
স্টাফ রিপোর্টার

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকে দেশের যে সংকট, তা তৈরি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আমি বিশ্বাস করি সেই সংকট কেটে যাবে। এদেশের জনগন সব সময় দেশের প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধ ছিল। আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকবে।
শুক্রবার দুপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের অডিটোরিয়ামে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, গত কয়েক বছরে কাজ করে যে ঐক্য তৈরি হয়েছে। গত গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ হয়েছে।আমি প্রায়ই বলতাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেন তরুণ বের হয়ে আসছে না। অথচ শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয় বরং সারা বাংলাদেশ থেকে তরুণরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়েছে।
আজকে যে সংকট তৈরি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আমি বিশ্বাস করি সেই সংকট কেটে যাবে। এদেশের জনগন সব সময় দেশের প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধ ছিল। আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকবে। পূর্বে যেমন আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করেছি, আগামীতেও সহযোগিতা করতে চাই।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জুনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশে গণমানুষের মুক্তির জন্য যতটি আন্দোলন হয়েছে , আমরা প্রত্যেকটি আন্দোলনে যুক্ত থেকেছি। আমরা এই দেশের শ্রেণিগত যে শোষণ, বঞ্চনা থেকে মানবজাতি যে মুক্তির স্বপ্ন দেখেছে, আমরা সেই স্বপ্ন পূরণে লড়াই করছি।
রাষ্ট্রের গনতান্ত্রিক কাঠামো যদি জনগণের স্বার্থ নিয়ে যদি নীতি তৈরি না হয়? স্বার্থ, শিক্ষা ও বাসস্থানসহ মৌলিক অধিকার পূরণে যদি নীতি তৈরি না হয়, রাজনৈতিক দল তৈরি না হয় তাহলে সেই গনতন্ত্র ধ্বসে পড়ে। আজকে আমরা নির্বাচনি গনতন্ত্রের কথা বলছি, সেই গনতন্ত্র যদি খেটে খাওয়া মানুষের জন্য না, হয় তাহলে ফ্যাসিবাদ তৈরি করে।
তিনি আরও বলেন, জনগণের নির্বাচিত সরকার ছাড়া কোন সংবিধান তৈরি হবে না। জনগণের নির্বাচিত সংসদ ছাড়া কোন সংস্কার হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা আহ্বান জানাব, আপনারা সকল রাজনৈতিক দলের সাথে কোন পার্থক্য করবেন না। রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংস্কারকে ধারণ না করে, তাহলে কোন পরিবর্তন দেশে আসবে না। সুতরাং অন্তর্বর্তী সরকারকে সকল রাজনৈতিক দলের মাঝে ঐক্য তৈরি করতে হবে। তবেই দেশে সত্যিকার অর্থে পরিবর্তন আসবে।
গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি এ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু প্রমুখ।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আজকে দেশের যে সংকট, তা তৈরি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আমি বিশ্বাস করি সেই সংকট কেটে যাবে। এদেশের জনগন সব সময় দেশের প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধ ছিল। আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকবে।
শুক্রবার দুপুরে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের অডিটোরিয়ামে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, গত কয়েক বছরে কাজ করে যে ঐক্য তৈরি হয়েছে। গত গণঅভ্যুত্থানে তারই প্রমাণ হয়েছে।আমি প্রায়ই বলতাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেন তরুণ বের হয়ে আসছে না। অথচ শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নয় বরং সারা বাংলাদেশ থেকে তরুণরা ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়েছে।
আজকে যে সংকট তৈরি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আমি বিশ্বাস করি সেই সংকট কেটে যাবে। এদেশের জনগন সব সময় দেশের প্রয়োজনে ঐক্যবদ্ধ ছিল। আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকবে। পূর্বে যেমন আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করেছি, আগামীতেও সহযোগিতা করতে চাই।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জুনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশে গণমানুষের মুক্তির জন্য যতটি আন্দোলন হয়েছে , আমরা প্রত্যেকটি আন্দোলনে যুক্ত থেকেছি। আমরা এই দেশের শ্রেণিগত যে শোষণ, বঞ্চনা থেকে মানবজাতি যে মুক্তির স্বপ্ন দেখেছে, আমরা সেই স্বপ্ন পূরণে লড়াই করছি।
রাষ্ট্রের গনতান্ত্রিক কাঠামো যদি জনগণের স্বার্থ নিয়ে যদি নীতি তৈরি না হয়? স্বার্থ, শিক্ষা ও বাসস্থানসহ মৌলিক অধিকার পূরণে যদি নীতি তৈরি না হয়, রাজনৈতিক দল তৈরি না হয় তাহলে সেই গনতন্ত্র ধ্বসে পড়ে। আজকে আমরা নির্বাচনি গনতন্ত্রের কথা বলছি, সেই গনতন্ত্র যদি খেটে খাওয়া মানুষের জন্য না, হয় তাহলে ফ্যাসিবাদ তৈরি করে।
তিনি আরও বলেন, জনগণের নির্বাচিত সরকার ছাড়া কোন সংবিধান তৈরি হবে না। জনগণের নির্বাচিত সংসদ ছাড়া কোন সংস্কার হবে না। অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা আহ্বান জানাব, আপনারা সকল রাজনৈতিক দলের সাথে কোন পার্থক্য করবেন না। রাজনৈতিক দলগুলো যদি সংস্কারকে ধারণ না করে, তাহলে কোন পরিবর্তন দেশে আসবে না। সুতরাং অন্তর্বর্তী সরকারকে সকল রাজনৈতিক দলের মাঝে ঐক্য তৈরি করতে হবে। তবেই দেশে সত্যিকার অর্থে পরিবর্তন আসবে।
গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদিব, বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি এ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু প্রমুখ।


শোভাযাত্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার ও পিকআপ ভ্যান অংশ নেয়। রাস্তার মোড়ে মোড়ে উৎসুক জনতা ভিড় করেন এবং তারা হাত নেড়ে ও স্লোগান দিয়ে শোভাযাত্রাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। ঢাকা-১৩ আসনের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের কর্মী সমর্থক ও তরুণদের উপস্থিতিতে পুরো এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন বাতিলের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত চার মূলনীতি সমুন্নত রাখতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ডিন ড. আজহারুল ইসলাম, অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, “যুবদল যে উদ্যম নিয়ে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম আয়োজন করেছে, তা একটি ইতিবাচক নতুন জাতি গঠনের কার্যক্রম। আজকের শিশুরাই আগামী দিনের নাগরিক। তাদের সৃজনশীল চিন্তা, যুক্তি ও অনুধাবনে
৭ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন। বুধবার নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৭ ঘণ্টা আগে