পোস্টে ড. মির্জা গালিব

আমার দেশ অনলাইন

জুলাই সনদের বাস্তবায়ন কোনো একটা রাজনৈতিক দলের ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিবির নেতা ড. মির্জা গালিব।
তিনি বলেন, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করেই আমাদের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করতে হবে। এইখানে কোনো কম্প্রোমাইজ হবে না।
শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে ড. গালিব বলেন—জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আমাদের লাগবেই। এটা না হলে আমরা ফেরত যাব হাসিনার আমলের সিস্টেমে। এই সিস্টেমে হাসিনা এসে আবার দাবি করতে পারবে যে, সে নিজে অবৈধ ছিল না; বরং তার বিপক্ষে যে আন্দোলন হয়েছে, সেই আন্দোলনই অবৈধ ছিল।
জুলাই সনদ জনগণের সামষ্টিক ইচ্ছার প্রতিফলন উল্লেখ করে ড. গালিব বলেন, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন কোনো একটি রাজনৈতিক দলের ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া যাবে না। এটা জনগণের সামষ্টিক ইচ্ছার প্রতিফলন হতে হবে। গণভোট হলো একমাত্র পদ্ধতি যার মাধ্যমে এই সামষ্টিক ইচ্ছার প্রতিফলন তৈরি করা যাবে। কাজেই গণভোট হতে হবে এবং এই গণভোটের রায় পরের সংসদের ওপর বাইন্ডিং হতে হবে। পরের সংসদকে এই জনরায় বাস্তবায়ন করতে বাধ্য থাকতে হবে।
গণভোটের সময় নিয়ে তিনি বলেন, এই গণভোট ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের আগে হবে, না একসাথে হবে-এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন না। বিএনপি যদি জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে এটা একসঙ্গে করতে চায়- অন্যদের এটা মেনে নিতে খুব আপত্তি করা উচিত না। মূল প্রশ্ন হলো— গণভোটের মধ্য দিয়ে সনদকে আইনি বাধ্যবাধকতায় নিয়ে যাওয়া।
দুইটা প্যাকেজ গণভোটে যাওয়া উচিত উল্লেখ করে ড. মির্জা গালিব বলেন, সনদের মধ্যে যে সব বিষয়ে সব দল একমত হয়েছে, সেগুলো একটা প্যাকেজ, আর যে সব বিষয়ে কিছু দলের দ্বিমত/ডিসেন্ট আছে-সেগুলো আলাদা একটা প্যাকেজ হওয়া উচিত। এই দুইটা প্যাকেজ গণভোটে যাওয়া উচিত। দুইটা আলাদা আলাদা প্রশ্ন থাকবে। জনগণ দুইটাতে আলাদা আলাদা ইয়েস/নো ভোট দেবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ যেইটাতে এগ্রি করবে, সেটাই আমাদের সামষ্টিক চয়েজ।
জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করেই আমাদের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করতে হবে। এখানে কোনো কম্প্রোমাইজ হবে না।

জুলাই সনদের বাস্তবায়ন কোনো একটা রাজনৈতিক দলের ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিবির নেতা ড. মির্জা গালিব।
তিনি বলেন, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করেই আমাদের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করতে হবে। এইখানে কোনো কম্প্রোমাইজ হবে না।
শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে ড. গালিব বলেন—জুলাই সনদের বাস্তবায়ন আমাদের লাগবেই। এটা না হলে আমরা ফেরত যাব হাসিনার আমলের সিস্টেমে। এই সিস্টেমে হাসিনা এসে আবার দাবি করতে পারবে যে, সে নিজে অবৈধ ছিল না; বরং তার বিপক্ষে যে আন্দোলন হয়েছে, সেই আন্দোলনই অবৈধ ছিল।
জুলাই সনদ জনগণের সামষ্টিক ইচ্ছার প্রতিফলন উল্লেখ করে ড. গালিব বলেন, জুলাই সনদের বাস্তবায়ন কোনো একটি রাজনৈতিক দলের ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেওয়া যাবে না। এটা জনগণের সামষ্টিক ইচ্ছার প্রতিফলন হতে হবে। গণভোট হলো একমাত্র পদ্ধতি যার মাধ্যমে এই সামষ্টিক ইচ্ছার প্রতিফলন তৈরি করা যাবে। কাজেই গণভোট হতে হবে এবং এই গণভোটের রায় পরের সংসদের ওপর বাইন্ডিং হতে হবে। পরের সংসদকে এই জনরায় বাস্তবায়ন করতে বাধ্য থাকতে হবে।
গণভোটের সময় নিয়ে তিনি বলেন, এই গণভোট ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের আগে হবে, না একসাথে হবে-এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন না। বিএনপি যদি জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে এটা একসঙ্গে করতে চায়- অন্যদের এটা মেনে নিতে খুব আপত্তি করা উচিত না। মূল প্রশ্ন হলো— গণভোটের মধ্য দিয়ে সনদকে আইনি বাধ্যবাধকতায় নিয়ে যাওয়া।
দুইটা প্যাকেজ গণভোটে যাওয়া উচিত উল্লেখ করে ড. মির্জা গালিব বলেন, সনদের মধ্যে যে সব বিষয়ে সব দল একমত হয়েছে, সেগুলো একটা প্যাকেজ, আর যে সব বিষয়ে কিছু দলের দ্বিমত/ডিসেন্ট আছে-সেগুলো আলাদা একটা প্যাকেজ হওয়া উচিত। এই দুইটা প্যাকেজ গণভোটে যাওয়া উচিত। দুইটা আলাদা আলাদা প্রশ্ন থাকবে। জনগণ দুইটাতে আলাদা আলাদা ইয়েস/নো ভোট দেবে। সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ যেইটাতে এগ্রি করবে, সেটাই আমাদের সামষ্টিক চয়েজ।
জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করেই আমাদের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ করতে হবে। এখানে কোনো কম্প্রোমাইজ হবে না।


চলতি বছর রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল থেকে প্রায় তিন হাজার আওয়ামী লীগ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত) নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
১৫ মিনিট আগে
গণভোট ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত নেবেন। যে সিদ্ধান্তই নেওয়া হোক না কেন, নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে। কোন শক্তি এটিকে পেছাতে পারবে না। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব কথা বলেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, যদি আজকাল বিজিএমইএ-এর প্রেস রিলিজগুলো পড়েন, তবে মনে হবে যেন প্রতিটি কারখানা বন্ধ হওয়া সরকারের ব্যর্থতা—যেন কর্তৃপক্ষ তাদের ‘বাঁচাতে’ না পারার জন্য দোষী। সমস্যা হলো—এই লোকগুলোর কেউ কেউ মনে করে তারাই শহরের একমাত্র বুদ্ধিমান। আর বাদবাকি সব আবুল।
৩ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ ৯ মাস পর আগামীকাল (১ নভেম্বর) থেকে আবার সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ভ্রমণে যেতে পারবেন পর্যটকেরা। প্রতিদিন সর্বোচ্চ দুই হাজার পর্যটক সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। তবে দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে মানতে হবে সরকারের ১২টি নির্দেশনা।
৪ ঘণ্টা আগে