স্পোর্টস রিপোর্টার
খাদ্য চাহিদা পূরণ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘মেইন স্ট্রিম খাদ্যে এখনও কীটনাশক ব্যবহার বন্ধ হয়নি, তবে আমরা চেষ্টা করছি। মাছ ও ডিমের উৎপাদনের ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করা হয়েছে। তবে ফিডের উপাদানগুলো নিরাপদ করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
শুক্রবার মিরপুরে গ্রীনহার্ট কলেজ মাঠে এক খাদ্য ও শস্য মেলায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেছেন।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা যদি সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই তাহলে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। কিন্তু খাবারের যে আধুনিক উৎপাদন শুরু হয়েছে তাতে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি আদি বীজ নষ্ট করা হচ্ছে।
খাদ্য নিরাপত্তা ও পরিবেশ সংরক্ষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে উপদেষ্টা বলেন, পাহাড় ও দেশের অন্য জায়গায় যেসব ক্ষুদ্র জাতিসত্তা রয়েছে তাদের টিকিয়ে রাখতে সবাইকে কাজ করতে হবে। তামাক চাষ এবং রাবার বাগান পাহাড়ি অঞ্চলের জমি নষ্ট করছে উল্লেখ করে এসবের পরিবর্তে স্থানীয় ফসল ও খাদ্য উৎপাদনের ওপর জোর দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা কাপ্তাই হ্রদে মাছের অভয়ারণ্য গড়ে তোলার উদ্যোগ নিচ্ছি, যাতে হারিয়ে যাওয়া দেশীয় মাছ ফিরিয়ে আনা যায়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় হারিয়ে যাওয়া মাছ ফিরিয়ে এনে মাছের অভয়ারণ্য সৃষ্টির মাধ্যমে মাছ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে। এসময় গণমাধ্যমকে পাহাড়ি সংস্কৃতি ও তাদের খাদ্য সম্পর্কে দেশবাসীর নিকট তথ্য পরিবেশনেও জোর দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বক্তারা অর্গানিক খাবারের গুরুত্ব ও পাহাড়ি অর্থনীতির উন্নয়নের ওপর আলোকপাত করেন। পাশাপাশি পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
প্রজ্ঞানন্দ মহাথেরোর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন।
খাদ্য চাহিদা পূরণ ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা সরকারের জন্য চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘মেইন স্ট্রিম খাদ্যে এখনও কীটনাশক ব্যবহার বন্ধ হয়নি, তবে আমরা চেষ্টা করছি। মাছ ও ডিমের উৎপাদনের ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার বন্ধ করা হয়েছে। তবে ফিডের উপাদানগুলো নিরাপদ করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
শুক্রবার মিরপুরে গ্রীনহার্ট কলেজ মাঠে এক খাদ্য ও শস্য মেলায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেছেন।
উপদেষ্টা বলেন, আমরা যদি সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই তাহলে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। কিন্তু খাবারের যে আধুনিক উৎপাদন শুরু হয়েছে তাতে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে। এমনকি আদি বীজ নষ্ট করা হচ্ছে।
খাদ্য নিরাপত্তা ও পরিবেশ সংরক্ষণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে উপদেষ্টা বলেন, পাহাড় ও দেশের অন্য জায়গায় যেসব ক্ষুদ্র জাতিসত্তা রয়েছে তাদের টিকিয়ে রাখতে সবাইকে কাজ করতে হবে। তামাক চাষ এবং রাবার বাগান পাহাড়ি অঞ্চলের জমি নষ্ট করছে উল্লেখ করে এসবের পরিবর্তে স্থানীয় ফসল ও খাদ্য উৎপাদনের ওপর জোর দেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, আমরা কাপ্তাই হ্রদে মাছের অভয়ারণ্য গড়ে তোলার উদ্যোগ নিচ্ছি, যাতে হারিয়ে যাওয়া দেশীয় মাছ ফিরিয়ে আনা যায়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় হারিয়ে যাওয়া মাছ ফিরিয়ে এনে মাছের অভয়ারণ্য সৃষ্টির মাধ্যমে মাছ রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে। এসময় গণমাধ্যমকে পাহাড়ি সংস্কৃতি ও তাদের খাদ্য সম্পর্কে দেশবাসীর নিকট তথ্য পরিবেশনেও জোর দেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বক্তারা অর্গানিক খাবারের গুরুত্ব ও পাহাড়ি অর্থনীতির উন্নয়নের ওপর আলোকপাত করেন। পাশাপাশি পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সংরক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
প্রজ্ঞানন্দ মহাথেরোর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন।
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় ও এসেম্বলিতে তামাকের ক্ষতিকারক দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। এছাড়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের সময়েও এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। এ সময় উপদেষ্টা তামাকমুক্ত বিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
৩ ঘণ্টা আগে