স্টাফ রিপোর্টার
উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দ উদযাপনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে ইসলামি ধারার তরুণ লেখকদের জাতীয় সংগঠন ‘বাংলাদেশ ইসলামি লেখক ফোরাম’-এর বার্ষিক সাহিত্য ও আনন্দ ভ্রমণ।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশের প্রাচীন রাজধানী নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও জাদুঘর ও পানামনগরে এ সাহিত্য ও আনন্দ ভ্রমণ উদযাপন করা হয়। এ দিন সকাল আটটায় পল্টন থেকে সোনারগাঁওয়ের উদ্দেশে দুটি বাস ছেড়ে যায়। দিনব্যাপী আনন্দ ভ্রমণ শেষে সন্ধ্যায় ঢাকার দিকে রওনা হন তরুণ-প্রবীণ লেখকরা।
বাসে যেতে যেতে ডেলিগেটদের মাঝে অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা। এর মধ্যে দেওয়া সকালের নাশতা। সেখানে পৌঁছানোর পর জাদুঘরের পাশে মনোরম এক রিসোর্টে অবস্থান করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয় সবাইকে। এরপর সবাই ঘুরে দেখেন জাদুঘর ও পানামনগর। দুপুর ১২টায় পানামঘরের পাশে এক মাঠে শুরু হয় ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা। রিসোর্টে ফিরে উপস্থিত ছড়া লেখা, ইসলামি সংগীত, লেখক যখন গায়ক, হাসির ঝিলিক কৌতুক, আসর মাতানো যেমন খুশি তেমন বলা, পাতিল ভাঙা, বিস্কুট দৌড়, চকলেট দৌড় ও চেয়ার খেলার আয়োজন করা হয়।
নামাজ ও দুপুরের খাবার শেষে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও অতিথিদের বক্তব্যের পর বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
ফোরাম সভাপতি কবি মুনীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আমিন ইকবালের সঞ্চালনায় সাহিত্য ও আনন্দে ভ্রমণে অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. গোলাম রব্বানী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আবু সালেহ মুহাম্মাদ ত্বোহা, মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা কারী নেছার আহমদ আন-নাসেরী, লেখক ফোরামের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা মেইলের বার্তা সম্পাদক জহির উদ্দিন বাবর, আওয়ার ইসলাম সম্পাদক হুমায়ুন আইয়ুব, ড. ইমতিয়াজ বিন মাহতাব, দৈনিক খবরের কাগজের ইসলাম বিভাগীয় প্রধান মিরাজ রহমান, শীলন বাংলাদেশের পরিচালক মাসউদুল কাদির, কওমি উদ্যোক্তার ফাউন্ডার রোকন রাইয়ান ও দৈনিক বিশ্ব ইজতেমার সম্পাদক জাকারিয়া মাহমুদ প্রমুখ।
উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দ উদযাপনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে ইসলামি ধারার তরুণ লেখকদের জাতীয় সংগঠন ‘বাংলাদেশ ইসলামি লেখক ফোরাম’-এর বার্ষিক সাহিত্য ও আনন্দ ভ্রমণ।
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশের প্রাচীন রাজধানী নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও জাদুঘর ও পানামনগরে এ সাহিত্য ও আনন্দ ভ্রমণ উদযাপন করা হয়। এ দিন সকাল আটটায় পল্টন থেকে সোনারগাঁওয়ের উদ্দেশে দুটি বাস ছেড়ে যায়। দিনব্যাপী আনন্দ ভ্রমণ শেষে সন্ধ্যায় ঢাকার দিকে রওনা হন তরুণ-প্রবীণ লেখকরা।
বাসে যেতে যেতে ডেলিগেটদের মাঝে অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা। এর মধ্যে দেওয়া সকালের নাশতা। সেখানে পৌঁছানোর পর জাদুঘরের পাশে মনোরম এক রিসোর্টে অবস্থান করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হয় সবাইকে। এরপর সবাই ঘুরে দেখেন জাদুঘর ও পানামনগর। দুপুর ১২টায় পানামঘরের পাশে এক মাঠে শুরু হয় ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা। রিসোর্টে ফিরে উপস্থিত ছড়া লেখা, ইসলামি সংগীত, লেখক যখন গায়ক, হাসির ঝিলিক কৌতুক, আসর মাতানো যেমন খুশি তেমন বলা, পাতিল ভাঙা, বিস্কুট দৌড়, চকলেট দৌড় ও চেয়ার খেলার আয়োজন করা হয়।
নামাজ ও দুপুরের খাবার শেষে নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও অতিথিদের বক্তব্যের পর বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
ফোরাম সভাপতি কবি মুনীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আমিন ইকবালের সঞ্চালনায় সাহিত্য ও আনন্দে ভ্রমণে অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. গোলাম রব্বানী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আবু সালেহ মুহাম্মাদ ত্বোহা, মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা কারী নেছার আহমদ আন-নাসেরী, লেখক ফোরামের সাবেক সভাপতি ও ঢাকা মেইলের বার্তা সম্পাদক জহির উদ্দিন বাবর, আওয়ার ইসলাম সম্পাদক হুমায়ুন আইয়ুব, ড. ইমতিয়াজ বিন মাহতাব, দৈনিক খবরের কাগজের ইসলাম বিভাগীয় প্রধান মিরাজ রহমান, শীলন বাংলাদেশের পরিচালক মাসউদুল কাদির, কওমি উদ্যোক্তার ফাউন্ডার রোকন রাইয়ান ও দৈনিক বিশ্ব ইজতেমার সম্পাদক জাকারিয়া মাহমুদ প্রমুখ।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২৫ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে