
স্টাফ রিপোর্টার

চলতি বছর রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল থেকে প্রায় তিন হাজার আওয়ামী লীগ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত) নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
তিনি জানান, শুক্রবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঝটিকা মিছিল করার চেষ্টা করলে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর মোট ৪৬ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয়, মহানগর ও জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন পদে থাকা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্যরা।
ডিএমপির বিভিন্ন ইউনিট ও থানা পৃথক অভিযান চালিয়ে এসব গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করে। শেরেবাংলা নগর থানা ১৮ জন, কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট ১৩ জন, খিলক্ষেত থানা চারজন, উত্তরা পশ্চিম থানা দুইজন, বাড্ডা থানা তিনজন, বনানী থানা তিনজন এবং তেজগাঁও থানা তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
খিলক্ষেত থানার সূত্র জানায়, সকাল ৭টা ৩৭ মিনিটে ৩০০ ফিট এলাকার পুরাতন মস্তুল চেকপোস্টের সামনে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন—এমন সংবাদ পেয়ে পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে আনিসুজ্জামান রনি, মুন্না মিয়া, জাকির হোসেন ও কামরুজ্জামানকে ব্যানারসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
উত্তরা পশ্চিম থানা জানায়, সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের আকাশ টাওয়ারের সামনে ছাত্রলীগের ব্যানারে মিছিলের প্রস্তুতিকালে ত্রিশাল উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল হাসান সোহান ও রকিবুল হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাড্ডা থানার দল সকাল ৭টায় প্রগতি সরণির মূল সড়কে অভিযান চালিয়ে ইয়াসিন আরাফাত শুভ, তাসরীপ হোসেন ও খালেদ বিন কাওসারকে আটক করে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট (সিটিটিসি) জানায়, সকাল ৮টার দিকে বিজয়নগর এলাকায় সরকারবিরোধী ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম বাঁধন, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাউল ইসলামসহ মোট ১৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শেরেবাংলা নগর থানার তথ্য অনুযায়ী, সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ব্যানারে প্রায় ৯০ থেকে ১০০ জন নেতাকর্মী অবৈধ মিছিলে অংশ নেন। এসময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে বজলুর রহমান, নুর আলম সিদ্দিক, মহিউদ্দিন আহমেদ দোলনসহ মোট ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করে।
বনানী থানার দল দুপুর ১টা ২০ মিনিটে ঢাকা গেটের সামনে অভিযান চালিয়ে জিয়াদ মাহমুদ, জিয়াদ ও আসলাম নামের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। একই সময়ে তেজগাঁও থানা সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বিজয় সরণি এলাকায় ঝটিকা মিছিলের প্রাক্কালে রিফাত ইসলাম, মিল্লাত বাবু ও স্বপন মিয়াকে আটক করে।
ডিএমপির ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, ‘রাজধানীতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনগুলোর যেকোনো বেআইনি কার্যক্রম বা উসকানিমূলক তৎপরতা কঠোরভাবে দমন করা হবে।’ তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত ৪৬ জনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোতে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

চলতি বছর রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল থেকে প্রায় তিন হাজার আওয়ামী লীগ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত) নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
তিনি জানান, শুক্রবার সকালে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঝটিকা মিছিল করার চেষ্টা করলে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর মোট ৪৬ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন সংগঠনের কেন্দ্রীয়, মহানগর ও জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন পদে থাকা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্যরা।
ডিএমপির বিভিন্ন ইউনিট ও থানা পৃথক অভিযান চালিয়ে এসব গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করে। শেরেবাংলা নগর থানা ১৮ জন, কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট ১৩ জন, খিলক্ষেত থানা চারজন, উত্তরা পশ্চিম থানা দুইজন, বাড্ডা থানা তিনজন, বনানী থানা তিনজন এবং তেজগাঁও থানা তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
খিলক্ষেত থানার সূত্র জানায়, সকাল ৭টা ৩৭ মিনিটে ৩০০ ফিট এলাকার পুরাতন মস্তুল চেকপোস্টের সামনে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন—এমন সংবাদ পেয়ে পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে আনিসুজ্জামান রনি, মুন্না মিয়া, জাকির হোসেন ও কামরুজ্জামানকে ব্যানারসহ হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
উত্তরা পশ্চিম থানা জানায়, সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের আকাশ টাওয়ারের সামনে ছাত্রলীগের ব্যানারে মিছিলের প্রস্তুতিকালে ত্রিশাল উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল হাসান সোহান ও রকিবুল হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাড্ডা থানার দল সকাল ৭টায় প্রগতি সরণির মূল সড়কে অভিযান চালিয়ে ইয়াসিন আরাফাত শুভ, তাসরীপ হোসেন ও খালেদ বিন কাওসারকে আটক করে।
কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট (সিটিটিসি) জানায়, সকাল ৮টার দিকে বিজয়নগর এলাকায় সরকারবিরোধী ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম বাঁধন, সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাউল ইসলামসহ মোট ১৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শেরেবাংলা নগর থানার তথ্য অনুযায়ী, সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ব্যানারে প্রায় ৯০ থেকে ১০০ জন নেতাকর্মী অবৈধ মিছিলে অংশ নেন। এসময় পুলিশ অভিযান চালিয়ে বজলুর রহমান, নুর আলম সিদ্দিক, মহিউদ্দিন আহমেদ দোলনসহ মোট ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করে।
বনানী থানার দল দুপুর ১টা ২০ মিনিটে ঢাকা গেটের সামনে অভিযান চালিয়ে জিয়াদ মাহমুদ, জিয়াদ ও আসলাম নামের তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। একই সময়ে তেজগাঁও থানা সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে বিজয় সরণি এলাকায় ঝটিকা মিছিলের প্রাক্কালে রিফাত ইসলাম, মিল্লাত বাবু ও স্বপন মিয়াকে আটক করে।
ডিএমপির ডিসি মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, ‘রাজধানীতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনগুলোর যেকোনো বেআইনি কার্যক্রম বা উসকানিমূলক তৎপরতা কঠোরভাবে দমন করা হবে।’ তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তারকৃত ৪৬ জনের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোতে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


পুলিশের পোশাকে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী এই বাহিনীর সদস্যরা নতুন নকশা ও ভিন্ন রঙের ইউনিফর্ম পরিধান করবেন। নতুন ইউনিফর্মের রঙ নির্ধারণ করা হয়েছে ‘আয়রন’ বা লোহা কালার।
১ ঘণ্টা আগে
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোল
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সমবায় খাতকে আধুনিক ও গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমি বিশ্বাস করি, কৃষি, মৎস্য, পশুপালন, সঞ্চয় ও ঋণদান এবং কুটিরশিল্প প্রভৃতি ক্ষেত্রে সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে একটি আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
৫ ঘণ্টা আগে
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যারা সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যান্ডউইথ নিয়ে অর্থ পরিশোধ না করে কৌশলে অন্য আইটিসি বা আইআইজিতে স্থানান্তর হয়েছে কিংবা ভুয়া চেক প্রদানের মাধ্যমে প্রতারণা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম ইতোমধ্যে সরকারের হাতে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগে