
হালাল পর্যটন বিভিন্ন পরিষেবা ও সুবিধাগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে, যা ইসলামিক রীতিনীতির মধ্যে পরিচালিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে হালাল-প্রত্যয়িত খাবার, নামাজ আদায়ের সুবিধা এবং ইসলামিক মূল্যবোধের অধীনে পরিচালিত আবাসন। মূল লক্ষ্য হচ্ছে, এমন একটি ভ্রমণ পরিবেশ তৈরি করা যাতে মুসলিম ভ্রমণকারীরা স্বাচ্ছন্দে তাদের
ঐতিহাসিক আওকরা মসজিদ
জনশ্রুতি আছে, একসময় এই মসজিদের পাশ দিয়ে হাঁটার সময় যদি কেউ কথা বলত, মসজিদের দেয়াল সেই প্রতিধ্বনি তাকে ফিরিয়ে দিত। সেখান থেকেই এর নাম হয়ে গিয়েছিল ‘আওকরা’ অর্থাৎ কথা বলা মসজিদ। তবে নির্মাণের সময়ের প্রকৃত নাম বা কাহিনি যেন সময়ের স্রোতে হারিয়ে গেছে।
হাওর টিলা পাহাড় বন, এই মিলে হবিগঞ্জ। এই জেলায় সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান, রেমাকালেঙ্গা অভয়ারণ্য, পরীর বিল, শাপলা বিল, দমদমিয়া লেক, গ্রিনল্যান্ড পার্ক, তেলিয়াপাড়া স্মৃতিসৌধ, সাগরদীঘি, বিথঙ্গল আখড়া এবং ২৪টি চা বাগানে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। এর সঙ্গে সম্প্রতি যোগ হয়েছে চুনারুঘাট উপজেলার ‘সীতার হাওর লেক’
তুরস্কের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ভাক্ফ অধিদপ্তর স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক দর্শনার্থীদের জন্য নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিবেশ নিশ্চিত করতে এবং মসজিদের কাঠামোগত অখণ্ডতা বজায় রাখতে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে