স্টাফ রিপোর্টার
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, দেশ এক কঠিন সময় পার করছে। জুলাই ঐক্য ধ্বংসের পথে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব আবারও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। আজকের এই পরিস্থিতির জন্য প্রথমত দায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু উপদেষ্টার আক্রমণাত্মক বক্তব্য, দ্বিতীয়ত ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কাদা ছোড়াছুড়ির রাজনীতি। আমরা বুঝে কিংবা না বুঝেই দিল্লির পাতা ফাঁদে পা দিচ্ছি। আমাদের অনৈক্যে লাভবান হচ্ছে ভারত এবং আওয়ামী লীগ। প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কোনো সমাধান নয়, অভিমানী পদত্যাগ করলে হারবে বাংলাদেশ, জিতবে ভারত।
শনিবার সন্ধ্যায় পল্টনে জাগপা কার্যালয়ে জাগপা’র জরুরি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রাজনৈতিক সকল দলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলার আকাশে অশনিসংকেত। আমরা ব্যর্থ হলে দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে মাথায় তুলে মার্চ করে প্রবেশ করবে। সাধু সাবধান, কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মো. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে রাশেদ প্রধান বলেন, হাজারও শহীদের রক্তের বিনিময়ে আপনি দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ৯ মাস পর এসে অভিমানী পদত্যাগ আপনাকে মানায় না। মনে রাখবেন বাংলাদেশকে আমরা আর ভারতের করদ রাজ্য বানাতে দিবো না, একইভাবে আমেরিকার কলোনিও বানাতে দিবো না ইনশাআল্লাহ। বাংলার পবিত্র মাটিতে আওয়ামী লীগের অপরাজনীতি চলবে না। আর তাই বিতর্কিত উপদেষ্টাদের পরিবর্তন করুন, রাজনৈতিক দলগুলো ও আর্মি চিফের সাথে আলোচনা করুন এবং জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলুন। গণহত্যাকারী শেখ হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার করুন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করুন, প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। বাংলার মানুষকে হতাশ করবেন না।
জাগপা’র জরুরি সভায় আর অংশগ্রহণ করেন জাগপা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, এস এম জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, সাজু মিয়া, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, মনির হোসেন, দুদু মিয়া প্রমুখ।
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, দেশ এক কঠিন সময় পার করছে। জুলাই ঐক্য ধ্বংসের পথে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব আবারও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। আজকের এই পরিস্থিতির জন্য প্রথমত দায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু উপদেষ্টার আক্রমণাত্মক বক্তব্য, দ্বিতীয়ত ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কাদা ছোড়াছুড়ির রাজনীতি। আমরা বুঝে কিংবা না বুঝেই দিল্লির পাতা ফাঁদে পা দিচ্ছি। আমাদের অনৈক্যে লাভবান হচ্ছে ভারত এবং আওয়ামী লীগ। প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ কোনো সমাধান নয়, অভিমানী পদত্যাগ করলে হারবে বাংলাদেশ, জিতবে ভারত।
শনিবার সন্ধ্যায় পল্টনে জাগপা কার্যালয়ে জাগপা’র জরুরি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
রাজনৈতিক সকল দলের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলার আকাশে অশনিসংকেত। আমরা ব্যর্থ হলে দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে মাথায় তুলে মার্চ করে প্রবেশ করবে। সাধু সাবধান, কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মো. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে রাশেদ প্রধান বলেন, হাজারও শহীদের রক্তের বিনিময়ে আপনি দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। ৯ মাস পর এসে অভিমানী পদত্যাগ আপনাকে মানায় না। মনে রাখবেন বাংলাদেশকে আমরা আর ভারতের করদ রাজ্য বানাতে দিবো না, একইভাবে আমেরিকার কলোনিও বানাতে দিবো না ইনশাআল্লাহ। বাংলার পবিত্র মাটিতে আওয়ামী লীগের অপরাজনীতি চলবে না। আর তাই বিতর্কিত উপদেষ্টাদের পরিবর্তন করুন, রাজনৈতিক দলগুলো ও আর্মি চিফের সাথে আলোচনা করুন এবং জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলুন। গণহত্যাকারী শেখ হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার করুন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করুন, প্রয়োজনীয় সংস্কার করুন এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। বাংলার মানুষকে হতাশ করবেন না।
জাগপা’র জরুরি সভায় আর অংশগ্রহণ করেন জাগপা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক, এস এম জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, সাজু মিয়া, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, মনির হোসেন, দুদু মিয়া প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে