স্টাফ রিপোর্টার
তথ্যনির্ভর পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশের সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ কমাতে হবে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা। বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক’ সভায় এমন কথা বলা হয়েছে।
সড়কে অকালমৃত্যু কমাতে রোড ক্র্যাশ ও মৃত্যুর তথ্য ব্যবস্থাপনা, সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন, কার্যকর বাস্তবায়ন, গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ, সিটবেল্ট ব্যবহার, মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার, নিরাপদ সড়ক পরিকল্পনা ও নির্মাণ এবং গণমাধ্যমে ক্যাম্পেইন খুবই জরুরি বলে মনে করছেন তারা।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) যৌথভাবে এ সভা আয়োজন করে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি), চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (সিসিসি) ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) এ সভা আয়োজনে সহযোগিতা করে।
দিনব্যাপী এ সভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব এহসানুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিসের সড়ক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিচালক কেলি লারসন, ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাইদ কামরুজ্জামান, ডিএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) সারওয়ার, সিসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম তৌহিদুল ইসলাম, গ্লোবাল রোড সেফটি পার্টনারশিপ (জিআরএসপি) প্রতিনিধি তাইফুর রহমান প্রমুখ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিরাপদ সড়ক পদ্ধতির আলোকে একটি সার্বিক সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নে সরকারের অঙ্গীকার পুনরাবৃত্তি করেন এহসানুল হক। তিনি বলেন, ‘সরকার সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি অংশীজনদের সমন্বয়ে খসড়া আইন প্রণয়নের কাজ চলছে। আশা করি, আগামী দিনে সরকারের সমন্বিত কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের সড়ক নিরাপদ হয়ে উঠবে।’
কেলি লারসন বলেন, সড়ক নিরাপত্তার মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচাতে পৃথিবীর ২৭টি শহরে কাজ করছে ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস। ২০২০ সালে ঢাকা উত্তর ও চট্টগ্রাম সিটি এ উদ্যোগে যুক্ত হয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে শহরের সড়ক নিরাপদ করতে কাজ করছে। বাংলাদেশ সরকার বৈশ্বিক উদাহরণ কাজে লাগিয়ে গতি নিয়ন্ত্রণে সড়ক, মহাসড়ক ও যানবাহনের ধরন অনুযায়ী গতিসীমা নির্ধারণ করে একটি গাইডলাইন প্রণয়ন করেছে। এর কার্যকর বাস্তবায়ন গতি কমাবে, জীবন বাঁচাবে।
ডিএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. সারওয়ার বলেন, সড়ক নিরাপত্তা করার লক্ষ্যে ডিএমপি’র বিভিন্ন উদ্যোগ চলমান রয়েছে। ডিএনসিসি’র সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে রোড ক্র্যাশের তথ্য বিশ্লেষণ করে ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক চিহ্নিত করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সংস্থা জিআরিএসপি’র সহায়তায় পুলিশ অফিসারদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর থেকে ড. শরিফুল আলম, বিশ্ব ব্যাংকের গ্লোবাল রোড সেফটি ফ্যাসিলিটির দীপন বোস, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডা. ওয়াতিন আলম, নিরাপদ সড়ক চাইয়ের সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন, সেন্টার ফর ইঞ্জুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশের ড. সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, জিআরএসপির ব্রেট হারম্যান, ভাইটাল স্ট্র্যাটেজিসর আমিনুল ইসলাম সুজন, ডব্লিউআরআইর অবতার ভাল্লা ও ফারজানা ইসলাম, বিআইজিআরএস ঢাকার সার্ভেইল্যান্স কোঅর্ডিনেটর ডা. তানভীর ইবনে আলি, ঢাকা সড়ক পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের মামুনুর রহমান আলোচনায় অংশ নেন।
তথ্যনির্ভর পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশের সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ কমাতে হবে বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা। বুধবার ঢাকার একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ক’ সভায় এমন কথা বলা হয়েছে।
সড়কে অকালমৃত্যু কমাতে রোড ক্র্যাশ ও মৃত্যুর তথ্য ব্যবস্থাপনা, সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন, কার্যকর বাস্তবায়ন, গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ, সিটবেল্ট ব্যবহার, মানসম্মত হেলমেট ব্যবহার, নিরাপদ সড়ক পরিকল্পনা ও নির্মাণ এবং গণমাধ্যমে ক্যাম্পেইন খুবই জরুরি বলে মনে করছেন তারা।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) যৌথভাবে এ সভা আয়োজন করে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি), চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (সিসিসি) ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) এ সভা আয়োজনে সহযোগিতা করে।
দিনব্যাপী এ সভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব এহসানুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিসের সড়ক নিরাপত্তা কর্মসূচির পরিচালক কেলি লারসন, ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাইদ কামরুজ্জামান, ডিএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) সারওয়ার, সিসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম তৌহিদুল ইসলাম, গ্লোবাল রোড সেফটি পার্টনারশিপ (জিআরএসপি) প্রতিনিধি তাইফুর রহমান প্রমুখ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিরাপদ সড়ক পদ্ধতির আলোকে একটি সার্বিক সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নে সরকারের অঙ্গীকার পুনরাবৃত্তি করেন এহসানুল হক। তিনি বলেন, ‘সরকার সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি অংশীজনদের সমন্বয়ে খসড়া আইন প্রণয়নের কাজ চলছে। আশা করি, আগামী দিনে সরকারের সমন্বিত কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের সড়ক নিরাপদ হয়ে উঠবে।’
কেলি লারসন বলেন, সড়ক নিরাপত্তার মাধ্যমে মানুষের জীবন বাঁচাতে পৃথিবীর ২৭টি শহরে কাজ করছে ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস। ২০২০ সালে ঢাকা উত্তর ও চট্টগ্রাম সিটি এ উদ্যোগে যুক্ত হয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে শহরের সড়ক নিরাপদ করতে কাজ করছে। বাংলাদেশ সরকার বৈশ্বিক উদাহরণ কাজে লাগিয়ে গতি নিয়ন্ত্রণে সড়ক, মহাসড়ক ও যানবাহনের ধরন অনুযায়ী গতিসীমা নির্ধারণ করে একটি গাইডলাইন প্রণয়ন করেছে। এর কার্যকর বাস্তবায়ন গতি কমাবে, জীবন বাঁচাবে।
ডিএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. সারওয়ার বলেন, সড়ক নিরাপত্তা করার লক্ষ্যে ডিএমপি’র বিভিন্ন উদ্যোগ চলমান রয়েছে। ডিএনসিসি’র সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে রোড ক্র্যাশের তথ্য বিশ্লেষণ করে ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক চিহ্নিত করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সংস্থা জিআরিএসপি’র সহায়তায় পুলিশ অফিসারদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবেটর থেকে ড. শরিফুল আলম, বিশ্ব ব্যাংকের গ্লোবাল রোড সেফটি ফ্যাসিলিটির দীপন বোস, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডা. ওয়াতিন আলম, নিরাপদ সড়ক চাইয়ের সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন, সেন্টার ফর ইঞ্জুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ বাংলাদেশের ড. সেলিম মাহমুদ চৌধুরী, জিআরএসপির ব্রেট হারম্যান, ভাইটাল স্ট্র্যাটেজিসর আমিনুল ইসলাম সুজন, ডব্লিউআরআইর অবতার ভাল্লা ও ফারজানা ইসলাম, বিআইজিআরএস ঢাকার সার্ভেইল্যান্স কোঅর্ডিনেটর ডা. তানভীর ইবনে আলি, ঢাকা সড়ক পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের মামুনুর রহমান আলোচনায় অংশ নেন।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
১১ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
৩১ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ও বনানীতে পৃথক ঘটনায় দুই অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগেনতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে