মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
বাবা একজন কৃষক। ছোটবেলা থেকেই সুছন্দা দেখেছেন—সন্তানদের জন্য বাবার অমানুষিক পরিশ্রম, ঘাম-রক্তঝরানো সংগ্রাম। নিজের প্রয়োজনকে পাশে সরিয়ে রেখে তিনি সামর্থ্যের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন ছেলেমেয়েদের জন্য। অনেক সময় নিজে না খেয়ে ভালো খাবারটা তুলে দিয়েছেন সন্তানদের মুখে।
বাবার সেই ত্যাগ আর ভালোবাসা সুছন্দার মনে গভীর ছাপ ফেলেছিল। তখনই তিনি ঠিক করেন—একদিন বড় হয়ে বাবার কাঁধে থাকা বোঝাটা ভাগ করে নেবেন, বাবার স্বপ্ন পূরণ করবেন। বর্তমানে সুছন্দা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি শিখেছেন ফ্রিল্যান্সিং, আর সেই দক্ষতা দিয়েই গড়ে তুলেছেন নিজের স্বাবলম্বী জীবন। নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিং করে এখন তিনি মাসে ২৫ হাজার টাকা আয় করেন। খুলনার মেয়ে সুছন্দা এখন স্বামীর সঙ্গে ঢাকায় থাকেন। পরিশ্রম, ইচ্ছাশক্তি আর আত্মবিশ্বাসই তাকে স্বাবলম্বী করেছে।
ইচ্ছা থাকলে কোনো সমস্যা বা বাধাই আটকাতে পারে না। সুছন্দা তার জীবন্ত উদাহরণ। ২০২৪ সালের ৬ জুলাই শুরু হয় সুছন্দার ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা। ফেসবুকে ‘কিছু করতে চাই’ নামে একটি গ্রুপে তিনি জানতে পারেন লিডিং লাইট নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কথা, যেখানে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো হয়। সেখানেই তার পরিচয় হয় লিডিং লাইটের সিনথিয়া আক্তার লিজার সঙ্গে। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। পরিশ্রম, একাগ্রতা ও হার না মানা মনোভাবের কারণে সুছন্দা খুব দ্রুতই সফলতার দেখা পান। কোর্স শুরু করার মাত্র ২০ দিনের মাথায় তিনি প্রথম কাজের অর্ডার পান—একটি মেনুকার্ড ডিজাইন করে মাত্র ৩০০ টাকা পারিশ্রমিক পান। ব্যাচের মধ্যে তিনিই প্রথম কাজ পান।
সুছন্দা সম্পর্কে বিখ্যাত ফ্রিল্যান্সার সিনথিয়া আক্তার লিজা বলেন, ‘সুছন্দা কাজের প্রতি অত্যন্ত আন্তরিক ও পরিশ্রমী। সামনে সে আরো ভালো করবে।’ কাজের প্রতি তার আন্তরিকতার প্রমাণ মেলে। সুছন্দা বলেন, ‘ফ্রিল্যান্সিং শেখা শুরু করার পর চার মাসে আমার প্রায় চার কেজি ওজন কমে গিয়েছিল। আমি প্রচুর সময় দিয়েছি শেখার জন্য। একবার ল্যাপটপে বসলে কখন যে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা কেটে যেত, বুঝতেই পারতাম না। ইউটিউব, গুগলসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতিনিয়ত শিখেছি এবং এখনো শিখছি। শেখার কোনো বিকল্প নেই।’
নতুনদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘কাজটা আগে ভালোভাবে শিখতে হবে। আয় নিয়ে নয়, শেখার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। কাজ শিখলে আয় নিজে থেকেই বাড়বে।’ পড়াশোনা ও সংসার সামলে তিনি গড়ে মাসে প্রায় ২৫ হাজার টাকা আয় করেন। এক মাসে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করেছেন বলেও জানান।
গ্রামে বসে কাজ করার সময় নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। তারপরও ক্লায়েন্টকে খুশি করার চেষ্টা করতেন সবসময়। বর্তমানে সুছন্দা কাজ করছেন মেটা অ্যাডস, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং, টিকটক মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ম্যানেজমেন্টের মতো বিষয়ে। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী যখন যে কাজ আসে, সেটাই দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করেন। তিনি ইংল্যান্ড ও কানাডার ক্লায়েন্টদের সঙ্গে মাসিক স্যালারিতে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন।
লোকাল ও আন্তর্জাতিক অর্ডার মিলিয়ে তিনি এখন পর্যন্ত ৪০০টিরও বেশি অর্ডার সম্পন্ন করেছেন এবং লিডিং লাইটসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে আটবার পুরস্কার পেয়েছেন।
পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সুছন্দা বলেন, ‘যারা পড়াশোনা করছেন, তারা চাইলে ফ্রিল্যান্সিংও করতে পারেন, শুধু দরকার সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা (টাইম ম্যানেজমেন্ট)। আমি নিজে একজন শিক্ষার্থী হয়েও পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করছি, আর আমার রেজাল্ট সবসময় ফার্স্ট ক্লাস। সময় ব্যবস্থাপনা ও ইচ্ছাশক্তিই আসল।’
ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে প্রতারণার শিকারও হয়েছেন সুছন্দা। কিছু বাংলাদেশি ক্লায়েন্ট কাজ করিয়ে পরিশ্রমের মূল্য পরিশোধ করেননি। এতে মন খারাপ হলেও কখনো হাল ছাড়েননি তিনি। সবসময় পাশে পেয়েছেন মেন্টর সিনথিয়া আক্তার লিজা, স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের। বর্তমানে সুছন্দা তার ছোট দুই বোনকেও ফ্রিল্যান্সিং শেখাচ্ছেন, তারা এখন নিজেরাই কাজ করে আয় করছেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের আনন্দ-বেদনার অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে সুছন্দা বলেন, ‘সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত হলো, আমি এখন বাবা-মাকে উপহার দিতে পারি, ছোট ভাইবোনের আবদার পূরণ করতে পারি, স্বামীর পাশে থাকতে পারি এবং নিজের ছোট ছোট ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারি। অনেক ক্লায়েন্ট আমাকে বিভিন্ন সময় উপহারও পাঠিয়েছেন।’ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে সুছন্দা বলেন, ‘আমি ধীরে ধীরে লোকাল মার্কেটের কাজ কমিয়ে আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের দিকে মনোযোগ দিতে চাই। পাশাপাশি ভবিষ্যতে নিজের একটি এজেন্সি গড়তে চাই, যেখানে অনেক তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকবে।’
বাবা একজন কৃষক। ছোটবেলা থেকেই সুছন্দা দেখেছেন—সন্তানদের জন্য বাবার অমানুষিক পরিশ্রম, ঘাম-রক্তঝরানো সংগ্রাম। নিজের প্রয়োজনকে পাশে সরিয়ে রেখে তিনি সামর্থ্যের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন ছেলেমেয়েদের জন্য। অনেক সময় নিজে না খেয়ে ভালো খাবারটা তুলে দিয়েছেন সন্তানদের মুখে।
বাবার সেই ত্যাগ আর ভালোবাসা সুছন্দার মনে গভীর ছাপ ফেলেছিল। তখনই তিনি ঠিক করেন—একদিন বড় হয়ে বাবার কাঁধে থাকা বোঝাটা ভাগ করে নেবেন, বাবার স্বপ্ন পূরণ করবেন। বর্তমানে সুছন্দা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি শিখেছেন ফ্রিল্যান্সিং, আর সেই দক্ষতা দিয়েই গড়ে তুলেছেন নিজের স্বাবলম্বী জীবন। নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিং করে এখন তিনি মাসে ২৫ হাজার টাকা আয় করেন। খুলনার মেয়ে সুছন্দা এখন স্বামীর সঙ্গে ঢাকায় থাকেন। পরিশ্রম, ইচ্ছাশক্তি আর আত্মবিশ্বাসই তাকে স্বাবলম্বী করেছে।
ইচ্ছা থাকলে কোনো সমস্যা বা বাধাই আটকাতে পারে না। সুছন্দা তার জীবন্ত উদাহরণ। ২০২৪ সালের ৬ জুলাই শুরু হয় সুছন্দার ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা। ফেসবুকে ‘কিছু করতে চাই’ নামে একটি গ্রুপে তিনি জানতে পারেন লিডিং লাইট নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কথা, যেখানে ফ্রিল্যান্সিং শেখানো হয়। সেখানেই তার পরিচয় হয় লিডিং লাইটের সিনথিয়া আক্তার লিজার সঙ্গে। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। পরিশ্রম, একাগ্রতা ও হার না মানা মনোভাবের কারণে সুছন্দা খুব দ্রুতই সফলতার দেখা পান। কোর্স শুরু করার মাত্র ২০ দিনের মাথায় তিনি প্রথম কাজের অর্ডার পান—একটি মেনুকার্ড ডিজাইন করে মাত্র ৩০০ টাকা পারিশ্রমিক পান। ব্যাচের মধ্যে তিনিই প্রথম কাজ পান।
সুছন্দা সম্পর্কে বিখ্যাত ফ্রিল্যান্সার সিনথিয়া আক্তার লিজা বলেন, ‘সুছন্দা কাজের প্রতি অত্যন্ত আন্তরিক ও পরিশ্রমী। সামনে সে আরো ভালো করবে।’ কাজের প্রতি তার আন্তরিকতার প্রমাণ মেলে। সুছন্দা বলেন, ‘ফ্রিল্যান্সিং শেখা শুরু করার পর চার মাসে আমার প্রায় চার কেজি ওজন কমে গিয়েছিল। আমি প্রচুর সময় দিয়েছি শেখার জন্য। একবার ল্যাপটপে বসলে কখন যে পাঁচ-ছয় ঘণ্টা কেটে যেত, বুঝতেই পারতাম না। ইউটিউব, গুগলসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতিনিয়ত শিখেছি এবং এখনো শিখছি। শেখার কোনো বিকল্প নেই।’
নতুনদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘কাজটা আগে ভালোভাবে শিখতে হবে। আয় নিয়ে নয়, শেখার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে। কাজ শিখলে আয় নিজে থেকেই বাড়বে।’ পড়াশোনা ও সংসার সামলে তিনি গড়ে মাসে প্রায় ২৫ হাজার টাকা আয় করেন। এক মাসে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করেছেন বলেও জানান।
গ্রামে বসে কাজ করার সময় নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। তারপরও ক্লায়েন্টকে খুশি করার চেষ্টা করতেন সবসময়। বর্তমানে সুছন্দা কাজ করছেন মেটা অ্যাডস, ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং, টিকটক মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ম্যানেজমেন্টের মতো বিষয়ে। ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী যখন যে কাজ আসে, সেটাই দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করেন। তিনি ইংল্যান্ড ও কানাডার ক্লায়েন্টদের সঙ্গে মাসিক স্যালারিতে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছেন।
লোকাল ও আন্তর্জাতিক অর্ডার মিলিয়ে তিনি এখন পর্যন্ত ৪০০টিরও বেশি অর্ডার সম্পন্ন করেছেন এবং লিডিং লাইটসহ বিভিন্ন সংস্থা থেকে আটবার পুরস্কার পেয়েছেন।
পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে সুছন্দা বলেন, ‘যারা পড়াশোনা করছেন, তারা চাইলে ফ্রিল্যান্সিংও করতে পারেন, শুধু দরকার সঠিক সময় ব্যবস্থাপনা (টাইম ম্যানেজমেন্ট)। আমি নিজে একজন শিক্ষার্থী হয়েও পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করছি, আর আমার রেজাল্ট সবসময় ফার্স্ট ক্লাস। সময় ব্যবস্থাপনা ও ইচ্ছাশক্তিই আসল।’
ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে প্রতারণার শিকারও হয়েছেন সুছন্দা। কিছু বাংলাদেশি ক্লায়েন্ট কাজ করিয়ে পরিশ্রমের মূল্য পরিশোধ করেননি। এতে মন খারাপ হলেও কখনো হাল ছাড়েননি তিনি। সবসময় পাশে পেয়েছেন মেন্টর সিনথিয়া আক্তার লিজা, স্বামী ও পরিবারের সদস্যদের। বর্তমানে সুছন্দা তার ছোট দুই বোনকেও ফ্রিল্যান্সিং শেখাচ্ছেন, তারা এখন নিজেরাই কাজ করে আয় করছেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের আনন্দ-বেদনার অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে সুছন্দা বলেন, ‘সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত হলো, আমি এখন বাবা-মাকে উপহার দিতে পারি, ছোট ভাইবোনের আবদার পূরণ করতে পারি, স্বামীর পাশে থাকতে পারি এবং নিজের ছোট ছোট ইচ্ছাগুলো পূরণ করতে পারি। অনেক ক্লায়েন্ট আমাকে বিভিন্ন সময় উপহারও পাঠিয়েছেন।’ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে সুছন্দা বলেন, ‘আমি ধীরে ধীরে লোকাল মার্কেটের কাজ কমিয়ে আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের দিকে মনোযোগ দিতে চাই। পাশাপাশি ভবিষ্যতে নিজের একটি এজেন্সি গড়তে চাই, যেখানে অনেক তরুণ-তরুণীর কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে