
স্টাফ রিপোর্টার

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে শাহবাগ অভিমুখে পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। এসময় সাউন্ড গ্রেনেড, জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ। শনিবার বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা এ পদযাত্রা শুরু করে কিছু দূর যাওয়ার পর পুলিশ তাতে বাধা দেয়।
শিক্ষকরা বলছেন, শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা শেষে শহীদ মিনারে ফিরবেন তারা। একই সঙ্গে প্রতিকী কলম সর্মপণও করা হবে। তারা বলছেন, প্রজ্ঞাপন ছাড়া কোনোভাবেই ঘরে ফিরে যাবেন না। কঠোর কর্মসূচি ঘোষণারও ইঙ্গিত দেন তারা। তবে শাহবাগযাত্রার আগেই পুলিশকে সর্তক অবস্থান নিতে দেখা যায়। তারা সড়কে ব্যারিকেড প্রস্তুত রেখেছিলো।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. শামছুদ্দিন মাসুদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের সচিব, উপদেষ্টা হয়তো কলমবিহীন, তাই সহকারী শিক্ষকদের প্রজ্ঞাপনে তারা সই করতে পারছেন না। আমরা তাদের উদ্দেশে আজ কলম সমর্পণ করবো, যাতে তারা সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেডসহ তিন দফা বাস্তবায়ন করেন।’
শিক্ষকদের ভাষ্য, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, নার্স, কৃষি কর্মকর্তা, পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি নিয়েই দশম গ্রেড পাচ্ছেন। অথচ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা স্নাতক ডিগ্রি ছাড়াও সিএনএড, বিপিএড বা বিটিপিটি কোর্স সম্পন্ন করেও ১৩তম গ্রেডে রয়েছেন। পিটিআইসংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা দশম গ্রেডে বেতন পান। তাই তারাও ন্যায্য দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন।
এর আগে সকাল থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকরা। ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি সংগঠনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
শিক্ষকরা বলছেন, কর্মকর্তারা আলোচনা করতে চাইলেও তারা যাবেন না। বহুবার কথা হয়েছে, কিন্তু কাজ হয়নি। এবার রাজপথেই দাবি আদায় করে ফিরবেন বলে তারা জানিয়েছে।
তিন দাবি হলো—দশম গ্রেডে বেতন, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭টি এবং এসব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক সংখ্যা ৩ লাখ ৮৪ হাজার।
গত ২৪ এপ্রিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১১তম থেকে ১০তম গ্রেডে এবং ১৩তম গ্রেডে থাকা শিক্ষকদের বেতন ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয়। তবে এই পদক্ষেপে সন্তুষ্ট নন সহকারী শিক্ষকরা।

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দাবিতে শাহবাগ অভিমুখে পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। এসময় সাউন্ড গ্রেনেড, জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ। শনিবার বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা এ পদযাত্রা শুরু করে কিছু দূর যাওয়ার পর পুলিশ তাতে বাধা দেয়।
শিক্ষকরা বলছেন, শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা শেষে শহীদ মিনারে ফিরবেন তারা। একই সঙ্গে প্রতিকী কলম সর্মপণও করা হবে। তারা বলছেন, প্রজ্ঞাপন ছাড়া কোনোভাবেই ঘরে ফিরে যাবেন না। কঠোর কর্মসূচি ঘোষণারও ইঙ্গিত দেন তারা। তবে শাহবাগযাত্রার আগেই পুলিশকে সর্তক অবস্থান নিতে দেখা যায়। তারা সড়কে ব্যারিকেড প্রস্তুত রেখেছিলো।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. শামছুদ্দিন মাসুদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের সচিব, উপদেষ্টা হয়তো কলমবিহীন, তাই সহকারী শিক্ষকদের প্রজ্ঞাপনে তারা সই করতে পারছেন না। আমরা তাদের উদ্দেশে আজ কলম সমর্পণ করবো, যাতে তারা সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেডসহ তিন দফা বাস্তবায়ন করেন।’
শিক্ষকদের ভাষ্য, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, নার্স, কৃষি কর্মকর্তা, পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর ও সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা স্নাতক বা সমমান ডিগ্রি নিয়েই দশম গ্রেড পাচ্ছেন। অথচ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকরা স্নাতক ডিগ্রি ছাড়াও সিএনএড, বিপিএড বা বিটিপিটি কোর্স সম্পন্ন করেও ১৩তম গ্রেডে রয়েছেন। পিটিআইসংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা দশম গ্রেডে বেতন পান। তাই তারাও ন্যায্য দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন।
এর আগে সকাল থেকে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকরা। ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি সংগঠনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
শিক্ষকরা বলছেন, কর্মকর্তারা আলোচনা করতে চাইলেও তারা যাবেন না। বহুবার কথা হয়েছে, কিন্তু কাজ হয়নি। এবার রাজপথেই দাবি আদায় করে ফিরবেন বলে তারা জানিয়েছে।
তিন দাবি হলো—দশম গ্রেডে বেতন, চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৫৬৭টি এবং এসব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক সংখ্যা ৩ লাখ ৮৪ হাজার।
গত ২৪ এপ্রিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১১তম থেকে ১০তম গ্রেডে এবং ১৩তম গ্রেডে থাকা শিক্ষকদের বেতন ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয়। তবে এই পদক্ষেপে সন্তুষ্ট নন সহকারী শিক্ষকরা।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ ও জবাবদিহিমূলক একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, এই সরকারের কাজ কোনো দলের স্বার্থ বাস্তবায়ন নয়।
১ ঘণ্টা আগে
১০ম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে ‘কলম বিসর্জন কর্মসূচি’ পালন করতে শাহবাগে অবস্থান নিতে গেলে প্রাথমিকের শিক্ষকদের ওপর সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে এ ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন শিক্ষক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
তবে বেবিচক বলছে, প্রস্তাবিত অধ্যাদেশের বেশ কিছু ধারা কার্যকর হলে বাংলাদেশের বিমান নিরাপত্তা, আন্তর্জাতিক মান রক্ষা এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে জটিলতা সৃষ্টি হবে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা (আইকাও) কর্তৃক পরিচালিত নিরাপত্তা মূল্যায়নে বাংলাদেশ ঝুঁকিতে পড়বে।
২ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের শেষ দিকে সরকারি চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন টানা তিন দিনের ছুটি। এ বছর শেষ হতে এখনো দুই মাসের বেশি সময় বাকি থাকলেও বছরের শেষের দিকে বড়দিন উপলক্ষে একটানা ছুটির সুযোগ আসছে তাদের জন্য।
৩ ঘণ্টা আগে