
স্টাফ রিপোর্টার

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন। বাম পায়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বাসায় চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে আছেন।
আঘাত গুরুতর না হলেও সর্বনিম্ন ৩ সপ্তাহ বা সর্বোচ্চ ৬ পর্যন্ত তাকে বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। দ্রুত আরোগ্য কামনায় দলীয় নেতাকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষীসহ সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এই বিষয়ে ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, গতকাল সোমবার দুপুরে ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা বিনিময় করতে।
সেখান থেকে বিকেলে ঢাকায় ফিরে রাজধানীর শান্তিনগরে চেম্বারে (পপুলার কনসালটেশন সেন্টার) যাওয়ার সময় রোড ডিভাইডার পার হচ্ছিলেন ডা. রফিকুল ইসলাম।।
এমন সময় চোখের পলকে এক যুবকের পায়ের ওপর তার বাম পায়ের চাপ পড়ে। এসময় ওই যুবক পা টান দিলে ব্যাথা পান ডা. রফিকুল ইসলাম। পরে তিনি এমআরআই ও পায়ের এক্স-রে করালে লিগামেন্ট ফাইবারের সমস্যা ধরা পরে।
পরে জাতীয় অর্থপোডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (নিটোর) এর অধ্যাপক ডা. ওয়াকিল আহমেদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অথপোডিক হাসপাতালের একদল চিকিৎসকের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়।
এই বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন ডা. আশরাফ, ডা. শেখ ফরহাদ, বিএমইউ’র অর্থপোডিক বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. মো. আনোয়ার উল্লাহ ও ডা. সেতু প্রমুখ। বিভিন্ন রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন আপাতত কমপক্ষে ৩ সপ্তাহ বিশ্রামে থাকতে হবে।
ডা. রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, আমাদের বিভাগের (ইউরোলজি) অধীনে বেশকিছু রোগী বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএমইউ) ভর্তি রয়েছেন। যাদের অনেকের অপারেশন হওয়ার কথা।
কিন্তু তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বিশ্রামে থাকায় রোগীদের দুর্ভোগের জন্য তিনি দু:খ প্রকাশ করেন এবং নিজের সুস্থতার জন্য সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. মো. রফিকুল ইসলাম দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন। বাম পায়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বাসায় চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে আছেন।
আঘাত গুরুতর না হলেও সর্বনিম্ন ৩ সপ্তাহ বা সর্বোচ্চ ৬ পর্যন্ত তাকে বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। দ্রুত আরোগ্য কামনায় দলীয় নেতাকর্মী, শুভাকাঙ্ক্ষীসহ সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
এই বিষয়ে ডা. রফিকুল ইসলাম বলেন, গতকাল সোমবার দুপুরে ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা বিনিময় করতে।
সেখান থেকে বিকেলে ঢাকায় ফিরে রাজধানীর শান্তিনগরে চেম্বারে (পপুলার কনসালটেশন সেন্টার) যাওয়ার সময় রোড ডিভাইডার পার হচ্ছিলেন ডা. রফিকুল ইসলাম।।
এমন সময় চোখের পলকে এক যুবকের পায়ের ওপর তার বাম পায়ের চাপ পড়ে। এসময় ওই যুবক পা টান দিলে ব্যাথা পান ডা. রফিকুল ইসলাম। পরে তিনি এমআরআই ও পায়ের এক্স-রে করালে লিগামেন্ট ফাইবারের সমস্যা ধরা পরে।
পরে জাতীয় অর্থপোডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (নিটোর) এর অধ্যাপক ডা. ওয়াকিল আহমেদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অথপোডিক হাসপাতালের একদল চিকিৎসকের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়।
এই বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন ডা. আশরাফ, ডা. শেখ ফরহাদ, বিএমইউ’র অর্থপোডিক বিভাগের চেয়ারম্যান ডা. মো. আনোয়ার উল্লাহ ও ডা. সেতু প্রমুখ। বিভিন্ন রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়েছেন আপাতত কমপক্ষে ৩ সপ্তাহ বিশ্রামে থাকতে হবে।
ডা. রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, আমাদের বিভাগের (ইউরোলজি) অধীনে বেশকিছু রোগী বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএমইউ) ভর্তি রয়েছেন। যাদের অনেকের অপারেশন হওয়ার কথা।
কিন্তু তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বিশ্রামে থাকায় রোগীদের দুর্ভোগের জন্য তিনি দু:খ প্রকাশ করেন এবং নিজের সুস্থতার জন্য সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।

পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে