
আমার দেশ অনলাইন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্ব পালন করবে সব বাহিনী। এরই মধ্যে ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্য নির্বাচনি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন বলে জানিয়েছে হেডকোয়ার্টার্স। মঙ্গলবার এক খুদে বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স।
এছাড়া দেশের ৪৫ হাজার ভোটকেন্দ্রে নিয়োগের লক্ষ্যে ৫ লাখ ৮৫ হাজার আনসার ও ভিডিপি সদস্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার সশস্ত্র এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার নিরস্ত্র সদস্য রয়েছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে গড়ে ১৩ জন নিরাপত্তা সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।
অন্যদিকে, বিজিবির ৩৩ হাজার সদস্য (১ হাজার ১০০ প্লাটুন) নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করছেন, যা ডিসেম্বরের ৩১ তারিখের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন, সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
তিনি জানান, নির্বাচন প্রস্তুতির অংশ হিসেবে মোট ৭ লাখ ৬৮ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য- পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসার ও ভিডিপি সদস্য নিরপেক্ষ ও দক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে বিশেষ নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৫০ হাজার পুলিশ সদস্যকে আইন ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে পুলিশ সদরদফতরের মানবসম্পদ বিভাগ প্রণীত ৯টি প্রশিক্ষণ মডিউলের আওতায় প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
সংসদ নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৮০ হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে মাঠে থাকবে বলেও জানান মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
এদিকে, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানরা। বৈঠকে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বজায় থাকে এবং নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয় সেই বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে বাহিনীর প্রধানদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্ব পালন করবে সব বাহিনী। এরই মধ্যে ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্য নির্বাচনি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন বলে জানিয়েছে হেডকোয়ার্টার্স। মঙ্গলবার এক খুদে বার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স।
এছাড়া দেশের ৪৫ হাজার ভোটকেন্দ্রে নিয়োগের লক্ষ্যে ৫ লাখ ৮৫ হাজার আনসার ও ভিডিপি সদস্য প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৫ হাজার সশস্ত্র এবং ৪ লাখ ৫০ হাজার নিরস্ত্র সদস্য রয়েছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে গড়ে ১৩ জন নিরাপত্তা সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন।
অন্যদিকে, বিজিবির ৩৩ হাজার সদস্য (১ হাজার ১০০ প্লাটুন) নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করছেন, যা ডিসেম্বরের ৩১ তারিখের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন, সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
তিনি জানান, নির্বাচন প্রস্তুতির অংশ হিসেবে মোট ৭ লাখ ৬৮ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য- পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং আনসার ও ভিডিপি সদস্য নিরপেক্ষ ও দক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে বিশেষ নির্বাচন-সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৫০ হাজার পুলিশ সদস্যকে আইন ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে পুলিশ সদরদফতরের মানবসম্পদ বিভাগ প্রণীত ৯টি প্রশিক্ষণ মডিউলের আওতায় প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
সংসদ নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৮০ হাজার সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে মাঠে থাকবে বলেও জানান মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
এদিকে, গত শনিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিন বাহিনীর প্রধানরা। বৈঠকে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বজায় থাকে এবং নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয় সেই বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে বাহিনীর প্রধানদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

নতুন এই বিধিমালায় ভোটের প্রচারণায় প্রথমবারের মতো পোস্টার ব্যবহার পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি ড্রোন ব্যবহার এবং বিদেশে যে কোনো ধরনের প্রচারণা কার্যক্রমেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
এনসিপি এক বার্তায় জানিয়েছে, রাত ১১টায় তাদের কার্যালয়ের সামনে পাঁচটি ককটেল মারা হয়, যার মধ্যে চারটি বিস্ফোরিত হয় এবং একটি অবিস্ফোরিত অবস্থায় ছিল। ককটেল নিক্ষেপকারীরা মোটরসাইকেলে করে পালানোর চেষ্টা করলে এনসিপি'র নেতা-কর্মীরা ধাওয়া করে দুজনকে ধরে ফেলে। পরে সন্দেহভাজন আরও তিনজনের সাথে মোট ....
৬ ঘণ্টা আগে
একাদশ গ্রেডের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন দশম গ্রেডে বেতনের দাবিতে আন্দোলনরত প্রাথমিকের শিক্ষকরা। অন্যদিকে আশ্বাসে অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষকরাও আন্দোলন প্রত্যাহার করে মঙ্গলবার তারা ক্লাসে ফিরছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের অতিরিক্ত হিসাব ও পদ্ধতি শাখা থেকে জারি করা পত্রে বলা হয়, আয়কর আইন-২০২৩ অনুযায়ী, চলতি আয় বছরে যেসব পুরুষ কর্মকর্তা-কর্মচারীর মাসিক মূল বেতন ২৬,৭৮৫ টাকা এবং নারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর মাসিক মূল বেতন ৩০,৩৫৭ টাকা বা তার বেশি, তাদের আয়ের পরিমাণ করমুক্ত সীমা অতিক্রম করছে।
৮ ঘণ্টা আগে