হুমকির মুখে দেশের ব্যাংক খাত

হারুন-আর-রশিদ
প্রকাশ : ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯: ২৮
হারুন-আর-রশিদ

একটা দেশে কয়টি ব্যাংক দরকার। প্রশ্নটি এসে যায়। কারণ বাংলাদেশের এত কম ভৌগোলিক সীমারেখায় এত ব্যাংক এবং তার শাখা-প্রশাখার বিস্তার দেশ-বিদেশে যথেষ্ট নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিশেষ করে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের ১৬ বছরে রাজনৈতিক বিবেচনায় ১৬টি নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে যখনই সরকার পরিবর্তন হয়, তখন মিডিয়া এবং ব্যাংকের প্রতি সরকারের বিশেষ দৃষ্টি থাকে। সরকারের প্রচারে দরকার মিডিয়া এবং আর্থিক সুবিধা ভোগের জন্য প্রয়োজন ব্যাংক। কথায় বলে বেশি ব্যাংক, বেশি লুটপাট, বেশি মিডিয়া, বেশি অপপ্রচার। এ দুটো কাজে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার বিশ্বে এক নম্বর অবস্থানে ছিল।

বিজ্ঞাপন

সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন আইএফআইসি ব্যাংকের ব্রাঞ্চের সংখ্যা ১৪০০-এর অধিক। বাংলাদেশের ব্যাংকের ব্রাঞ্চের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে আইএফআইসি ব্যাংক। সালমান এফ রহমানের ব্যাংকঋণ ৩৬ হাজার কোটি টাকা। আমার জানামতে, উন্নত বিশ্বে এত ব্যাংক নেই, যা বাংলাদেশে আছে। এরপর আছে শাখা অফিস। এটাও মাত্রাতিরিক্ত। সরকারি এবং প্রাইভেট ব্যাংকের শাখা প্রতিবছর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। পাশাপাশি এজেন্ট ব্যাংকও আছে। আছে অলিগলিতে ব্যাংকের বুথ। শহরের একটি এলাকা, মনে করুন ধানমন্ডিতে অধিকাংশ ব্যাংকের দুই থেকে তিনটি শাখা অফিস আছে। বাংলাদেশে যেসব বিদেশি ব্যাংক আছে, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক শাখা অফিস ২৩টি, কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন শাখা অফিস ১৪টি, উরি ব্যাংক শাখা অফিস ৬টি, সিটি ব্যাংক এনএ শাখা অফিস ৩টি, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া শাখা অফিস ৬টি, এইচএসবিসি শাখা অফিস ৭টি, হাবিব ব্যাংক শাখা অফিস ৭টি ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান শাখা অফিস ৪টি।

ব্যাংক আলফালাহ শাখা অফিস আটটি। এই ৯টি বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে একমাত্র ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান বাংলাদেশ ব্যাংকের রেড জোনে আছে। এর অর্থ ব্যাংকটির আর্থিক ব্যবস্থাপনা খুবই দুর্বল। অবশিষ্ট আটটি গ্রিন জোনে আছে। এদের আর্থিক ও প্রশাসনিক দুটি ব্যবস্থাই অত্যন্ত মজবুত।

বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা ৬০-এর অধিক। এর মধ্যে ২৯টি ব্যাংক ইয়োলো জোনে আছে। এই ব্যাংকগুলো নানা সমস্যায় জর্জরিত এবং ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় দূরদর্শিতার অভাব পরিলক্ষিত হয়। এ ছাড়া রয়েছে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ। ব্যাংকের সবচেয়ে খারাপ অবস্থানটি হলো রেড জোন। এখানে যেসব ব্যাংকের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে, সেগুলো হলো বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, এবি ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক। সোনালী ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক রেড জোনের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের অক্টোবর-নভেম্বরের প্রজ্ঞাপন-২০২৪ সালে এসব তথ্য প্রকাশিত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বাংলাদেশে ঋণ ৯৯ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং পাচার হয়েছে ৯৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর ফলে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং বেসরকারি ব্যাংক। বহু আমানতকারী এখন পর্যন্ত তাদের টাকা উত্তোলন করতে পারেননি।

বর্তমানে দেশে ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, ৪৪টি বেসরকারি ব্যাংক, ৯টি বিদেশি ব্যাংক ও ৩টি বিশেষায়িত ব্যাংক এবং ৩৪টি দেশি-বিদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতিকে সামাল দিচ্ছে। দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর এবং অর্থনীতিবিদদের লেখা পড়ে জানা যায়, বর্তমানে দেশের ব্যাংক খাত বড় ধরনের হুমকির মধ্যে রয়েছে।

আপাতত পরিস্থিতি সামাল দেওয়া গেলেও যেকোনো সময় আবার ধস নামতে পারে। কারণ ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে গেছে, তা ফিরিয়ে আনা সহজসাধ্য ব্যাপার নয়। দেশের ব্যাংক খাতের সমস্যা দীর্ঘদিনের। ব্যাংক ব্যবস্থাপনা দেশের অর্থনীতির প্রধানতম চালিকাশক্তি হলেও, ১৬ বছর ধরে আমানত এবং বিনিয়োগের মধ্যে যোজন যোজন ফারাক পরিলক্ষিত হয়েছে। দেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় সবচেয়ে বড় অভাবটা হলো সুশাসনের অভাব। রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় যারা ব্যাংকের মালিক হয়েছেন, তারাই গ্রাহকদের জমা করা টাকা লুটেপুটে খেয়েছেন। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি আবশ্যক ছিল কিন্তু সেটা হয়নি। ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ যাতে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়, সেদিকে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া একান্ত দরকার। আমরা লক্ষ করেছি, ব্যাংক যারা পরিচালনা করছেন এবং যারা কর্মকর্তা হিসেবে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন, তার অধিকাংশের মধ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নেই। দ্বিতীয়ত, যেসব আইনকানুন, নীতিমালা; বিধিবিধানের মাধ্যমে ব্যাংক পরিচালিত হওয়ার কথা, সেসব যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না। তৃতীয়ত, ব্যাংকের অনেক পরিচালকের মধ্যে শুদ্ধতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির প্রচণ্ড ঘাটতি রয়েছে। এমনও দেখা গেছে, এদের কেউ কেউ নামে-বেনামে শত শত কোটি টাকা ঋণ নিচ্ছেন। চতুর্থত, ঋণগ্রহণের নামে একশ্রেণির ব্যবসায়ী হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা আর পরিশোধ করছেন না। এভাবে দিন দিন খেলাপি ঋণ বাড়ছে। পঞ্চমত, পরিচালনা পরিষদে নিয়োজিত কিছু পরিচালক ব্যাংকে ব্যবস্থাপনার কাছে বিশেষ করে ঋণ মঞ্জুরির ক্ষেত্রে সরাসরি হস্তক্ষেপ করছে। সর্বোপরি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যকর তদারকির অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত যারা ব্যাংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, তাদের কমসংখ্যককেই বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। সে জন্য কিছুদিন আগেও গুজব ছিল অনেকে ব্যাংকে সঞ্চিত টাকা উঠিয়ে ঘরে নগদ রেখে দিচ্ছেন কিংবা বাধ্য হয়ে হাউজিং ব্যবসায় বিনিয়োগ করছেন বা বিদেশে আত্মীয়স্বজনের কাছে পাচার করছেন।

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গত বছরের অক্টোবরে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল নীতিমালা প্রয়োগ এবং স্বচ্ছতার অভাব বাংলাদেশের ব্যাংক খাতকে ঝুঁকির মধ্যে রেখেছে। এখানে ব্যাংক খাত নিয়ন্ত্রণ করে এমন সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান যাদের আসল আগ্রহ অন্যত্র। মূলত রাজনীতিবিদ বা ব্যবসায়ী গ্রুপের মালিকরা ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করেন।

বর্তমানে দেশে ব্যাংক খাতের মূল সমস্যা হচ্ছে ক্রমবর্ধমান ও নিয়ন্ত্রণহীন কুঋণ বা মন্দঋণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, বর্তমানে ঋণের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ হচ্ছে কুঋণ; যার মধ্যে ২০ শতাংশের বেশি মন্দঋণ আছে ৯টি ব্যাংকের, বিশেষত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর।

২৮ আগস্ট ২০২৪ প্রথম আলোয় প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একটি উদ্ধৃতি তুলে ধরা হয়েছিল। তিনি যথার্থই বলেছেন, ‘এস আলম ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি, যিনি সুপরিকল্পিতভাবে ব্যাংক লুট করেছেন। এমন সুপরিকল্পিতভাবে পৃথিবীতে কেউ ব্যাংক ডাকাতি করেছে কি না তা এখনো অজানা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান একটি অত্যন্ত পেশাগত ব্যবস্থাপনার সমষ্টি। যার ফলে একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে সাধারণ আমানতকারী ও গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হয়। কিন্তু এস আলম তার উদ্ভাবিত অভিনব পন্থায় শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকের নির্দিষ্টসংখ্যক শেয়ার (৫১ শতাংশ বা তার বেশি) কেনার মাধ্যমে তার নিয়ন্ত্রিত সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা বোর্ড দখল এবং তাদের পছন্দ অনুযায়ী ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিয়োগ দিয়েছে। ইসলামী ব্যাংকের মতো শক্তিশালী একটি ব্যাংকে তিনি তার পিএস আকিজ উদ্দিনকে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন, ফলে এ ব্যাংক নজিরবিহীনভাবে চট্টগ্রামের একটি নির্দিষ্ট এলাকার অধিবাসীদের বিভিন্ন সময় নিয়মবহির্ভূতভাবে কোনো ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ছাড়াই বা নামমাত্র মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা অতীতে ব্যাংক সেক্টরে কল্পনা করাও যায়নি। এ কারণে ইসলামী ব্যাংকের মতো একটি শক্তিশালী ব্যাংককে বহুদিন লাইফ সাপোর্ট দিয়ে টিকিয়ে রাখতে হয়েছিল। এ ছাড়া এস আলম কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত আরও কয়েকটি ইসলামী ব্যাংককে নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে তারল্য সুবিধা দেওয়া হয়েছে। অতিসত্যি কথা, এসব কাজে তৎকালীন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আমলা থেকে অর্থনীতিবিদ বনে যাওয়া গভর্নরের প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছিল। ফলে ব্যাংক সেক্টরের বহুল প্রচলিত বিধিবিধান ও অনুশাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল, যা ব্যাংক সেক্টরকে ভঙ্গুর করেছে। অবশেষে তৈরি হয়েছে আমানতকারীদের আস্থাহীনতা, ফলে ব্যাংকের অনেক গ্রাহক অর্থ উত্তোলন করে ব্যাংকব্যবস্থা থেকে বিভিন্ন অনুৎপাদনশীল খাতে তাদের পুঁজি স্থানান্তর করেছেন। ফলে ব্যাংকব্যবস্থা অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পতিত হয়েছে।

বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এস আলম ও সালমান এফ রহমানের মতো মাফিয়া কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকগুলো থেকে নামে-বেনামে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুকূলে বিতরণ করা বৃহৎ ঋণ চিহ্নিতকরণ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপদস্থ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের দিয়ে বিশেষ পরিদর্শন টিমের মাধ্যমে যাচাই-বাছাইকরা। বিশেষত ঋণদান প্রক্রিয়া বিতরণ করা অর্থের ব্যবহার, ঋণের বিপরীতে ব্যাংকের জামানত, জামানতের পর্যাপ্ততা নির্ধারণের মাধ্যমে ভালো ঋণ ও মন্দ ঋণকে যথাযথভাবে শ্রেণিকরণ, তাদের বিপরীতে প্রভিশনিংয়ের ব্যবস্থাকরণ, ওই সময় নিয়মবহির্ভূতভাবে কোনো ঋণ অনুমোদন করা হয়ে থাকলে অবিতরণকৃত ঋণের কিস্তিগুলো অবিলম্বে বন্ধ করা এবং তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং যোগ্য-দক্ষ ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন কর্মকর্তাদের যথাযথ পদায়নের মাধ্যমে সুশাসনের কঠিন বার্তা প্রেরণ। সর্বশেষ আবার বলব, ব্যাংকব্যবস্থা দেশের অর্থনীতির প্রধানতম চালিকাশক্তি। দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গত বছরের অক্টোবরে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল করপোরেট শাসনব্যবস্থা, আইনের দুর্বল প্রয়োগ এবং স্বচ্ছতার অভাব বাংলাদেশের ব্যাংক খাতকে ঝুঁকির মধ্যে রেখেছে। ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে ঋণগ্রহণ এবং পরিশোধ না করার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। খেলাপি ঋণের কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তারল্যসংকটে পড়লে মূলধনের ঘাটতি পূরণের জন্য ঋণগ্রহীতার ওপর চাপ প্রয়োগ না করে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত টাকা ছাপিয়ে ঘাটতি মোকাবিলা করায় বাজারে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়। ফলে টাকার মূল্য অস্বাভাবিক হারে কমে যায়। এ কারণে বলতে হয় খেলাপি ঋণ ব্যাংক খাতের সবচেয়ে বড় দুষ্ট ক্ষত।

লেখক : গ্রন্থকার, গবেষক এবং অর্থনৈতিক বিশ্লেষক

Email: harunrashidar@gmail.com

শুক্র-শনিবারও চলবে বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম

প্রধান উপদেষ্টার আদেশে জুলাই সনদের আইনি রূপ দিতে হবে

নভেম্বরের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা শুরুর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

আইআরআই’র সঙ্গে নির্বাচনের প্রক্রিয়া ও ইসির নিরপেক্ষতা নিয়ে আলোচনা এনসিপির

দেশে মুক্তি পাচ্ছে জাপানি অ্যানিমে সিরিজ, শিশুদের দেখা নিষেধ

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত