স্টাফ রিপোর্টার
প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে সবাই মিলে দেশের কল্যাণে কাজ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তিনি বলেন,একটি দলের নেতারা আমাদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছে, অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেছে। এগুলো কোনো রাজনৈতিক শিষ্টাচার হতে পারে না। তিনি বলেন, চাঁদাবাদি বন্ধ করতে বললে যদি গালাগাল করে তাহলে তাদের চরিত্র যে কতটা নোংরা হয়ে গেছে, সহজেই অনুমেয়।
শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর পাশের সড়কে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত যুব জমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে আমরা গর্বিত। কারণ, তাদের চরিত্র ভোগবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর মতো নয়। ইসলামী যুব আন্দোলন বিপথগামী যুবকদেরকে দেশপ্রেম ও আদর্শ শেখায় পক্ষান্তরে অন্যান্য দলের যুবসংগঠন যুবকদেরকে খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজি শেখায়। আমাদের যুব আন্দোলনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ নাই, এটা আমাদেরকে আনন্দিত করে।
মুফতি রেজাউল করীম আরো বলেন, একটি দলের সিনিয়র নেতারা বক্তব্যে আমাকে নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করেছে, এটা তাদের প্রতিহিংসা। কারণ, আল্লাহর রহমতে আমরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি, সংগঠনের মাধ্যমে দুস্থ ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে কাজ করছি। কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মাধ্যমে কয়েক হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করে দেশের মানুষের সাধারণ শিক্ষা ও ইসলামী আদর্শ শিক্ষার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমরা কোনোদিন মানুষের স্বার্থবিরোধী কাজ করিনি, সম্ভবত এটাই আদর্শবিবর্জিত দলগুলোর ভয়ের কারণ।
যুব আন্দোলনের সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি মানসুর আহমদ সাকী ও জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি রহমাতুল্লাহ বিন হাবীবের সঞ্চালনায় জমায়েতে আরো বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আহমদ আবদুল কাইউম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, অধ্যাপক নাছির উদ্দিন খান, মুফতি রেজাউল করীম আবরার।
প্রতিহিংসা বাদ দিয়ে সবাই মিলে দেশের কল্যাণে কাজ করার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। তিনি বলেন,একটি দলের নেতারা আমাদের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছে, অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেছে। এগুলো কোনো রাজনৈতিক শিষ্টাচার হতে পারে না। তিনি বলেন, চাঁদাবাদি বন্ধ করতে বললে যদি গালাগাল করে তাহলে তাদের চরিত্র যে কতটা নোংরা হয়ে গেছে, সহজেই অনুমেয়।
শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর পাশের সড়কে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত যুব জমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন।
মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশের নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে আমরা গর্বিত। কারণ, তাদের চরিত্র ভোগবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর মতো নয়। ইসলামী যুব আন্দোলন বিপথগামী যুবকদেরকে দেশপ্রেম ও আদর্শ শেখায় পক্ষান্তরে অন্যান্য দলের যুবসংগঠন যুবকদেরকে খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজি শেখায়। আমাদের যুব আন্দোলনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ নাই, এটা আমাদেরকে আনন্দিত করে।
মুফতি রেজাউল করীম আরো বলেন, একটি দলের সিনিয়র নেতারা বক্তব্যে আমাকে নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করেছে, এটা তাদের প্রতিহিংসা। কারণ, আল্লাহর রহমতে আমরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি, সংগঠনের মাধ্যমে দুস্থ ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে কাজ করছি। কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মাধ্যমে কয়েক হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করে দেশের মানুষের সাধারণ শিক্ষা ও ইসলামী আদর্শ শিক্ষার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আমরা কোনোদিন মানুষের স্বার্থবিরোধী কাজ করিনি, সম্ভবত এটাই আদর্শবিবর্জিত দলগুলোর ভয়ের কারণ।
যুব আন্দোলনের সভাপতি আতিকুর রহমান মুজাহিদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি মানসুর আহমদ সাকী ও জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি রহমাতুল্লাহ বিন হাবীবের সঞ্চালনায় জমায়েতে আরো বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আহমদ আবদুল কাইউম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, অধ্যাপক নাছির উদ্দিন খান, মুফতি রেজাউল করীম আবরার।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে