এ এস এম আব্দুল হালিম
শুধু বস্তুগত অবকাঠামো উন্নয়নই একটি দেশ ও জাতির উন্নয়নের মূল বিষয় নয়। প্রয়োজন নৈতিক উন্নয়নসহ একটি মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠা। তাই সবার আগে চাই একটি উন্নত আদর্শ। আদর্শহীন মানুষ যেমন প্রকৃত মানুষ নন, আদর্শহীন নেতা কখনো নেতা নন। আদর্শ ছাড়া রাজনীতি ও দেশ পরিচালনা সম্ভব নয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন আদর্শবান নেতা। তার আদর্শ ছিল সততা, দেশপ্রেম ও শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। তার ১৯ দফা কর্মসূচি ছিল জাতির ভাগ্যোন্নয়ের চাবিকাঠি। তার বিপ্লবী চিন্তাধারা একটি ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ রাষ্ট্র থেকে অতি অল্প সময়ে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল। জাদুর কাঠির মতো কাজ করেছিল আদর্শভিত্তিক এই কর্মসূচি! ১৯ দফার মাধ্যমে কৃষি ও খাদ্য বিপ্লবের সূচনা হয়েছিল। গৃহীত হলো পাঁচ বছরের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুণ করার কর্মসূচি। সেচের পানির সংকট মোকাবিলায় নেওয়া হলো খাল খনন কর্মসূচি। খাল খননে শুধু সেচ নয়, বন্যা প্রতিরোধে ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাতেও অনন্য ভূমিকা রাখল। খাল খননের পরের বছরই রেকর্ড পরিমাণ খাদ্য উৎপাদন হলো। এ ছিল এক অদ্ভুত শান্তিপূর্ণ বিপ্লব।
এমনিভাবে আলোর দিশারি হয়ে এলো গণশিক্ষা বিপ্লব। দেড় বছরে ৪০ লাখ বয়স্ক লোক লেখাপড়া শিখল। চোখ থাকতে যারা অন্ধ ছিল, তারা আলো ফিরে পেল। ধ্বংসপ্রাপ্ত শিল্প-কারখানায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হলো। কলের চাকা চলল দিনরাত। অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে রেকর্ড সৃষ্টি হলো। এরপর এলো আরেক যুগান্তকারী বিপ্লব, যার নাম গ্রাম সরকার। গ্রামীণ জনপদে কল্যাণ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্থানীয় সরকার পদ্ধতিতে নব নব চিন্তার আধার ছিল গ্রাম সরকার। ৬৫ হাজার গ্রামে গ্রাম সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে সৃষ্টি হলো। ১৯ দফার কর্মসূচির সিংহভাগ বাস্তবায়ন শুরু হলো গ্রাম সরকারের মাধ্যমে। বিপ্লবের অংশীদার হলো গ্রামীণ সাধারণ মানুষ এই গ্রাম সরকারের মাধ্যমে। গ্রাম-বাংলার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের মানসে জিয়া দরিদ্র কৃষক জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে অবিস্মরণীয় ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। জিয়া ছিলেন এই স্বাধীন দেশের প্রথম নেতা, যিনি দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত ছুটে বেড়িয়েছেন, যা তাকে দিয়েছে আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। তিনি সাড়ে ৩ বছর হেঁটে ১০ হাজার গ্রাম ঘুরেছেন এবং হৃদয়ঙ্গম করেছেন যে জনগণ, তার সঙ্গে রয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বেই ফারাক্কা পানি বণ্টনের প্রথম লিখিত চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো। জাপানের মতো শক্তিধর দেশকে পরাভূত করে নিরাপত্তা পরিষদে আসন করে নিল বাংলাদেশ। আওয়ামী লুটপাট আর অরাজকতা দেশে দুর্ভিক্ষে ডেকে আনল। জিয়ার নেতৃত্বে দুর্ভিক্ষ দূর হলো। অর্থনীতি দৃঢ় হলো। পাউন্ডের দাম নেমে ৩০ টাকা এলো, টাকা শক্তিশালী হলো। আফ্রিকার দুর্ভিক্ষপীড়িত গিনিকে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো চাল পাঠিয়ে সাহায্য করল। ইতিহাস সৃষ্টি করল নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াল। দৃপ্তকণ্ঠে, দৃঢ় পদে অগ্রসরমাণ হলো। হাজার বছরের ঘুমন্ত জাতি জেগে উঠল, পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে বাংলাদেশ গর্জে উঠল। ‘শাবাশ বাংলাদেশ’।
বিদ্রোহী নেতা, স্বাধীনতার ত্রাতা এই সেই অবিস্মরণীয় নেতা যিনি জীবন বাজি রেখে বাংলার শতকোটি অবহেলিত মানুষকে যুদ্ধে ডাক দিয়েছিলেন। জিয়া শুধু স্বাধীনতার ঘোষক নন, শুধু রাষ্ট্রপতি নন। তিনি ছিলেন একজন রাষ্ট্রনায়ক। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, অনেকেই রাষ্ট্রপ্রধান হন কিন্তু সবাই রাষ্ট্রনায়ক হতে পারেন না। রাষ্ট্র শাসন করেন রাজনীতিবিদরা। তবে সব রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণাবলি অর্জন করেন না। রাজনীতিবিদরা রাজনৈতিক স্বার্থে বর্তমান নিয়ে ব্যস্ত। রাষ্ট্রনায়ক শুধু বর্তমান নয়, ভবিষ্যৎ নির্মাণে নিয়োজিত অর্থাৎ ‘A politician thinks about next election, the statesman thinks about the next generation.’ এমনিভাবে রাষ্ট্রনায়করা হয়ে ওঠেন জনমানুষের শ্রদ্ধার পাত্র। ভালোবাসার আধার। জিয়াও এমনভাবে একদিন রাষ্ট্রনায়ক রূপে হন আবির্ভূত।
শহীদ জিয়া ছিলেন সততা ও ঐক্যের প্রতীক। বিভাজিত বাংলাদেশ নামক এই রাষ্ট্রকে যেমন তত্ত্বীয় ঐক্য দিয়েছিলেন, তেমনি জিয়া তার কর্মদক্ষতা মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে জাতীয় ঐক্য স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
রাষ্ট্রীয় জীবনে সর্বত্র ছিল জিয়ার সফলতার ছোঁয়া। অথচ জিয়া ছিলেন নির্লোভ। অর্থসম্পদ, বাড়ি-গাড়ি, আরাম-আয়েশ, বিলাস-ব্যসনের প্রতি তার কোনো আগ্রহ ছিল না। তার মননে চিন্তা-চেতনায় ছিল দেশের মানুষের কল্যাণ।
কালজয়ী এই বিশ্ববরেণ্য নেতা-এ দেশের মানুষের জন্য উদার চিত্তে, নিজেকে বিলিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তার এই দেওয়ার তৃপ্তি হয়তো শেষ হয়নি, হয়তো নিজেকে নিঃশেষ করে দিতে চেয়েছিলেন মানবের তরে। তিনি শেষ পর্যন্ত তাই করেছেন।
লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা
শুধু বস্তুগত অবকাঠামো উন্নয়নই একটি দেশ ও জাতির উন্নয়নের মূল বিষয় নয়। প্রয়োজন নৈতিক উন্নয়নসহ একটি মানবিক সমাজ প্রতিষ্ঠা। তাই সবার আগে চাই একটি উন্নত আদর্শ। আদর্শহীন মানুষ যেমন প্রকৃত মানুষ নন, আদর্শহীন নেতা কখনো নেতা নন। আদর্শ ছাড়া রাজনীতি ও দেশ পরিচালনা সম্ভব নয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন আদর্শবান নেতা। তার আদর্শ ছিল সততা, দেশপ্রেম ও শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। তার ১৯ দফা কর্মসূচি ছিল জাতির ভাগ্যোন্নয়ের চাবিকাঠি। তার বিপ্লবী চিন্তাধারা একটি ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ রাষ্ট্র থেকে অতি অল্প সময়ে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছিল। জাদুর কাঠির মতো কাজ করেছিল আদর্শভিত্তিক এই কর্মসূচি! ১৯ দফার মাধ্যমে কৃষি ও খাদ্য বিপ্লবের সূচনা হয়েছিল। গৃহীত হলো পাঁচ বছরের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুণ করার কর্মসূচি। সেচের পানির সংকট মোকাবিলায় নেওয়া হলো খাল খনন কর্মসূচি। খাল খননে শুধু সেচ নয়, বন্যা প্রতিরোধে ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষাতেও অনন্য ভূমিকা রাখল। খাল খননের পরের বছরই রেকর্ড পরিমাণ খাদ্য উৎপাদন হলো। এ ছিল এক অদ্ভুত শান্তিপূর্ণ বিপ্লব।
এমনিভাবে আলোর দিশারি হয়ে এলো গণশিক্ষা বিপ্লব। দেড় বছরে ৪০ লাখ বয়স্ক লোক লেখাপড়া শিখল। চোখ থাকতে যারা অন্ধ ছিল, তারা আলো ফিরে পেল। ধ্বংসপ্রাপ্ত শিল্প-কারখানায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হলো। কলের চাকা চলল দিনরাত। অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে রেকর্ড সৃষ্টি হলো। এরপর এলো আরেক যুগান্তকারী বিপ্লব, যার নাম গ্রাম সরকার। গ্রামীণ জনপদে কল্যাণ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্থানীয় সরকার পদ্ধতিতে নব নব চিন্তার আধার ছিল গ্রাম সরকার। ৬৫ হাজার গ্রামে গ্রাম সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে সৃষ্টি হলো। ১৯ দফার কর্মসূচির সিংহভাগ বাস্তবায়ন শুরু হলো গ্রাম সরকারের মাধ্যমে। বিপ্লবের অংশীদার হলো গ্রামীণ সাধারণ মানুষ এই গ্রাম সরকারের মাধ্যমে। গ্রাম-বাংলার মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের মানসে জিয়া দরিদ্র কৃষক জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে অবিস্মরণীয় ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। জিয়া ছিলেন এই স্বাধীন দেশের প্রথম নেতা, যিনি দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত ছুটে বেড়িয়েছেন, যা তাকে দিয়েছে আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা। তিনি সাড়ে ৩ বছর হেঁটে ১০ হাজার গ্রাম ঘুরেছেন এবং হৃদয়ঙ্গম করেছেন যে জনগণ, তার সঙ্গে রয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বেই ফারাক্কা পানি বণ্টনের প্রথম লিখিত চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো। জাপানের মতো শক্তিধর দেশকে পরাভূত করে নিরাপত্তা পরিষদে আসন করে নিল বাংলাদেশ। আওয়ামী লুটপাট আর অরাজকতা দেশে দুর্ভিক্ষে ডেকে আনল। জিয়ার নেতৃত্বে দুর্ভিক্ষ দূর হলো। অর্থনীতি দৃঢ় হলো। পাউন্ডের দাম নেমে ৩০ টাকা এলো, টাকা শক্তিশালী হলো। আফ্রিকার দুর্ভিক্ষপীড়িত গিনিকে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো চাল পাঠিয়ে সাহায্য করল। ইতিহাস সৃষ্টি করল নবীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়াল। দৃপ্তকণ্ঠে, দৃঢ় পদে অগ্রসরমাণ হলো। হাজার বছরের ঘুমন্ত জাতি জেগে উঠল, পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে বাংলাদেশ গর্জে উঠল। ‘শাবাশ বাংলাদেশ’।
বিদ্রোহী নেতা, স্বাধীনতার ত্রাতা এই সেই অবিস্মরণীয় নেতা যিনি জীবন বাজি রেখে বাংলার শতকোটি অবহেলিত মানুষকে যুদ্ধে ডাক দিয়েছিলেন। জিয়া শুধু স্বাধীনতার ঘোষক নন, শুধু রাষ্ট্রপতি নন। তিনি ছিলেন একজন রাষ্ট্রনায়ক। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, অনেকেই রাষ্ট্রপ্রধান হন কিন্তু সবাই রাষ্ট্রনায়ক হতে পারেন না। রাষ্ট্র শাসন করেন রাজনীতিবিদরা। তবে সব রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণাবলি অর্জন করেন না। রাজনীতিবিদরা রাজনৈতিক স্বার্থে বর্তমান নিয়ে ব্যস্ত। রাষ্ট্রনায়ক শুধু বর্তমান নয়, ভবিষ্যৎ নির্মাণে নিয়োজিত অর্থাৎ ‘A politician thinks about next election, the statesman thinks about the next generation.’ এমনিভাবে রাষ্ট্রনায়করা হয়ে ওঠেন জনমানুষের শ্রদ্ধার পাত্র। ভালোবাসার আধার। জিয়াও এমনভাবে একদিন রাষ্ট্রনায়ক রূপে হন আবির্ভূত।
শহীদ জিয়া ছিলেন সততা ও ঐক্যের প্রতীক। বিভাজিত বাংলাদেশ নামক এই রাষ্ট্রকে যেমন তত্ত্বীয় ঐক্য দিয়েছিলেন, তেমনি জিয়া তার কর্মদক্ষতা মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে জাতীয় ঐক্য স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
রাষ্ট্রীয় জীবনে সর্বত্র ছিল জিয়ার সফলতার ছোঁয়া। অথচ জিয়া ছিলেন নির্লোভ। অর্থসম্পদ, বাড়ি-গাড়ি, আরাম-আয়েশ, বিলাস-ব্যসনের প্রতি তার কোনো আগ্রহ ছিল না। তার মননে চিন্তা-চেতনায় ছিল দেশের মানুষের কল্যাণ।
কালজয়ী এই বিশ্ববরেণ্য নেতা-এ দেশের মানুষের জন্য উদার চিত্তে, নিজেকে বিলিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। তার এই দেওয়ার তৃপ্তি হয়তো শেষ হয়নি, হয়তো নিজেকে নিঃশেষ করে দিতে চেয়েছিলেন মানবের তরে। তিনি শেষ পর্যন্ত তাই করেছেন।
লেখক : সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা
এই বছর অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে উদ্ভাবন ও সৃজনশীল ধ্বংসের প্রক্রিয়া (creative destruction) কীভাবে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে সেই গবেষণার ওপর। নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা পুরোনো ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে সমাজ যখন পরিবর্তনের জন্য উন্মুক্ত থাকে, তখনই টেক
১৮ ঘণ্টা আগে‘মনের তালা খুলল কে, চাবিওয়ালা, চাবিওয়ালা!’ প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার সেই সুরেলা প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে বেড়াচ্ছি! তবে ব্যক্তিগত জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনে। এই রাষ্ট্রের জীবনেও একটা বিশেষ তালা আছে, আর তার নাম আর্টিকেল ৭০! এই তালা লাগানো হয়েছিল সেই সব মাননীয়র জন্য, যাদের মধ্যে ‘ছাগলীয়’ প্রবৃত্তি রয়ে
১৮ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে প্রায়ই তার পরম বন্ধু বলে বেশ গৌরবের সঙ্গে প্রচার করে থাকেন। ভিন্ন দেশের এ দুই রাজনীতিবিদের প্রগাঢ় বন্ধুত্বের মূল সূত্র হলো মুসলমানদের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা। বর্তমান বিশ্বে ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত শীর্ষ দুটি
১৮ ঘণ্টা আগেগাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন হতাশা চরমে, তখনই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন এক নতুন ‘২০ দফার শান্তি পরিকল্পনা’। সেখানে তিনি নিজেকে বসিয়েছেন একটি তথাকথিত ‘বোর্ড অব পিস’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে।
২ দিন আগে