ফজলে লোহানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায় ড. মাহবুব উল্লাহ

স্টাফ রিপোর্টার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও ১৯৬৯ গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান নেতা অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ বলেছেন, ভারত ভাগ হয়নি— ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান-ভারত ২ স্বাধীন দেশ জন্মেছিল।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক কর্মীদলের আয়োজনে ফজলে লোহানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোহাম্মদ মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরও বক্তব্য রাখেন- মোয়াজম হোসেন খান মজলিশ, জিয়া সংসদের সভাপতি সৈয়দ নাজমুল হাসান, মুসলিম উদ্দিন খান মজলিশ প্রমুখ।
ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, মধুর ক্যান্টিন ভবনটি নবাবদের বাগান বাড়ির পানশালা, ১৯০৫ সালে অল ইন্ডয়া মুসলিম এডুকেশন কনফারেন্সে মুসলিম লীগ গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এখানে।
১৯৭৩ সালে ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী প্রার্থী হিসেবে ফজলে লোহানীর ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ গ্রহণের কথা স্মরণ করে ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, ওই সময় ধানের শীষ প্রতীকটি নির্বাচন করেছিলাম আমি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আধিপত্যবাদবিরোধী মার্কা হিসেবে সেই ধানের শীষ প্রতীকটি গ্রহণ করেন। আজও ধানের শীষ প্রতীকটি আধিপত্যবাদবিরোধী একটি মার্কা। কতদিন সেটি আধিপত্যবাদবিরোধী ভূমিকা রাখবে তা আমি এখন বলতে পারছি না।
প্রয়াত জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপক ফজলে লোহানীর কথা স্মরণ করে তিনি আরও বলেন, ফজলে লোহানি একটি মাসিক পত্রিকা বের করে আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই চালিয়ে গেছেন। এ সময় তিনি আক্ষেপ করেন আজ শিক্ষা সংস্কৃতি ইতিহাস এবং ঐতিহ্যকে লালন করার মতো আমাদের কোনো ম্যাগাজিন কিংবা প্রকাশনা নেই। না আছে মাসিক না আছে পাক্ষিক না আসে ত্রৈমাসিক না আছে সন্মাসিক।
তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এ জাতি টিকবে কিভাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৬৯ সালের নেতা হিসেবে মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস বলেন, ডক্টর মাহবুব উল্লাহ সেদিন ইতিহাসের এক ভূমিকা পালন করেছেন। শেখ মুজিবুর রহমানকে তিনি বলেছেন রাউন্ড টেবিল নয় রাজপথে সমাধান হবে। সেদিন ১০ লাখ মানুষ ড. মাহবুব উল্লাহকে হাত তুলে সমর্থন জানিয়েছিল। এই স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টিতে তিনিও একজন মহানায়ক।
তিনি বলেন, এখানে যদি জাতির জনক স্বীকার করতে হয় তাহলে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, শেরে-ই বাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নামও আসবে।
অনুষ্ঠান শেষে প্রয়াত উপস্থাপক, রাজনীতিবিদ ফজলে লোহানীর উপর একটি প্রামাণ্য চিত্র তুলে ধরা হয়। প্রামাণ্যচিত্রটি এক আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও ১৯৬৯ গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান নেতা অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ বলেছেন, ভারত ভাগ হয়নি— ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান-ভারত ২ স্বাধীন দেশ জন্মেছিল।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক কর্মীদলের আয়োজনে ফজলে লোহানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভায় প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মোহাম্মদ মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় আরও বক্তব্য রাখেন- মোয়াজম হোসেন খান মজলিশ, জিয়া সংসদের সভাপতি সৈয়দ নাজমুল হাসান, মুসলিম উদ্দিন খান মজলিশ প্রমুখ।
ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, মধুর ক্যান্টিন ভবনটি নবাবদের বাগান বাড়ির পানশালা, ১৯০৫ সালে অল ইন্ডয়া মুসলিম এডুকেশন কনফারেন্সে মুসলিম লীগ গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এখানে।
১৯৭৩ সালে ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী প্রার্থী হিসেবে ফজলে লোহানীর ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ গ্রহণের কথা স্মরণ করে ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, ওই সময় ধানের শীষ প্রতীকটি নির্বাচন করেছিলাম আমি। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আধিপত্যবাদবিরোধী মার্কা হিসেবে সেই ধানের শীষ প্রতীকটি গ্রহণ করেন। আজও ধানের শীষ প্রতীকটি আধিপত্যবাদবিরোধী একটি মার্কা। কতদিন সেটি আধিপত্যবাদবিরোধী ভূমিকা রাখবে তা আমি এখন বলতে পারছি না।
প্রয়াত জনপ্রিয় টিভি উপস্থাপক ফজলে লোহানীর কথা স্মরণ করে তিনি আরও বলেন, ফজলে লোহানি একটি মাসিক পত্রিকা বের করে আধিপত্যবাদবিরোধী লড়াই চালিয়ে গেছেন। এ সময় তিনি আক্ষেপ করেন আজ শিক্ষা সংস্কৃতি ইতিহাস এবং ঐতিহ্যকে লালন করার মতো আমাদের কোনো ম্যাগাজিন কিংবা প্রকাশনা নেই। না আছে মাসিক না আছে পাক্ষিক না আসে ত্রৈমাসিক না আছে সন্মাসিক।
তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এ জাতি টিকবে কিভাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৬৯ সালের নেতা হিসেবে মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস বলেন, ডক্টর মাহবুব উল্লাহ সেদিন ইতিহাসের এক ভূমিকা পালন করেছেন। শেখ মুজিবুর রহমানকে তিনি বলেছেন রাউন্ড টেবিল নয় রাজপথে সমাধান হবে। সেদিন ১০ লাখ মানুষ ড. মাহবুব উল্লাহকে হাত তুলে সমর্থন জানিয়েছিল। এই স্বাধীন বাংলাদেশের সৃষ্টিতে তিনিও একজন মহানায়ক।
তিনি বলেন, এখানে যদি জাতির জনক স্বীকার করতে হয় তাহলে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ, শেরে-ই বাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নামও আসবে।
অনুষ্ঠান শেষে প্রয়াত উপস্থাপক, রাজনীতিবিদ ফজলে লোহানীর উপর একটি প্রামাণ্য চিত্র তুলে ধরা হয়। প্রামাণ্যচিত্রটি এক আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় সঠিক দিকনির্দেশনা, সময়োপযোগী সমন্বয় এবং শিক্ষার্থীদের নাগরিক দায়িত্ব পালনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব থেকে মো. শাহজাহান মিয়াকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় নীতি প্রতিযোগিতা (National Policy Competition) ২০২৫-এর দশটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয়ী শিক্ষার্থীরা।
৮ ঘণ্টা আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, গ্রামীণ নারীরা হাঁস, মুরগি, গরু ও ছাগল পালন করে একদিকে যেমন অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হচ্ছেন, অন্যদিকে ডিম, দুধ ও মাংস সরবরাহের মাধ্যমে পুষ্টির যোগান নিশ্চিত করছেন। তাই দেশের পুষ্টি ও অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম।
৮ ঘণ্টা আগে