনন্দ সম্পূর্ণ হয় না। ঈদ উপলক্ষে সাজগোজের আনুষঙ্গিক যত কিছুই কেনা হোক, মেহেদিতে হাত না রাঙালে চলেই না। বাড়ির ছোট সদস্য থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদের সবাই অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে থাকে কখন চাঁদ উঠবে আর কখনোই বা হাতে মেহেদি পরবে। তাই চাঁদ ওঠা মাত্র মেহেদি দিতে সবার তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায়। ছোট-বড় সবাই মিলে হাতে মেহেদি দেওয়া ঈদের আনন্দ দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়।
সাধারণত প্রাকৃতিক বা অরগানিক মেহেদি ত্বকের জন্য ভালো। মেহেদি পাতার পাউডার থেকে তৈরি অরগানিক মেহেদিগুলোয় কোনো রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয় না। হাতে তৈরি মেহেদি থেকে রঙ হতে প্রায় ২৪ ঘণ্টা সময় লাগে। তবে এর স্থায়িত্ব এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় পর্যন্ত থাকে।
আর আজকাল বাজারে এমনও অনেক মেহেদি পাওয়া যায়, যা হাতে লাগানোর মাত্র ৫-৭ বা ১০ মিনিটের মধ্যেই টকটকে রঙ হয়। তবে এ রঙ ক্ষণস্থায়ী। তাই তাৎক্ষণিক রঙ আসে এমন মেহেদি এড়িয়ে চলাই ভালো। সেনসিটিভ ত্বক বা ত্বকে অ্যালার্জিজনিত সমস্যা থাকলে অরগানিক মেহেদি লাগালেই ভালো হয়। অন্যথায়, হাতে চুলকানি বা অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মেহেদি লাগানোর আগে ও পরে কিছু যত্ন নেওয়া জরুরি। বিশেষ করে, মেহেদির রঙ সুন্দরভাবে বসাতে এবং ত্বকের ক্ষতি এড়াতে কিছু নিয়ম মানা উচিত। জেনে নেওয়া যাক, হাতে মেহেদি লাগানোর আগে ও পরে কী কী করতে হবে।
মেহেদি লাগানোর আগে যা জানা জরুরি : মেহেদি লাগানোর আগে হাত ভালোভাবে সাবানপানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এরপর শুকনো একটি তোয়ালে বা টিস্যু দিয়ে হাত শুকিয়ে নিন। মনে রাখবেন, মেহেদি দেওয়ার আগে হাতে কোনো ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা যাবে না। যেহেতু এখন গরমের সময়, লোশন বা ক্রিমের ব্যবহারে হাত ঘেমে যেতে পারে। মেহেদি লাগানোর আগের সময়টায় পানি, ড্রিংকস বা ভারী খাবার থেকে বিরত থাকুন। মেহেদি লাগানোর সময় যেহেতু অনেকটা সময় বসে থাকতে হয় এবং হাত টানটান করে রাখতে হয়। এতে হাত, পা বা কোমর ধরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ জন্য মেহেদি লাগানোর আগে আপনি একটু হাঁটাহাঁটি করে নিন। হাত দুটোও এদিক-ওদিক করে নিতে পারেন। এতে করে অনেকটা সময় বসলেও আপনার আর একঘেয়েমি লাগবে না। হাতে মেহেদি লাগানোর সময় অবশ্যই টুথপিক, টিস্যু পেপার বা নরম সুতি কাপড় সঙ্গে রাখুন। প্যাকেটজাত মেহেদির মুখ কাটার সময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন। অনেক সময় দেখা যায়, প্যাকেটজাত মেহেদির মুখ মোটা করে কাটলে তা হাতে লাগানোর সময় বেশ অসুবিধা হয়। হাতে ওয়াক্স করা থাকলে এক বা দুদিন পর মেহেদি লাগান। হাতে মেহেদি দেওয়ার পর তা শুকিয়ে এলে মেহেদি ডিজাইনের ওপর চিনির সিরা লাগাতে পারেন। তুলোর বলে চিনির সিরা ভিজিয়ে আলতোভাবে মেহেদি ডিজাইনের ওপর তুলোর বলগুলো কিছু সময়ের জন্য চেপে চেপে ধরে রাখুন। মেহেদি সম্পূর্ণভাবে শুকিয়ে এলে তা উঠিয়ে নিন এবং কয়েক ঘণ্টা হাতে পানি না লাগানোর চেষ্টা করুন। এতে রঙ গাঢ় হবে এবং বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হবে।
ইনস্ট্যান্ট মেহেদির ক্ষেত্রে যা জানা জরুরি : ইনস্ট্যান্ট মেহেদি তোলার সময় হাতে বেশি করে পানি ব্যবহার করবেন। এতে নানা রাসায়নিক উপাদান থাকার ফলে এটি ওঠানোর সময় খেয়াল রাখবেন, হাতে যেন এটি কোনোভাবেই লেগে না থাকে।
হাতে মেহেদি লাগানোর জন্য প্রথম ডিজাইন বা আলপনা নির্বাচন করুন। মেহেদির প্যাকেটের সঙ্গেও ডিজাইন বই দেওয়া থাকে। প্রথমে আপনার পছন্দমতো নকশা বাছাই করুন। নানা ধরনের মেহেদির মধ্যে লিজান অ্যাকটিভ গোল্ড মেহেদি, মমতাজ মেহেদি, রাঙাপরি অ্যাকটিভ গোল্ড মেহেদি, আলমাস মেহেদি, কাভেরি মেহেদি, কাশ্নীরি মেহেদি, শাহজাদি মেহেদি বেশ জনপ্রিয়। ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকার মধ্যে এসব মেহেদি পেয়ে যাবেন।
মেহেদির রঙ দীর্ঘস্থায়ী ও উজ্জ্বল করতে করণীয়
অনেকেই মেহেদি দেওয়ার আগে হাতে মেনিকিউর বা ব্লিচ করে থাকেন, তবে রূপ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেহেদি লাগানোর আগে বা পরে হাতে ব্লিচ করা উচিত নয়। তবে মেনিকিউর করা যেতে পারে।
পরিষ্কার হাত– মেহেদি লাগানোর আগে ভালো করে হাত ধুয়ে শুকিয়ে নিন।
মেহেদি দীর্ঘক্ষণ রাখুন– প্রাকৃতিক মেহেদি ব্যবহার করলে সারা রাত রাখাই ভালো, তবে কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা রাখা উচিত।
লেবু ও চিনি ব্যবহার করুন– হাত ধোয়ার পর লেবুর রস ও চিনিমিশ্রিত তুলা দিয়ে আলতোভাবে মেহেদির ওপর লাগান, এটি মেহেদির রঙ গাঢ় ও স্থায়ী করতে সাহায্য করবে।
বাজারের কেনা মেহেদিতে অনেক সময় কেমিক্যাল থাকে, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই পুরো হাতে মেহেদি লাগানোর আগে হাতে ছোট্ট একটি অংশে পরীক্ষা করে নিন। যদি কোনো অস্বস্তি বা অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে সেই মেহেদি ব্যবহার না করাই ভালো।
সঠিক যত্ন ও নিয়ম মেনে মেহেদি লাগালে হাতের সৌন্দর্য দ্বিগুণ হয়ে উঠবে।
ঈদ উৎসবে মেহেদির রঙে হাত রাঙাবে না তা কি কখনো হয়! মেহেদির রঙ ছাড়া যেন বাঙালির ঈদের আনন্দ সম্পূর্ণ হয় না। ঈদ উপলক্ষে সাজগোজের আনুষঙ্গিক যত কিছুই কেনা হোক, মেহেদিতে হাত না রাঙালে চলেই না। বাড়ির ছোট সদস্য থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্কদের সবাই অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে থাকে কখন চাঁদ উঠবে আর কখনোই বা হাতে মেহেদি পরবে। তাই চাঁদ ওঠা মাত্র মেহেদি দিতে সবার তড়িঘড়ি শুরু হয়ে যায়। ছোট-বড় সবাই মিলে হাতে মেহেদি দেওয়া ঈদের আনন্দ দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়।
সাধারণত প্রাকৃতিক বা অরগানিক মেহেদি ত্বকের জন্য ভালো। মেহেদি পাতার পাউডার থেকে তৈরি অরগানিক মেহেদিগুলোয় কোনো রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয় না। হাতে তৈরি মেহেদি থেকে রঙ হতে প্রায় ২৪ ঘণ্টা সময় লাগে। তবে এর স্থায়িত্ব এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় পর্যন্ত থাকে।
আর আজকাল বাজারে এমনও অনেক মেহেদি পাওয়া যায়, যা হাতে লাগানোর মাত্র ৫-৭ বা ১০ মিনিটের মধ্যেই টকটকে রঙ হয়। তবে এ রঙ ক্ষণস্থায়ী। তাই তাৎক্ষণিক রঙ আসে এমন মেহেদি এড়িয়ে চলাই ভালো। সেনসিটিভ ত্বক বা ত্বকে অ্যালার্জিজনিত সমস্যা থাকলে অরগানিক মেহেদি লাগালেই ভালো হয়। অন্যথায়, হাতে চুলকানি বা অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মেহেদি লাগানোর আগে ও পরে কিছু যত্ন নেওয়া জরুরি। বিশেষ করে, মেহেদির রঙ সুন্দরভাবে বসাতে এবং ত্বকের ক্ষতি এড়াতে কিছু নিয়ম মানা উচিত। জেনে নেওয়া যাক, হাতে মেহেদি লাগানোর আগে ও পরে কী কী করতে হবে।
মেহেদি লাগানোর আগে যা জানা জরুরি : মেহেদি লাগানোর আগে হাত ভালোভাবে সাবানপানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এরপর শুকনো একটি তোয়ালে বা টিস্যু দিয়ে হাত শুকিয়ে নিন। মনে রাখবেন, মেহেদি দেওয়ার আগে হাতে কোনো ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা যাবে না। যেহেতু এখন গরমের সময়, লোশন বা ক্রিমের ব্যবহারে হাত ঘেমে যেতে পারে। মেহেদি লাগানোর আগের সময়টায় পানি, ড্রিংকস বা ভারী খাবার থেকে বিরত থাকুন। মেহেদি লাগানোর সময় যেহেতু অনেকটা সময় বসে থাকতে হয় এবং হাত টানটান করে রাখতে হয়। এতে হাত, পা বা কোমর ধরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ জন্য মেহেদি লাগানোর আগে আপনি একটু হাঁটাহাঁটি করে নিন। হাত দুটোও এদিক-ওদিক করে নিতে পারেন। এতে করে অনেকটা সময় বসলেও আপনার আর একঘেয়েমি লাগবে না। হাতে মেহেদি লাগানোর সময় অবশ্যই টুথপিক, টিস্যু পেপার বা নরম সুতি কাপড় সঙ্গে রাখুন। প্যাকেটজাত মেহেদির মুখ কাটার সময় সাবধানতা অবলম্বন করবেন। অনেক সময় দেখা যায়, প্যাকেটজাত মেহেদির মুখ মোটা করে কাটলে তা হাতে লাগানোর সময় বেশ অসুবিধা হয়। হাতে ওয়াক্স করা থাকলে এক বা দুদিন পর মেহেদি লাগান। হাতে মেহেদি দেওয়ার পর তা শুকিয়ে এলে মেহেদি ডিজাইনের ওপর চিনির সিরা লাগাতে পারেন। তুলোর বলে চিনির সিরা ভিজিয়ে আলতোভাবে মেহেদি ডিজাইনের ওপর তুলোর বলগুলো কিছু সময়ের জন্য চেপে চেপে ধরে রাখুন। মেহেদি সম্পূর্ণভাবে শুকিয়ে এলে তা উঠিয়ে নিন এবং কয়েক ঘণ্টা হাতে পানি না লাগানোর চেষ্টা করুন। এতে রঙ গাঢ় হবে এবং বেশ কয়েক দিন স্থায়ী হবে।
ইনস্ট্যান্ট মেহেদির ক্ষেত্রে যা জানা জরুরি : ইনস্ট্যান্ট মেহেদি তোলার সময় হাতে বেশি করে পানি ব্যবহার করবেন। এতে নানা রাসায়নিক উপাদান থাকার ফলে এটি ওঠানোর সময় খেয়াল রাখবেন, হাতে যেন এটি কোনোভাবেই লেগে না থাকে।
হাতে মেহেদি লাগানোর জন্য প্রথম ডিজাইন বা আলপনা নির্বাচন করুন। মেহেদির প্যাকেটের সঙ্গেও ডিজাইন বই দেওয়া থাকে। প্রথমে আপনার পছন্দমতো নকশা বাছাই করুন। নানা ধরনের মেহেদির মধ্যে লিজান অ্যাকটিভ গোল্ড মেহেদি, মমতাজ মেহেদি, রাঙাপরি অ্যাকটিভ গোল্ড মেহেদি, আলমাস মেহেদি, কাভেরি মেহেদি, কাশ্নীরি মেহেদি, শাহজাদি মেহেদি বেশ জনপ্রিয়। ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০ টাকার মধ্যে এসব মেহেদি পেয়ে যাবেন।
মেহেদির রঙ দীর্ঘস্থায়ী ও উজ্জ্বল করতে করণীয়
অনেকেই মেহেদি দেওয়ার আগে হাতে মেনিকিউর বা ব্লিচ করে থাকেন, তবে রূপ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেহেদি লাগানোর আগে বা পরে হাতে ব্লিচ করা উচিত নয়। তবে মেনিকিউর করা যেতে পারে।
পরিষ্কার হাত– মেহেদি লাগানোর আগে ভালো করে হাত ধুয়ে শুকিয়ে নিন।
মেহেদি দীর্ঘক্ষণ রাখুন– প্রাকৃতিক মেহেদি ব্যবহার করলে সারা রাত রাখাই ভালো, তবে কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা রাখা উচিত।
লেবু ও চিনি ব্যবহার করুন– হাত ধোয়ার পর লেবুর রস ও চিনিমিশ্রিত তুলা দিয়ে আলতোভাবে মেহেদির ওপর লাগান, এটি মেহেদির রঙ গাঢ় ও স্থায়ী করতে সাহায্য করবে।
বাজারের কেনা মেহেদিতে অনেক সময় কেমিক্যাল থাকে, যা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই পুরো হাতে মেহেদি লাগানোর আগে হাতে ছোট্ট একটি অংশে পরীক্ষা করে নিন। যদি কোনো অস্বস্তি বা অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে সেই মেহেদি ব্যবহার না করাই ভালো।
সঠিক যত্ন ও নিয়ম মেনে মেহেদি লাগালে হাতের সৌন্দর্য দ্বিগুণ হয়ে উঠবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে