ছাত্রশিবিরের বিবৃতি

স্টাফ রিপোর্টার

আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দিতে ছাত্রশিবির নিয়ে বিএনপি নেতাদের মিথ্যাচার রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের নামান্তর। এমন দায় চাপানোর রাজনীতির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম এ প্রতিবাদ জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, “এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল নিক্ষেপ করা মুন্না শাহবাগ থানা ছাত্রশিবিরের কর্মী” দাবি করে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার আদলে একটি ভুয়া ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এই ভুয়া ফটোকার্ডের উপর ভিত্তি করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি এবং বিএনপি নেত্রী নিলুফার চৌধুরী মনি–সহ একাধিক নেতা বক্তব্য দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন। ভুয়া ফটোকার্ডের উপর ভিত্তি করে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে এমন মিথ্যাচার রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত।”
নেতৃবৃন্দর আরও বলেন, “সারাদেশে মিছিল ও ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের লকডাউন প্রতিহত করতে রাজপথে সক্রিয় ছিলো ছাত্রশিবির। কিন্তু আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে ‘আ. লীগ দিল্লি থেকে লকডাউন দিয়েছে, বাংলাদেশে শিবির সেটা পালন করছে; অনেক জায়গায় বাসে পেট্রোল বোমা মারছে, সেখানেও ধরা পড়ছে শিবির’—এমন উদ্ভট বক্তব্য প্রদান করেছেন সাবেক ছাত্রলীগ ও বর্তমান বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব। ইতোপূর্বেও বিএনপি নেত্রী নিলুফার চৌধুরী মনি আদালতের রায় থাকার পরও ‘আবরার ফাহাদকে মারছে শিবির বাহিনী’—এমন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করেন। নিজেদের নিজস্ব কোনো বয়ান না থাকায় বারবার ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যাচার বিএনপি নেতৃবৃন্দের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের প্রমাণ দেয়।”
নেতৃবৃন্দ বলেন, “ইতিমধ্যেই বিএনপির কর্মকাণ্ডের মাঝে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের চেষ্টা দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। কিছুদিন আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আমরা সকল মামলা তুলে নিবো’ বক্তব্য দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সাথে বেইমানি করেছেন। এর পাশাপাশি দেশজুড়ে চাঁদাবাজি, দখল, খুন, ধর্ষণ, টেন্ডারবাজি, মামলা বাণিজ্য বিএনপির নিত্যদিনের ঘটনা। নিজেদের এমন অপকর্ম আড়াল করতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা প্রতিনিয়ত ফ্যাসিবাদী কায়দায় ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করছে।”
নেতৃবৃন্দ বলেন, “ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে দায় চাপানোর এই হীন প্রচেষ্টা আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। অবিলম্বে বিএনপি নেতাদের মিথ্যাচারপূর্ণ বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে। অন্যথায় ছাত্রশিবির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হবে।”

আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দিতে ছাত্রশিবির নিয়ে বিএনপি নেতাদের মিথ্যাচার রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের নামান্তর। এমন দায় চাপানোর রাজনীতির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল ইসলাম সাদ্দাম এ প্রতিবাদ জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, “এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল নিক্ষেপ করা মুন্না শাহবাগ থানা ছাত্রশিবিরের কর্মী” দাবি করে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার আদলে একটি ভুয়া ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এই ভুয়া ফটোকার্ডের উপর ভিত্তি করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি এবং বিএনপি নেত্রী নিলুফার চৌধুরী মনি–সহ একাধিক নেতা বক্তব্য দিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন। ভুয়া ফটোকার্ডের উপর ভিত্তি করে ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে এমন মিথ্যাচার রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত।”
নেতৃবৃন্দর আরও বলেন, “সারাদেশে মিছিল ও ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামী লীগের লকডাউন প্রতিহত করতে রাজপথে সক্রিয় ছিলো ছাত্রশিবির। কিন্তু আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে ‘আ. লীগ দিল্লি থেকে লকডাউন দিয়েছে, বাংলাদেশে শিবির সেটা পালন করছে; অনেক জায়গায় বাসে পেট্রোল বোমা মারছে, সেখানেও ধরা পড়ছে শিবির’—এমন উদ্ভট বক্তব্য প্রদান করেছেন সাবেক ছাত্রলীগ ও বর্তমান বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব। ইতোপূর্বেও বিএনপি নেত্রী নিলুফার চৌধুরী মনি আদালতের রায় থাকার পরও ‘আবরার ফাহাদকে মারছে শিবির বাহিনী’—এমন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করেন। নিজেদের নিজস্ব কোনো বয়ান না থাকায় বারবার ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে মিথ্যাচার বিএনপি নেতৃবৃন্দের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের প্রমাণ দেয়।”
নেতৃবৃন্দ বলেন, “ইতিমধ্যেই বিএনপির কর্মকাণ্ডের মাঝে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের চেষ্টা দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। কিছুদিন আগে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ‘যত মামলা আছে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে আমরা সকল মামলা তুলে নিবো’ বক্তব্য দিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সাথে বেইমানি করেছেন। এর পাশাপাশি দেশজুড়ে চাঁদাবাজি, দখল, খুন, ধর্ষণ, টেন্ডারবাজি, মামলা বাণিজ্য বিএনপির নিত্যদিনের ঘটনা। নিজেদের এমন অপকর্ম আড়াল করতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা প্রতিনিয়ত ফ্যাসিবাদী কায়দায় ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে মিথ্যা ন্যারেটিভ তৈরি করার চেষ্টা করছে।”
নেতৃবৃন্দ বলেন, “ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও ভুয়া তথ্যের ভিত্তিতে দায় চাপানোর এই হীন প্রচেষ্টা আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। অবিলম্বে বিএনপি নেতাদের মিথ্যাচারপূর্ণ বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে। অন্যথায় ছাত্রশিবির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হবে।”

মামুনুল হক বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে সেই সুযোগ অবধারিতভাবেই ফিরে আসবে। পরাজিত শক্তি এ কারণেই নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করছে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আবারও বলছি—জাতীয় নির্বাচনের আগে স্বতন্ত্র দিনে গণভোট আয়োজন করে “জুলাই সনদ” বাস্তবায়ন নিশ্চিত করুন।
১৮ মিনিট আগে
তারেক রহমান ওই পোস্টে লেখেন, ‘আমিসহ অনেক বাংলাদেশি অস্ট্রেলিয়ান সংসদ সদস্যদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই- যারা বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং নির্বাচনী অখণ্ডতার বিষয়ে স্পষ্টতা এবং বিবেকের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের সুচিন্তিত মতামত সর্বজনীন গণতান্ত্রিক নীতি এবং বাংলাদেশি জনগণের কল্যাণের প্রতি গভ
৩ ঘণ্টা আগে
আখতার হোসেন বলেন, 'দুইটা বড় দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম এবং সংস্কারের জন্য গণভোটকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আবার আরেকটি দল আলু না গণভোট স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম অর্থ
৪ ঘণ্টা আগে
ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, যেখানেই আওয়ামী লীগের নৈরাজ্য সেখানেই ছাত্র-জনতা প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। কেউ যদি দেশের জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করার চেষ্টা করে তবে তাকে গণধোলাই দিয়ে প্রশাসনের হাতে তুলে দিতে হবে। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যেখানেই জ্বালাও-পোড়াও এবং নৈরাজ্যের চেষ্টা করবে তাদেরকে শক্ত হাতে
৫ ঘণ্টা আগে