
স্টাফ রিপোর্টার

ফ্যাসিজম বিরোধী ছাত্র সংগঠনের সাথে জাগপা ছাত্রলীগের গোলটেবিল বৈঠকে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হলে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ ও নতুন প্রজন্ম ঝুঁকিতে পড়বে। একই সাথে বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থা ও সার্বভৌমত্ব মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে।
বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪ টায় পল্টনস্থ মরহুম শফিউল আলম প্রধান মিলনায়তনে জাগপা ছাত্রলীগ আয়োজিত জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার ও জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দল নিষিদ্ধের দাবীতে গোলটেবিল বৈঠকে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
জাগপা ছাত্রলীগের গোলটেবিল বৈঠকে শেষে চা -চক্র আড্ডায় বসে ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল বলেন, আমাদের দ্বন্দ্বের কারণে ফ্যাসিবাদরা আবারও মানসিক ভাবে শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা সতেরো বছর সংগ্রাম করে এদেশ থেকে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করেছি।
আমাদের মধ্যে এখন আর স্বার্থের দ্বন্দ্বে নয় দেশের জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
ছাত্র শিবিরের অফিস সম্পাদক সিফগাতুল্লাহ বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রজন্মকে গড়ে তোলার দায়িত্ব ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিতে হবে। জুলাই সনদকে সংবিধানে অর্ন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে জনগণের যে ঐক্য নিশ্চিত হয়েছে সেটাকে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করা হলে এদেশের ছাত্র সমাজ আবারও রাজপথে রক্ত দিতে প্রস্তুত থাকবে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের বিচার এবং রাজনৈতিক ভাবে তাদের নিষিদ্ধ করতে হবে।
জাগপা ছাত্রলীগের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম এর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, ছাত্র শিবিরের অফিস সম্পাদক সিফগাতুল্লাহ্, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের এসিস্টেন্ট সেক্রেটারি খায়রুল ইসলাম মারজান, ডাকসুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ, জাগপা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র সরকার, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সমাজ সভাপতি আমির জিহাদী, খেলাফত ছাত্র আন্দোলন সভাপতি আবুল দারদা সুজন, জাতীয় ছাত্র সমাজ সভাপতি কাজী ফয়েজ আহমেদ, জুলাই ফোর্স আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, ছাত্র ফোরাম সাবেক সভাপতি সানজিত রহমান শুভ, বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ (এবি পার্টি) সভাপতি মোহাম্মদ প্রিন্স, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ সভাপতি খালেদ মাহমুদ, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন সাবেক সভাপতি আহমেদ ইসহাক,ছাত্র ফোরামের সভাপতি রিয়াদ হাসান, ন্যাশনাল ছাত্র মিশন সভাপতি রেজাউল ইসলাম, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ যুগ্ম সেক্রেটারি শেখ মইনুল ইসলাম, মুসলিম ছাত্র ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক কাউসার আলম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস প্রচার ও প্রকাশনা মাহমুদুল হাসান তোহা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দপ্তর সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, জাগপা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি রেজাউল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক আরিয়ান শরীফ, প্রচার সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ধর্ম সম্পাদক মাহবুব আলম নীরব, প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এনামুল হক এনাম প্রমুখ।

ফ্যাসিজম বিরোধী ছাত্র সংগঠনের সাথে জাগপা ছাত্রলীগের গোলটেবিল বৈঠকে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হলে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ ও নতুন প্রজন্ম ঝুঁকিতে পড়বে। একই সাথে বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থা ও সার্বভৌমত্ব মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে।
বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪ টায় পল্টনস্থ মরহুম শফিউল আলম প্রধান মিলনায়তনে জাগপা ছাত্রলীগ আয়োজিত জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার ও জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দল নিষিদ্ধের দাবীতে গোলটেবিল বৈঠকে নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
জাগপা ছাত্রলীগের গোলটেবিল বৈঠকে শেষে চা -চক্র আড্ডায় বসে ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল বলেন, আমাদের দ্বন্দ্বের কারণে ফ্যাসিবাদরা আবারও মানসিক ভাবে শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা সতেরো বছর সংগ্রাম করে এদেশ থেকে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করেছি।
আমাদের মধ্যে এখন আর স্বার্থের দ্বন্দ্বে নয় দেশের জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
ছাত্র শিবিরের অফিস সম্পাদক সিফগাতুল্লাহ বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রজন্মকে গড়ে তোলার দায়িত্ব ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিতে হবে। জুলাই সনদকে সংবিধানে অর্ন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে জনগণের যে ঐক্য নিশ্চিত হয়েছে সেটাকে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করা হলে এদেশের ছাত্র সমাজ আবারও রাজপথে রক্ত দিতে প্রস্তুত থাকবে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের বিচার এবং রাজনৈতিক ভাবে তাদের নিষিদ্ধ করতে হবে।
জাগপা ছাত্রলীগের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সম্পাদক মোঃ সিরাজুল ইসলাম এর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, ছাত্র শিবিরের অফিস সম্পাদক সিফগাতুল্লাহ্, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের এসিস্টেন্ট সেক্রেটারি খায়রুল ইসলাম মারজান, ডাকসুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোসাদ্দেক আলী ইবনে মুহাম্মদ, জাগপা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্যামল চন্দ্র সরকার, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র সমাজ সভাপতি আমির জিহাদী, খেলাফত ছাত্র আন্দোলন সভাপতি আবুল দারদা সুজন, জাতীয় ছাত্র সমাজ সভাপতি কাজী ফয়েজ আহমেদ, জুলাই ফোর্স আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন, ছাত্র ফোরাম সাবেক সভাপতি সানজিত রহমান শুভ, বাংলাদেশ ছাত্রপক্ষ (এবি পার্টি) সভাপতি মোহাম্মদ প্রিন্স, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ সভাপতি খালেদ মাহমুদ, রাষ্ট্র সংস্কার ছাত্র আন্দোলন সাবেক সভাপতি আহমেদ ইসহাক,ছাত্র ফোরামের সভাপতি রিয়াদ হাসান, ন্যাশনাল ছাত্র মিশন সভাপতি রেজাউল ইসলাম, ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ যুগ্ম সেক্রেটারি শেখ মইনুল ইসলাম, মুসলিম ছাত্র ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক কাউসার আলম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস প্রচার ও প্রকাশনা মাহমুদুল হাসান তোহা, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস দপ্তর সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, জাগপা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি রেজাউল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক আরিয়ান শরীফ, প্রচার সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ধর্ম সম্পাদক মাহবুব আলম নীরব, প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এনামুল হক এনাম প্রমুখ।

পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে