নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিল দাবি
বিশেষ প্রতিনিধি
রামপুরা ও হাতিরঝিল থানা ইমাম-খতিব উলামা পরিষদের সভাপতি মুফতি হাফিজুদ্দীন বলেন, 'নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পুরোটাই বাতিল করতে হবে। নারী সংস্কার কমিশন কর্তৃক পেশকৃত প্রস্তাবনাগুলো সবই সুস্পষ্ট কুরআন-সুন্নাহ, আদর্শ সমাজ ও সুস্থ সংস্কৃতিবিরোধী।'
তিনি বলেন, 'বিভিন্ন ধর্মের নিজস্ব পারিবারিক আইন রয়েছে। হাজার বছর ধরে চর্চিত সে আইনকে বাতিল করে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের প্রস্তাব দেয়া বাতুলতা ছাড়া বৈ কি। প্রকারান্তরে নারী কমিশন একক স্যেকুলার পারিবারিক আইন প্রবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে। এটি ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনে ধর্মীয় অনুশাসনের হস্তক্ষেপ এবং সংবিধানের ধর্মীয় স্বাধীনতার মূলনীতির সাথে সাংঘর্ষিক।'
তিনি শুক্রবার বাদ জুমা নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিলের দাবিতে রামপুরা ও হাতিরঝিল থানা ইমাম-খতিব উলামা পরিষদ আয়োজিত রামপুরা ব্রীজ থেকে মালিবাগ মোড় পর্যন্ত আয়োজিত বিশাল মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্যান্যের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন মুফতি হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, মুফতি আমিনুল ইসলাম, মুফতি মোহাম্মদ আলী, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, মুফতি মাহফুজুর রহমান, মুফতি আনিসুর রহমান, মুফতি তাসফীন মাহমুদ, মুফতি সাইফুল্লাহ, মুফতি জামিল, হাফেজ মাওলানা মুফতি আরমান প্রমুখ।
অন্যান বক্তারা বলেন, 'নারীকে তালাকের সমানাধিকার দেয়ার যে প্রস্তাব নারী সংস্কার কমিশন দিয়েছে, তার মাধ্যমে মূলত ইসলাম নির্ধারিত স্বামী-স্ত্রীর তালাক ব্যবস্থাকে বদলে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।'
'যৌনকর্মীদের শ্রমিক স্বীকৃতির মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা, অশ্লীলতা, রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক বৈধতা দেয়ার পাঁয়তারা করছে। এসব নোংরামী এবং জাতীয় সংস্কৃতি পরিপন্থী প্রস্তাব কোন মুসলমান তো ভালো সভ্য কোন মানুষ মেনে নিতে পারেনা। তথাকথিত নারী কমিশনের প্রস্তাব কোটি কোটি নারীকে অপমানিত করেছে। মা-বোনদেরকে চরমভাবে ট্রমায় ফেলে দিয়েছে। তাদের হৃদয়ে কুঠারাঘাত করেছে।'
রামপুরা ও হাতিরঝিল থানা ইমাম-খতিব উলামা পরিষদের সভাপতি মুফতি হাফিজুদ্দীন বলেন, 'নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পুরোটাই বাতিল করতে হবে। নারী সংস্কার কমিশন কর্তৃক পেশকৃত প্রস্তাবনাগুলো সবই সুস্পষ্ট কুরআন-সুন্নাহ, আদর্শ সমাজ ও সুস্থ সংস্কৃতিবিরোধী।'
তিনি বলেন, 'বিভিন্ন ধর্মের নিজস্ব পারিবারিক আইন রয়েছে। হাজার বছর ধরে চর্চিত সে আইনকে বাতিল করে অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়নের প্রস্তাব দেয়া বাতুলতা ছাড়া বৈ কি। প্রকারান্তরে নারী কমিশন একক স্যেকুলার পারিবারিক আইন প্রবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে। এটি ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনে ধর্মীয় অনুশাসনের হস্তক্ষেপ এবং সংবিধানের ধর্মীয় স্বাধীনতার মূলনীতির সাথে সাংঘর্ষিক।'
তিনি শুক্রবার বাদ জুমা নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাতিলের দাবিতে রামপুরা ও হাতিরঝিল থানা ইমাম-খতিব উলামা পরিষদ আয়োজিত রামপুরা ব্রীজ থেকে মালিবাগ মোড় পর্যন্ত আয়োজিত বিশাল মানববন্ধনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অন্যান্যের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন মুফতি হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী, মুফতি আমিনুল ইসলাম, মুফতি মোহাম্মদ আলী, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, মুফতি মাহফুজুর রহমান, মুফতি আনিসুর রহমান, মুফতি তাসফীন মাহমুদ, মুফতি সাইফুল্লাহ, মুফতি জামিল, হাফেজ মাওলানা মুফতি আরমান প্রমুখ।
অন্যান বক্তারা বলেন, 'নারীকে তালাকের সমানাধিকার দেয়ার যে প্রস্তাব নারী সংস্কার কমিশন দিয়েছে, তার মাধ্যমে মূলত ইসলাম নির্ধারিত স্বামী-স্ত্রীর তালাক ব্যবস্থাকে বদলে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।'
'যৌনকর্মীদের শ্রমিক স্বীকৃতির মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা, অশ্লীলতা, রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক বৈধতা দেয়ার পাঁয়তারা করছে। এসব নোংরামী এবং জাতীয় সংস্কৃতি পরিপন্থী প্রস্তাব কোন মুসলমান তো ভালো সভ্য কোন মানুষ মেনে নিতে পারেনা। তথাকথিত নারী কমিশনের প্রস্তাব কোটি কোটি নারীকে অপমানিত করেছে। মা-বোনদেরকে চরমভাবে ট্রমায় ফেলে দিয়েছে। তাদের হৃদয়ে কুঠারাঘাত করেছে।'
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে