
স্টাফ রিপোর্টার

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের উন্নয়নের জন্য সুস্পষ্ট পরিকল্পনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, তারেক রহমান দেশের উন্নয়নের জন্য সুস্পষ্ট পরিকল্পনা দিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেন, তারেক রহমান বলেছেন খাল খনন করতে হবে, ৩০ কোটি গাছ লাগাতে হবে, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দিতে হবে। আমাদেরকে এখন শুধু আন্দোলন নয়, জনগণের কাছে উন্নয়নের এ পরিকল্পনাও পৌঁছে দিতে হবে এবং তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আমাদেরকে সচেতনভাবে সেই পথে চলতে হবে। মাঠে যেতে হবে, গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়তে হবে। আন্দোলন যেমন জরুরি, তেমনি দেশ গড়ার পরিকল্পনায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করাও জরুরি। শহীদ জিয়ার আদর্শ, বেগম খালেদা জিয়ার সাহস আর তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা গণতন্ত্রও প্রতিষ্ঠা করব, দেশ গড়ার কাজও সম্পন্ন করব।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে তিনি বলেন, এই দিনে আমাদেরকে স্মরণ করতে হবে, যিনি ষড়যন্ত্রমূলক অবস্থায় বাংলাদেশকে রক্ষা করেছেন, মুক্ত করেছেন, জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন, তিনি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। আজকে প্রত্যেক মানুষ বিন্দুমাত্র দ্বিধা ছাড়াই স্বীকার করছেন- শহীদ জিয়া এই দেশের অবিসংবাদিত নেতা।
আমীর খসরু আরও বলেন, স্বৈরাচার এরশাদের পতনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আন্দোলন-সংগ্রাম ও ত্যাগ ছিল অনন্য। তাকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা হলেও আজকে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় নেতৃত্ব বেগম খালেদা জিয়া।
তারেক রহমান প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, অনেক ষড়যন্ত্র ও বাধা-বিপত্তির মুখেও তারেক রহমান আজ বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তিনি জিয়াউর রহমানের দেখানো স্বপ্নই আজকের প্রজন্মকে দেখাচ্ছেন। সমাজের সর্বস্তরের মানুষ আজকে তার নেতৃত্বে আগামী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের উন্নয়নের জন্য সুস্পষ্ট পরিকল্পনা দিয়েছেন বলে জানিয়েছে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
রোববার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, তারেক রহমান দেশের উন্নয়নের জন্য সুস্পষ্ট পরিকল্পনা দিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেন, তারেক রহমান বলেছেন খাল খনন করতে হবে, ৩০ কোটি গাছ লাগাতে হবে, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দ দিতে হবে। আমাদেরকে এখন শুধু আন্দোলন নয়, জনগণের কাছে উন্নয়নের এ পরিকল্পনাও পৌঁছে দিতে হবে এবং তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আমাদেরকে সচেতনভাবে সেই পথে চলতে হবে। মাঠে যেতে হবে, গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়তে হবে। আন্দোলন যেমন জরুরি, তেমনি দেশ গড়ার পরিকল্পনায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করাও জরুরি। শহীদ জিয়ার আদর্শ, বেগম খালেদা জিয়ার সাহস আর তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা গণতন্ত্রও প্রতিষ্ঠা করব, দেশ গড়ার কাজও সম্পন্ন করব।
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে স্মরণ করে তিনি বলেন, এই দিনে আমাদেরকে স্মরণ করতে হবে, যিনি ষড়যন্ত্রমূলক অবস্থায় বাংলাদেশকে রক্ষা করেছেন, মুক্ত করেছেন, জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন, তিনি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। আজকে প্রত্যেক মানুষ বিন্দুমাত্র দ্বিধা ছাড়াই স্বীকার করছেন- শহীদ জিয়া এই দেশের অবিসংবাদিত নেতা।
আমীর খসরু আরও বলেন, স্বৈরাচার এরশাদের পতনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আন্দোলন-সংগ্রাম ও ত্যাগ ছিল অনন্য। তাকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা হলেও আজকে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রিয় নেতৃত্ব বেগম খালেদা জিয়া।
তারেক রহমান প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, অনেক ষড়যন্ত্র ও বাধা-বিপত্তির মুখেও তারেক রহমান আজ বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তিনি জিয়াউর রহমানের দেখানো স্বপ্নই আজকের প্রজন্মকে দেখাচ্ছেন। সমাজের সর্বস্তরের মানুষ আজকে তার নেতৃত্বে আগামী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে।

পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে