স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেছেন, চব্বিশেের বাংলায় কোনো চাঁদাবাজ, ধর্ষক, ও খুনীর ঠাঁই হবে না। মিডফোর্ডের নারকীর, পৈশাচিক হামলা আইয়ামে জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে।
দেশব্যাপী, খুন, ধর্ষন, লুটতরাজ ও চাঁদাবাজি নিয়ে একটি দলের নাম বার বার ওঠে আসছে। ধরা খেলে বহিস্কার ছাড়া অপরাধের বিরুদ্ধে তারা কার্যত সাংগঠনিক ব্যবস্থাগ্রহণ করে না। বিএনপি দলীয় চাঁদাবাজ ও খুনীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সব রাজনৈতিক দল পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাইলেও বিএনপির বিরোধিতা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা করতে চাই পিআর পদ্ধতিতেই আগামি নির্বাচন দিতে হবে।
শনিবার বিকাল ৩টায় দেশব্যাপী চলমান সকল ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, সহিংসতা ও ঢাকার মিটফোর্ডে সংঘটিত সোহাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেট এলাকায় এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা ক্ষমতায় যাননি। আপনাদেরকে ক্ষমতায় পাঠানো হয়েছে। দেশের ১৮ কোটি মানুষ আপনাদের পাশে থাকলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আপনারা বার বার ব্যর্থতার প্রমাণ দিয়েছেন। কঠোর হস্তে চাঁদাবাজ দমন করুন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দেশের জনগণ বরদাশত করবে না।
যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, বিএনপি সারাদেশে যে অরাজকতা শুরু করেছে, তা সহ্য করার মতো নয়। আগামি নির্বাচনে সন্ত্রাসী দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম বলেন, পুরান ঢাকার এক ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগের কাছে চাঁদা না পেয়ে তাকে যুবদলের সন্ত্রাসীরা পাথর মেরে হত্যা করেছে। আমরা এ জঘন্য ও বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। অবিলম্বে তাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিক, আতিকুর রহমান মুজাহিদ, মাওলানা রেজাউল করীম আবরার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবুল কাশেম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, নুরুজ্জামান সরকার, কেএম শরীয়াতুল্লাহ, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মাকসুদুর রহমান, হাফেজ শাহাদাত হোসাইন প্রধানীয়া প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেছেন, চব্বিশেের বাংলায় কোনো চাঁদাবাজ, ধর্ষক, ও খুনীর ঠাঁই হবে না। মিডফোর্ডের নারকীর, পৈশাচিক হামলা আইয়ামে জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে।
দেশব্যাপী, খুন, ধর্ষন, লুটতরাজ ও চাঁদাবাজি নিয়ে একটি দলের নাম বার বার ওঠে আসছে। ধরা খেলে বহিস্কার ছাড়া অপরাধের বিরুদ্ধে তারা কার্যত সাংগঠনিক ব্যবস্থাগ্রহণ করে না। বিএনপি দলীয় চাঁদাবাজ ও খুনীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সব রাজনৈতিক দল পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাইলেও বিএনপির বিরোধিতা আমাদের ভাবিয়ে তুলছে। স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা করতে চাই পিআর পদ্ধতিতেই আগামি নির্বাচন দিতে হবে।
শনিবার বিকাল ৩টায় দেশব্যাপী চলমান সকল ধর্ষণ, চাঁদাবাজি, সহিংসতা ও ঢাকার মিটফোর্ডে সংঘটিত সোহাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেট এলাকায় এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা ক্ষমতায় যাননি। আপনাদেরকে ক্ষমতায় পাঠানো হয়েছে। দেশের ১৮ কোটি মানুষ আপনাদের পাশে থাকলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আপনারা বার বার ব্যর্থতার প্রমাণ দিয়েছেন। কঠোর হস্তে চাঁদাবাজ দমন করুন। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও প্রয়োজনীয় সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দেশের জনগণ বরদাশত করবে না।
যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, বিএনপি সারাদেশে যে অরাজকতা শুরু করেছে, তা সহ্য করার মতো নয়। আগামি নির্বাচনে সন্ত্রাসী দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম বলেন, পুরান ঢাকার এক ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগের কাছে চাঁদা না পেয়ে তাকে যুবদলের সন্ত্রাসীরা পাথর মেরে হত্যা করেছে। আমরা এ জঘন্য ও বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। অবিলম্বে তাদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানাই।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ ইফতেখার তারিক, আতিকুর রহমান মুজাহিদ, মাওলানা রেজাউল করীম আবরার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবুল কাশেম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, নুরুজ্জামান সরকার, কেএম শরীয়াতুল্লাহ, মুফতি ফরিদুল ইসলাম, হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মাকসুদুর রহমান, হাফেজ শাহাদাত হোসাইন প্রধানীয়া প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
৩৮ মিনিট আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে