স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নিশ্চিতভাবেই আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম অর্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি। সোমবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
বিকেল সাড়ে ৫টায় এ বৈঠক শুরু হয়। এছাড়াও এদিন বিকেল সাড়ে ৬ টায় এনডিএমের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিএনপি। দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বে ৫ সদস্য প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নেন।
গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক শেষে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে আমরা এক সঙ্গে যুগপৎভাবে আন্দোলন করেছি। এই ধারা অব্যাহত রাখছি। এই ধারা আগামী নির্বাচন পর্যন্ত থাকবে। আগামী নির্বাচন পরবর্তী সরকার গঠনসহ আগামী দিনে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেব। আমাদের ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব সবাই মিলে বাস্তবায়ন করব। একটা জাতীয় সরকারের মাধ্যমে যেটা বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি বলেন, লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক জনগণ অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। যে আশঙ্কা ছিল সেটা কেটে গেছে। জাতি এখন নির্বাচনে টানেলে প্রবেশ করেছে। আমরা সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
এক প্রশ্নরে জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের তারিখ, মনোনয়নের দাখিলের তারিখ, বাছাই করার তারিখ, নির্বাচনের দিনক্ষণ সব কিছুর একটা সিডিউল দেওয়া হয়। সেটা নির্বাচনের এত আগে কখনো দেয়া হয়নি। নির্বাচনের কাছাকাছি সময় দেওয়া হয়। সব নির্বাচনেই একই অবস্থা। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। নিশ্চিতভাবেই ফেব্রুয়ারির প্রথম অর্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান বলেন, গত ১৫ বছর একটা স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি গণতন্ত্র সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার উৎখাত হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ গড়ার একটি বিরল সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
তারপরেও দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচন নিয়ে একটি অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। লন্ডনের একটি স্মরণীয় বৈঠকের মাধ্যমে সেই অনিশ্চয়তা কেটে গেছে। দেশের ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দলের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে যে সংস্কার প্রক্রিয়া চলছে, সেখানে বিএনপি, আমরাসহ ক্রিয়াশীল সকল দল ভূমিকা রাখছি। বিভিন্ন বিষয়ে সেখানে আলোচনা হচ্ছে। সকল দল দলীয়ভাবে সেখানে মতামত দিচ্ছে। আমরা ঐক্যমত্য কমিশনকে জানিয়েছি, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত্য হচ্ছে, সেগুলো অনতিবিলম্বে আগামী সংসদে পাশ করার জন্য জাতীয় প্রস্তাব হিসাবে রাখ এবং সেই ব্যাপারে কোন রকম যেন কালক্ষেপণ করা না হয়।
এ পর্যন্ত যত আলোচনা হয়েছে, সেখানে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ ব্যতীত আর কোন বিষয়ে একমত হতে পারিনি বলেও জানান মিজানুর রহমান। জাতির প্রত্যাশা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। গণতন্ত্র পুঃপ্রতিষ্ঠার জন্য এই সরকার একটি অবাধ-সুষ্ঠু-নির্বাচন নির্বাচনের দিকে ধাপিত হতে হবে।
গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীর নেতৃত্বে দলটির ১১ সদস্য বৈঠকে অংশ নেন। প্রতিনিধি দলের অন্যরা হলেন, সভাপতি পরিষদ সদস্য এ.কে.এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, মোশতাক আহমেদ, মো. সেলিম আকবর, এডভোকেট সুরাইয়া বেগম, কোষাধ্যক্ষ শাহ নুরুজ্জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, লতিফুল বারী হামিম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সানজিদ রহমান শুভ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নিশ্চিতভাবেই আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথম অর্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি। সোমবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির লিয়াজোঁ কমিটি বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
বিকেল সাড়ে ৫টায় এ বৈঠক শুরু হয়। এছাড়াও এদিন বিকেল সাড়ে ৬ টায় এনডিএমের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিএনপি। দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বে ৫ সদস্য প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নেন।
গণফোরামের সঙ্গে বৈঠক শেষে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে আমরা এক সঙ্গে যুগপৎভাবে আন্দোলন করেছি। এই ধারা অব্যাহত রাখছি। এই ধারা আগামী নির্বাচন পর্যন্ত থাকবে। আগামী নির্বাচন পরবর্তী সরকার গঠনসহ আগামী দিনে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেব। আমাদের ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব সবাই মিলে বাস্তবায়ন করব। একটা জাতীয় সরকারের মাধ্যমে যেটা বাস্তবায়ন করা হবে।
তিনি বলেন, লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক জনগণ অত্যন্ত ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। যে আশঙ্কা ছিল সেটা কেটে গেছে। জাতি এখন নির্বাচনে টানেলে প্রবেশ করেছে। আমরা সবাই নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
এক প্রশ্নরে জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের তারিখ, মনোনয়নের দাখিলের তারিখ, বাছাই করার তারিখ, নির্বাচনের দিনক্ষণ সব কিছুর একটা সিডিউল দেওয়া হয়। সেটা নির্বাচনের এত আগে কখনো দেয়া হয়নি। নির্বাচনের কাছাকাছি সময় দেওয়া হয়। সব নির্বাচনেই একই অবস্থা। আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। নিশ্চিতভাবেই ফেব্রুয়ারির প্রথম অর্ধে নির্বাচনের দিকে আমরা সবাই এগিয়ে যাচ্ছি।
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান বলেন, গত ১৫ বছর একটা স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি গণতন্ত্র সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার উৎখাত হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ গড়ার একটি বিরল সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
তারপরেও দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্রের কারণে নির্বাচন নিয়ে একটি অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। লন্ডনের একটি স্মরণীয় বৈঠকের মাধ্যমে সেই অনিশ্চয়তা কেটে গেছে। দেশের ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দলের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে যে সংস্কার প্রক্রিয়া চলছে, সেখানে বিএনপি, আমরাসহ ক্রিয়াশীল সকল দল ভূমিকা রাখছি। বিভিন্ন বিষয়ে সেখানে আলোচনা হচ্ছে। সকল দল দলীয়ভাবে সেখানে মতামত দিচ্ছে। আমরা ঐক্যমত্য কমিশনকে জানিয়েছি, যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত্য হচ্ছে, সেগুলো অনতিবিলম্বে আগামী সংসদে পাশ করার জন্য জাতীয় প্রস্তাব হিসাবে রাখ এবং সেই ব্যাপারে কোন রকম যেন কালক্ষেপণ করা না হয়।
এ পর্যন্ত যত আলোচনা হয়েছে, সেখানে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ ব্যতীত আর কোন বিষয়ে একমত হতে পারিনি বলেও জানান মিজানুর রহমান। জাতির প্রত্যাশা পূরণ করা সম্ভব হয়নি। গণতন্ত্র পুঃপ্রতিষ্ঠার জন্য এই সরকার একটি অবাধ-সুষ্ঠু-নির্বাচন নির্বাচনের দিকে ধাপিত হতে হবে।
গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীর নেতৃত্বে দলটির ১১ সদস্য বৈঠকে অংশ নেন। প্রতিনিধি দলের অন্যরা হলেন, সভাপতি পরিষদ সদস্য এ.কে.এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, মোশতাক আহমেদ, মো. সেলিম আকবর, এডভোকেট সুরাইয়া বেগম, কোষাধ্যক্ষ শাহ নুরুজ্জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, লতিফুল বারী হামিম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সানজিদ রহমান শুভ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে