স্টাফ রিপোর্টার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে ‘কালো শক্তি’ এবং আন্দোলনকারী সংগঠনকদের ‘রাজাকারের বাচ্চা’ আখ্যা দেওয়ার প্রতিবাদে কুশপুত্তলিকা দাহ ও গণজুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
রোববার সন্ধায় রাজধানীসহ কয়েক জায়গায় ফজলুর রহমানের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ ও তার কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম বলেছেন, আমরা খুব স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, মৌলিক সংস্কার এবং জুলাই গণহত্যার বিচার ছাড়া কোনোভাবেই বাংলাদেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনও পর্যন্ত মৌলিক সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি। গণমাধ্যম সংস্কার না করার কারণেই ফজলুর রহমান গণঅভ্যুত্থান নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখিয়েছে। এখনও পর্যন্ত জুলাই শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হয়নি এবং আহতদের যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসন বিলম্বিত হচ্ছে। এর দায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই নিতে হবে। বিএনপিকে অবশ্যই ফজলুর রহমানের স্থায়ী বহিষ্কার নিশ্চিত করতে হবে এবং তাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।’
এতে উপস্থিত সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলাম বলেন, ‘যারা আমাদের গণঅভ্যুত্থানকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে, তারা আসলে আওয়ামী লীগের দোসর। আওয়ামী লীগের মতোই তাদেরও পরিণতি অনিবার্য। ফজলুর রহমানও একই পরিণতির দিকে এগোচ্ছেন।’এ সময় সংগঠনের মুখপাত্র সিনথিয়া জাহিন আয়েশা বলেন, ‘ফজলুর রহমান ’২৪ এবং ’৭১-কে মুখোমুখি দাঁড় করানোর ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করছেন। এই চক্রান্ত চব্বিশের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা কোনোভাবেই সফল হতে দেবে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘোষণা করে যে, জনগণের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত জুলাই অভ্যুত্থানকে কোনোভাবেই কলঙ্কিত হতে দেওয়া হবে না। মৌলিক সংস্কার, শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত জুলাই অব্যাহত থাকবে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে ‘কালো শক্তি’ এবং আন্দোলনকারী সংগঠনকদের ‘রাজাকারের বাচ্চা’ আখ্যা দেওয়ার প্রতিবাদে কুশপুত্তলিকা দাহ ও গণজুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
রোববার সন্ধায় রাজধানীসহ কয়েক জায়গায় ফজলুর রহমানের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ ও তার কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম বলেছেন, আমরা খুব স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, মৌলিক সংস্কার এবং জুলাই গণহত্যার বিচার ছাড়া কোনোভাবেই বাংলাদেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনও পর্যন্ত মৌলিক সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেয়নি। গণমাধ্যম সংস্কার না করার কারণেই ফজলুর রহমান গণঅভ্যুত্থান নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার দুঃসাহস দেখিয়েছে। এখনও পর্যন্ত জুলাই শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হয়নি এবং আহতদের যথাযথ চিকিৎসা ও পুনর্বাসন বিলম্বিত হচ্ছে। এর দায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই নিতে হবে। বিএনপিকে অবশ্যই ফজলুর রহমানের স্থায়ী বহিষ্কার নিশ্চিত করতে হবে এবং তাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।’
এতে উপস্থিত সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলাম বলেন, ‘যারা আমাদের গণঅভ্যুত্থানকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করছে, তারা আসলে আওয়ামী লীগের দোসর। আওয়ামী লীগের মতোই তাদেরও পরিণতি অনিবার্য। ফজলুর রহমানও একই পরিণতির দিকে এগোচ্ছেন।’এ সময় সংগঠনের মুখপাত্র সিনথিয়া জাহিন আয়েশা বলেন, ‘ফজলুর রহমান ’২৪ এবং ’৭১-কে মুখোমুখি দাঁড় করানোর ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করছেন। এই চক্রান্ত চব্বিশের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা কোনোভাবেই সফল হতে দেবে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘোষণা করে যে, জনগণের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত জুলাই অভ্যুত্থানকে কোনোভাবেই কলঙ্কিত হতে দেওয়া হবে না। মৌলিক সংস্কার, শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত জুলাই অব্যাহত থাকবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে