স্টাফ রিপোর্টার
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন ১৭তম ও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েও গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের সুযোগবঞ্চিতরা। সংস্থাটির চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করার সময় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তারা।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে ইস্কাটন গার্ডেন রোডের বোরাক টাওয়ারের চতুর্থ তলায় এনটিআরসির কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন তারা। ১৭তম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ হয়েও আবেদনের সুযোগ না পাওয়া প্রার্থী বিলাল হোসেন বলেন, ‘১৭তম ও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সনদের মেয়াদ থাকলেও বয়স বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে একটি গণবিজ্ঞপ্তিতেও আমাদের আবেদনের সুযোগ দেওয়া হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও আমাদের আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। আবেদনের সুযোগের দাবিতে আমরা এনটিআরসিএতে এসেছি।’
আরেক প্রার্থী ইউসুফ ইমন বলেন, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে ১৭তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। প্রিলি, রিটেন ও ভাইভা পর চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয় গত বছরের ২৮ ডিসেম্বরে। এক বছরের একটি নিবন্ধনের কার্যক্রম শেষ করতে প্রায় চার বছর লেগেছে। এতে ১৭তম নিবন্ধনের ৭৩৯ জনের বয়স শেষ হয়ে যায়।
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন সার্কুলার প্রকাশিত হয় ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর। দীর্ঘ দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে পরীক্ষার প্রতিটি ধাপ শেষে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয় ২০২৫ সালের ৪ জুন। এতে অনেকের বয়স শেষ হয়ে যায় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের সবার সনদের মেয়াদ রয়েছে। আমরা করোনাভাইরাসের প্রকৃত ভুক্তভোগী। আমরা একবার আবেদনের সুযোগ চাই।’
লাভলু বলেন, ‘এনটিআরসিএ যে সনদ দিয়েছে, তার মেয়াদ তিন বছর থাকা সত্ত্বেও ১৭তম এবং ১৮তম নিবন্ধনধারীরা একবারও গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের সুযোগ পায়নি। অথচ ১-১৬তম নিবন্ধনের জন্য প্রকাশিত চারটি গণবিজ্ঞপ্তিতে বয়সে ছাড় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ১৭তম এবং ১৮তম নিবন্ধনধারীদের ক্ষেত্রে বয়সে ছাড় দেওয়া হয়নি। তাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে। এ বৈষম্যের অবসান চান তারা।’
প্রসঙ্গত, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬০ হাজারের বেশি শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এ পদগুলো বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পূরণ করার দাবি জানিয়েছেন ১৭তম ও ১৮তম নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েও আবেদনের সুযোগ না পাওয়া প্রার্থীরা।
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন ১৭তম ও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েও গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের সুযোগবঞ্চিতরা। সংস্থাটির চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করার সময় কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তারা।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে ইস্কাটন গার্ডেন রোডের বোরাক টাওয়ারের চতুর্থ তলায় এনটিআরসির কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন তারা। ১৭তম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ হয়েও আবেদনের সুযোগ না পাওয়া প্রার্থী বিলাল হোসেন বলেন, ‘১৭তম ও ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সনদের মেয়াদ থাকলেও বয়স বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে একটি গণবিজ্ঞপ্তিতেও আমাদের আবেদনের সুযোগ দেওয়া হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও আমাদের আবেদনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। আবেদনের সুযোগের দাবিতে আমরা এনটিআরসিএতে এসেছি।’
আরেক প্রার্থী ইউসুফ ইমন বলেন, ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে ১৭তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। প্রিলি, রিটেন ও ভাইভা পর চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয় গত বছরের ২৮ ডিসেম্বরে। এক বছরের একটি নিবন্ধনের কার্যক্রম শেষ করতে প্রায় চার বছর লেগেছে। এতে ১৭তম নিবন্ধনের ৭৩৯ জনের বয়স শেষ হয়ে যায়।
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন সার্কুলার প্রকাশিত হয় ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর। দীর্ঘ দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে পরীক্ষার প্রতিটি ধাপ শেষে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয় ২০২৫ সালের ৪ জুন। এতে অনেকের বয়স শেষ হয়ে যায় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের সবার সনদের মেয়াদ রয়েছে। আমরা করোনাভাইরাসের প্রকৃত ভুক্তভোগী। আমরা একবার আবেদনের সুযোগ চাই।’
লাভলু বলেন, ‘এনটিআরসিএ যে সনদ দিয়েছে, তার মেয়াদ তিন বছর থাকা সত্ত্বেও ১৭তম এবং ১৮তম নিবন্ধনধারীরা একবারও গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের সুযোগ পায়নি। অথচ ১-১৬তম নিবন্ধনের জন্য প্রকাশিত চারটি গণবিজ্ঞপ্তিতে বয়সে ছাড় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ১৭তম এবং ১৮তম নিবন্ধনধারীদের ক্ষেত্রে বয়সে ছাড় দেওয়া হয়নি। তাদের সঙ্গে বৈষম্য করা হয়েছে। এ বৈষম্যের অবসান চান তারা।’
প্রসঙ্গত, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬০ হাজারের বেশি শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। এ পদগুলো বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পূরণ করার দাবি জানিয়েছেন ১৭তম ও ১৮তম নিবন্ধনে চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হয়েও আবেদনের সুযোগ না পাওয়া প্রার্থীরা।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে