স্টাফ রিপোর্টার
আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে প্রথমবারের মতো ১২ আগস্ট ফার্মগেটে অবস্থিত কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে জাতীয় যুব সম্মেলন করবে জাতীয় যুবশক্তি। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
রোববার যুবশক্তির বাংলামোটরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম এ কথা জানান।
তিনি জানা, জাতীয় যুব সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। এছাড়াও বিএনপি, জামায়াত, গণঅধিকার পরিষদ, আমার বাংলাদেশসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি দলগুলোর যুব সংগঠনের নেতারাও অংশ নেবেন।
যুবশক্তির আহ্বায়ক বলেন, ১২ আগস্ট দেশের প্রতিটি জেলা থেকে আসা যুবশক্তির নেতাকর্মীরা একত্রিত হবেন — সঙ্গে থাকবেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, যুব সংগঠনসমূহ এবং জাতিসংঘ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি।
তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হলো – বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্তে যুবদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ কল্পনা করি— যেখানে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারকে প্রতিস্থাপন করবে সততা, সেবা ও জবাবদিহিতা। যেখানে শিক্ষায়, কর্মসংস্থানে, উদ্যোক্তা তৈরিতে ও নেতৃত্বের সুযোগে শহর ও গ্রামের তরুণরা সমান সুযোগ পাবে।
যেখানে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিল্প, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও বাণিজ্যে তরুণদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা বিকশিত হবে। যেখানে বৈচিত্র্য উদ্যাপিত হবে এবং ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ বা প্রতিবন্ধকতার কারণে কোনো তরুণ পিছিয়ে থাকবে না। যেখানে নীতি-নির্ধারণ ও নেতৃত্বে তরুণদের সম্মান ও স্থান থাকবে।
তারিকুল ইসলাম বলেন, জাতীয় যুব সম্মেলনে আমরা উন্মোচন করব আমাদের যুব ইশতেহার — এটি কোনো দীর্ঘ নীতি প্রস্তাব নয়, বরং সরাসরি জনগণের জন্য একটি প্রতিশ্রুতিপত্র।’ এতে জোর দেওয়া হবে: সকলের জন্য মর্যাদা, সমান সুযোগ, সৎ নেতৃত্ব, জাতীয় ঐক্য।
সম্মেলনের শেষে আমরা নেব একটি ঐক্যবদ্ধ যুব শপথ — যেখানে প্রতিটি অংশগ্রহণকারী অঙ্গীকার করবে যে তারা সরকারে, বিরোধী দলে বা সংসদের বাইরে যেখানেই থাকুক না কেন, জনগণের আস্থা কখনো ভঙ্গ করবে না এবং জনগণের সম্পদ কখনো অপব্যবহার করবে না।
তিনি বলেন, এটি কেবল আরেকটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠান নয় — এটি প্রতিশ্রুতির একটি সমাবেশ, মূল্যবোধের ঘোষণা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির নতুন দিগন্ত উন্মোচনের এক পদক্ষেপ।
যুবশক্তির সদস্য সচিব ডা. জাহেদুল ইসলাম বলেন, যুবদের প্রতিনিধিত্বের জায়গা থেকে যুব সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। যেখান থেকে আগামীতে যুবদের পরিকল্পনা ও গাইডলাইন পেশ করা হবে। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবশক্তির মুখ্য সংগঠক ফরহাদ সোহেল, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তুহিন মাহমুদ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী, যুব উন্নয়ন বিষয়ক সমন্বয়ক খালেদ মোস্তফা, সিনিয়র সংগঠক ইয়াসিন আরাফাত প্রমুখ।
আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে প্রথমবারের মতো ১২ আগস্ট ফার্মগেটে অবস্থিত কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশে জাতীয় যুব সম্মেলন করবে জাতীয় যুবশক্তি। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
রোববার যুবশক্তির বাংলামোটরের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম এ কথা জানান।
তিনি জানা, জাতীয় যুব সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। এছাড়াও বিএনপি, জামায়াত, গণঅধিকার পরিষদ, আমার বাংলাদেশসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি দলগুলোর যুব সংগঠনের নেতারাও অংশ নেবেন।
যুবশক্তির আহ্বায়ক বলেন, ১২ আগস্ট দেশের প্রতিটি জেলা থেকে আসা যুবশক্তির নেতাকর্মীরা একত্রিত হবেন — সঙ্গে থাকবেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, যুব সংগঠনসমূহ এবং জাতিসংঘ ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি।
তিনি বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হলো – বাংলাদেশের প্রতিটি প্রান্তে যুবদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ কল্পনা করি— যেখানে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারকে প্রতিস্থাপন করবে সততা, সেবা ও জবাবদিহিতা। যেখানে শিক্ষায়, কর্মসংস্থানে, উদ্যোক্তা তৈরিতে ও নেতৃত্বের সুযোগে শহর ও গ্রামের তরুণরা সমান সুযোগ পাবে।
যেখানে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিল্প, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও বাণিজ্যে তরুণদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা বিকশিত হবে। যেখানে বৈচিত্র্য উদ্যাপিত হবে এবং ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ বা প্রতিবন্ধকতার কারণে কোনো তরুণ পিছিয়ে থাকবে না। যেখানে নীতি-নির্ধারণ ও নেতৃত্বে তরুণদের সম্মান ও স্থান থাকবে।
তারিকুল ইসলাম বলেন, জাতীয় যুব সম্মেলনে আমরা উন্মোচন করব আমাদের যুব ইশতেহার — এটি কোনো দীর্ঘ নীতি প্রস্তাব নয়, বরং সরাসরি জনগণের জন্য একটি প্রতিশ্রুতিপত্র।’ এতে জোর দেওয়া হবে: সকলের জন্য মর্যাদা, সমান সুযোগ, সৎ নেতৃত্ব, জাতীয় ঐক্য।
সম্মেলনের শেষে আমরা নেব একটি ঐক্যবদ্ধ যুব শপথ — যেখানে প্রতিটি অংশগ্রহণকারী অঙ্গীকার করবে যে তারা সরকারে, বিরোধী দলে বা সংসদের বাইরে যেখানেই থাকুক না কেন, জনগণের আস্থা কখনো ভঙ্গ করবে না এবং জনগণের সম্পদ কখনো অপব্যবহার করবে না।
তিনি বলেন, এটি কেবল আরেকটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠান নয় — এটি প্রতিশ্রুতির একটি সমাবেশ, মূল্যবোধের ঘোষণা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির নতুন দিগন্ত উন্মোচনের এক পদক্ষেপ।
যুবশক্তির সদস্য সচিব ডা. জাহেদুল ইসলাম বলেন, যুবদের প্রতিনিধিত্বের জায়গা থেকে যুব সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। যেখান থেকে আগামীতে যুবদের পরিকল্পনা ও গাইডলাইন পেশ করা হবে। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবশক্তির মুখ্য সংগঠক ফরহাদ সোহেল, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তুহিন মাহমুদ, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব দ্যুতি অরণ্য চৌধুরী, যুব উন্নয়ন বিষয়ক সমন্বয়ক খালেদ মোস্তফা, সিনিয়র সংগঠক ইয়াসিন আরাফাত প্রমুখ।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৪ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৩৯ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে