বিআইডিএসএস-এর ওয়েবিনারে আবু রুশদ
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (বিআইডিএসএস) আয়োজিত ‘চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের সংকট এবং বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা’ শীর্ষক অনলাইন ওয়েবিনারে (জুম) ইনস্টিটিউশন অব স্ট্রাটেজি অ্যান্ড ট্যাকটিকস রিসার্চ-এর প্রেসিডেন্ট আবু রুশদ বলেছেন, শেখ মুজিবের তৎকালীন হুমকিই পার্বত্য চট্টগ্রামে সহিংসতার সূত্রপাতের মূল কারণ।
ওয়েবিনারে আবু রুশদ বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে শেখ মুজিব পাহাড়ে গিয়ে উপজাতিদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমাদের উপজাতি থেকে জাতিতে পদন্নোতি দিলাম, তোমরা আজ থেকে বাঙালি জাতি।’ এতে সংসদ সদস্য মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা সে প্রস্তাব নাকচ করে জানান, ‘আমরা বাঙালি নয়, চাকমা; আমরা বাংলাদেশি নাগরিক।’ এরপর শেখ মুজিব হুমকি দিয়ে বলেছিলেন যে, ‘তোদের অস্ত্র দিয়ে মারব না, তুড়ি দিলেই মরে যাবি; ৬ লাখ, ৮/১০ লাখ বাঙালি ঢুকিয়ে দিলেই যথেষ্ট।’ আবু রুশদ দাবি করেন, সেখান থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামের সংঘর্ষ ও সমস্যার সূত্রপাত।
তিনি আরো বলেন, একদল আছে যারা বাংলাদেশ থেকে উপজাতিদের বের করে দিতে চায়, আবার আরেকদল আছে যারা পার্বত্য অঞ্চল থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাইছে—এই দু’টিই ক্ষীন ধ্যানধারণা। বাংলাদেশের সীমানায় বার্মা অ্যাক্ট বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও পররাষ্ট্রনৈতিক পদক্ষেপ না নিলে দেশকে রক্ষা করা সম্ভব হবে না। এই অঞ্চলের ঘটনাগুলো বিবেচনা করে মিলিয়ে না নিলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে না। পার্বত্য চট্টগ্রাম রক্ষায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মতো শক্তিশালী পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন জরুরি বলে তিনি মত দেন।
এ সময় তিনি তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার পরামর্শ দেন।
ওয়েবিনারে সাংবাদিক সৈয়দা যোহরা শাম্মির সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বায়েজিদ সারওয়ার, অবসরপ্রাপ্ত মেজর মুহাম্মদ আশরাফুজ্জামান, ড. মো. ইমরান হোসাইন আনসারি, ড. নাজমুস সাকিব প্রমুখ।
বক্তারা আরো মন্তব্য করেন যে, শেখ হাসিনা তথাকথিত শান্তি চুক্তির মাধ্যমে সেনাক্যাম্প কমিয়ে এনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে কার্যক্রম চালাতে সহায়তা করেছেন বলে তাদের দাবি। সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারা উল্লেখ করেন, ওই চুক্তি প্রত্যাখ্যান করে ক্যাম্প বৃদ্ধি করে সাংস্কৃতিক ও বৌদ্ধিক লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনীকে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে এবং পাহাড়ি সাধারণ মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম ইস্যুতে হস্তক্ষেপ ও কুটনীতিক বক্তব্যের জন্য ভারতকে সতর্ক করারও পরামর্শ দেন তারা।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ (বিআইডিএসএস) আয়োজিত ‘চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের সংকট এবং বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা’ শীর্ষক অনলাইন ওয়েবিনারে (জুম) ইনস্টিটিউশন অব স্ট্রাটেজি অ্যান্ড ট্যাকটিকস রিসার্চ-এর প্রেসিডেন্ট আবু রুশদ বলেছেন, শেখ মুজিবের তৎকালীন হুমকিই পার্বত্য চট্টগ্রামে সহিংসতার সূত্রপাতের মূল কারণ।
ওয়েবিনারে আবু রুশদ বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে শেখ মুজিব পাহাড়ে গিয়ে উপজাতিদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘তোমাদের উপজাতি থেকে জাতিতে পদন্নোতি দিলাম, তোমরা আজ থেকে বাঙালি জাতি।’ এতে সংসদ সদস্য মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা সে প্রস্তাব নাকচ করে জানান, ‘আমরা বাঙালি নয়, চাকমা; আমরা বাংলাদেশি নাগরিক।’ এরপর শেখ মুজিব হুমকি দিয়ে বলেছিলেন যে, ‘তোদের অস্ত্র দিয়ে মারব না, তুড়ি দিলেই মরে যাবি; ৬ লাখ, ৮/১০ লাখ বাঙালি ঢুকিয়ে দিলেই যথেষ্ট।’ আবু রুশদ দাবি করেন, সেখান থেকেই পার্বত্য চট্টগ্রামের সংঘর্ষ ও সমস্যার সূত্রপাত।
তিনি আরো বলেন, একদল আছে যারা বাংলাদেশ থেকে উপজাতিদের বের করে দিতে চায়, আবার আরেকদল আছে যারা পার্বত্য অঞ্চল থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহার চাইছে—এই দু’টিই ক্ষীন ধ্যানধারণা। বাংলাদেশের সীমানায় বার্মা অ্যাক্ট বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, রাজনৈতিক ও পররাষ্ট্রনৈতিক পদক্ষেপ না নিলে দেশকে রক্ষা করা সম্ভব হবে না। এই অঞ্চলের ঘটনাগুলো বিবেচনা করে মিলিয়ে না নিলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে না। পার্বত্য চট্টগ্রাম রক্ষায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মতো শক্তিশালী পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন জরুরি বলে তিনি মত দেন।
এ সময় তিনি তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার পরামর্শ দেন।
ওয়েবিনারে সাংবাদিক সৈয়দা যোহরা শাম্মির সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল বায়েজিদ সারওয়ার, অবসরপ্রাপ্ত মেজর মুহাম্মদ আশরাফুজ্জামান, ড. মো. ইমরান হোসাইন আনসারি, ড. নাজমুস সাকিব প্রমুখ।
বক্তারা আরো মন্তব্য করেন যে, শেখ হাসিনা তথাকথিত শান্তি চুক্তির মাধ্যমে সেনাক্যাম্প কমিয়ে এনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে কার্যক্রম চালাতে সহায়তা করেছেন বলে তাদের দাবি। সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারা উল্লেখ করেন, ওই চুক্তি প্রত্যাখ্যান করে ক্যাম্প বৃদ্ধি করে সাংস্কৃতিক ও বৌদ্ধিক লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। বক্তারা বলেন, সেনাবাহিনীকে পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে হবে এবং পাহাড়ি সাধারণ মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে। জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম ইস্যুতে হস্তক্ষেপ ও কুটনীতিক বক্তব্যের জন্য ভারতকে সতর্ক করারও পরামর্শ দেন তারা।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
২১ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
৪১ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ও বনানীতে পৃথক ঘটনায় দুই অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগেনতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে