
স্টাফ রিপোর্টার

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করতে হবে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কিংবা মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, বাংলাদেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি থাকতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এটা করতে পারলে আগামী সংসদ নির্বাচনে এনসিপি বাংলাদেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।
শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা জেলা শাখার সমন্বয় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
শনিবার থেকে এনসিপি জেলা-মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা শুরু করা হবে জানিয়ে জানান সারজিস আলম। আজ থেকে তিন দিনের মধ্যে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
কমিটি করার ক্ষেত্রে কিছু মানদণ্ডের দিকে নজর রাখার আহ্বান জানিয়ে সারজিস আলম বলেন, আলাদাভাবে প্রতিটি থানায় গিয়ে সমন্বয় সভা করে সেই থানার আহ্বায়ক কমিটি দিতে হবে। বাংলামোটরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বসে কোনো কমিটি দেওয়া যাবে না। কমিটিগুলোর আহ্বায়ক চল্লিশোর্ধ্ব হতে হবে, সদস্যসচিব কোনোভাবেই ৩৫ বছরের নিচে হবে না। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং তার যেকোনো অঙ্গসংগঠনের পদে ছিল, এমন কেউ এনসিপির কোনো আহ্বায়ক কমিটিতে আসতে পারবে না। নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত কাউকে কমিটিতে রাখা যাবে না। সারজিস আলম বলেন, অন্য সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা মন্তব্য করে তিনি বলেন, একদম স্পষ্ট কথা হচ্ছে, কেউ যদি মনে করেন এনসিপিতে এসে আগের বা নিজের কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন বা প্রত্যাশা করবেন, তাহলে আপনারা হয় আগের জায়গায় ফিরে যান অথবা এনসিপি থেকে দূরে থাকুন।
এনসিপি বাংলাদেশে ৪৬ নম্বর রাজনৈতিক দল হতে আসেনি মন্তব্য করে সারজিস আলম বলেন, আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতেও আমরা আসিনি। আগামীর বাংলাদেশ জুলাই আকাঙ্ক্ষায় এগুলে দুই বছর পর এনসিপি দেশের সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত, গ্রহণযোগ্য এবং প্রত্যাশিত দল হবে। সেটি মাথায় রেখে দলের নেতাকর্মীদের কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল), জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ১৫ নভেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি করতে হবে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড কিংবা মহানগর, থানা, ওয়ার্ড, বাংলাদেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি থাকতে হবে। তিনি বলেন, আমরা এটা করতে পারলে আগামী সংসদ নির্বাচনে এনসিপি বাংলাদেশের শক্তিশালী দুটি রাজনৈতিক দলের একটি হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।
শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগে শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা জেলা শাখার সমন্বয় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
শনিবার থেকে এনসিপি জেলা-মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা শুরু করা হবে জানিয়ে জানান সারজিস আলম। আজ থেকে তিন দিনের মধ্যে এনসিপির ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
কমিটি করার ক্ষেত্রে কিছু মানদণ্ডের দিকে নজর রাখার আহ্বান জানিয়ে সারজিস আলম বলেন, আলাদাভাবে প্রতিটি থানায় গিয়ে সমন্বয় সভা করে সেই থানার আহ্বায়ক কমিটি দিতে হবে। বাংলামোটরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বসে কোনো কমিটি দেওয়া যাবে না। কমিটিগুলোর আহ্বায়ক চল্লিশোর্ধ্ব হতে হবে, সদস্যসচিব কোনোভাবেই ৩৫ বছরের নিচে হবে না। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান-পূর্ববর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ এবং তার যেকোনো অঙ্গসংগঠনের পদে ছিল, এমন কেউ এনসিপির কোনো আহ্বায়ক কমিটিতে আসতে পারবে না। নিষ্ক্রিয়, বিতর্কিত কাউকে কমিটিতে রাখা যাবে না। সারজিস আলম বলেন, অন্য সব রাজনৈতিক দলের ভালো মানুষদের জন্য এনসিপির দরজা খোলা মন্তব্য করে তিনি বলেন, একদম স্পষ্ট কথা হচ্ছে, কেউ যদি মনে করেন এনসিপিতে এসে আগের বা নিজের কোনো ব্যক্তিগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন বা প্রত্যাশা করবেন, তাহলে আপনারা হয় আগের জায়গায় ফিরে যান অথবা এনসিপি থেকে দূরে থাকুন।
এনসিপি বাংলাদেশে ৪৬ নম্বর রাজনৈতিক দল হতে আসেনি মন্তব্য করে সারজিস আলম বলেন, আমরা হয় জনগণের হয়ে সরকারি দল হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করব, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হব। জাতীয় পার্টির মতো পোষা বিরোধী দল হতেও আমরা আসিনি। আগামীর বাংলাদেশ জুলাই আকাঙ্ক্ষায় এগুলে দুই বছর পর এনসিপি দেশের সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত, গ্রহণযোগ্য এবং প্রত্যাশিত দল হবে। সেটি মাথায় রেখে দলের নেতাকর্মীদের কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ (দক্ষিণাঞ্চল), জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ প্রমুখ।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার সকালে বৈঠক করবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একটি প্রতিনিধি দল। জাতীয় সংসদের কমিশনের কার্যালয়ে বৈঠকটি হবে সকাল ১০টায়।
১ ঘণ্টা আগে
শতকরা ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে রাসূলের (সা.) সীরাত অনুযায়ী দেশ পরিচালিত না হওয়া মুসলমান হিসেবে লজ্জার বিষয় বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
২ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, এখন সচিবালয়ে বসে ডিসি ভাগাভাগি চলছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে। যেমন চট্টগ্রামের ডিসি আমি নেব, উত্তরবঙ্গের দুইটা ডিসি আমাকে ছাড়তে হবে; যদি রংপুরের ডিসি ছাড়ি, তাহলে আমাকে আরেক জায়গার ডিসি ছেড়ে দিতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মতো জাতীয় পার্টিকেও অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া যাবে না। কারণ, বিগত দিনে তারা আওয়ামী লীগের সহযোগী হিসেবে ভূমিকা রেখেছে।
৪ ঘণ্টা আগে