স্টাফ রিপোর্টার
দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার রাজধানী গুলশানের রেনেসাঁস হোটেলে ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক এন্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ,(FSDS) আয়োজিত "জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য" শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের উন্নয়নে ও জাতির কল্যাণে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতেই হবে। আমরা তো অনেক আগেই সেই ঐক্যের কথা বলে আসছি ।
তিনি বলেন, আমাদের একটা নিয়মের মধ্যে দিয়ে এবং নির্বাচনের মাধ্যমেই তো জনগণের অধিকার অর্জিত হবে। আপনারা সেই তিতুমীরের সময়টার কথা বলেন সেই সময় ও তারা দেশের স্বার্থে কঠিন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো । তাহলে আমরা এখন কেনো পারবো না। আসুন আমরা সবকিছু ভুলে গিয়ে দেশের স্বার্থে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন,আমরা বলেছি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার ও সংসদ গঠনের মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা কর্মসংস্থান ও জনকল্যাণ বৃদ্ধি করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন,প্রথমে আমি এফএসডিএস কে এমন আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানাই। রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হলো জনগণের কাছে যাওয়া। তারপর জনগণের কথা শোনা এবং কাজ করা।
তিনি বলেন,দেশের নিরাপত্তার কথা বলছেন অথচ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অন্যান্য দলের চিন্তা নেই কেনো ? একটা সংসদ গঠন করে দেশের নিরাপত্তা সহ অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধান করতে হবে। আমি মনে করি দেশের স্বার্থে পার্শ্ববর্তী দেশের যতটুকু সম্পর্ক প্রয়োজন ততটুকুই রাখতে হবে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান জনাব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের সৌন্দর্য হলো একটা ভালো নির্বাচন ব্যবস্থা করা। আমাদের দেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবসময়ে একটি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের মাথা ব্যথা থাকে। সেই কথা চিন্তা করে এদেশের নিরাপত্তা শক্তি বৃদ্ধিসহ সচেতন থাকতে হবে।
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব হবে দারিদ্র্য বিমোচন করা। সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে। জনশক্তি উন্নয়নের লক্ষ্যে যুবকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। জাতির জন্য জাতীয় নিরাপত্তা পলিসি গ্রহণ করতে হবে।
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগেই যৌক্তিক সংস্কার হতে হবে। তাহলে জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে।
তিনি বলেন, আমাদের ঐক্যের ক্ষেত্রে সকলকেই একমত হতে হবে। কোনো একটি দলের কারণে আমরা যথাযথ সংস্কার ও ঐক্যমতে পৌঁছাতে পারছি না ? বাংলাদেশের নাগরিক আজকে রাজনৈতিক দলকে নিরাপদ মনে করছেন না।
এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, জাতীয় ঐক্যমতে এক হতে হলে আমাদের ডেমোক্রেসিক ভাবে সব দলের এক হতে হবে। এবং জাতীয় বাহিনী সেনাবাহিনীর মধ্যে ও সংস্কার ও পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে। তাহলে দেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে ও এগিয়ে যাবেন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ নিরাপত্তা ও নির্বাচন নিয়ে বর্তমান সরকারকে ভাবতে হবে।
তিনি বলেন,এই দেশের দিকে ইন্ডিয়া ও আমেরিকা তাকিয়ে থাকে তাদের স্বার্থ রক্ষায়। জুলাই বিপ্লবের পরবর্তী যে নির্বাচনের আকাঙ্ক্ষা আমাদের রয়েছে তা আমাদের ঐক্যের নামে যেনো নষ্ট না করি ।
রাম কৃষ্ণ মিশনের প্রধান উওম মজুমদার বলেন,নিরাপত্তা ও ঐক্য কাদের জন্য ? আমি মনে করি নিরাপত্তা ও ঐক্য হতে হবে মানুষের কল্যাণের জন্য। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান মুসলিম সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে দেশের অর্থনীতি ও মানুষের কথা চিন্তা করে আমাদের সব দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে আমাদের ঐক্য হতে হবে। মনে রাখতে হবে মানব সেবায় হলো সবচেয়ে বড় ঐক্য ও নির্বাচন।
আয়োজক সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব:) ফজলে এলাহি আকবর এর সভাপতিত্বে সেমিনারে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, ইসমাইল জবিউল্লাহ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমীন,চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার নওশাদ জমির ,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, নায়েবে আমীর, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের,নাগরিক ঐক্য, সভাপতি, মাহমুদুর রহমান মান্না, নাগরিক ঐক্য, নেতা, ডা. জাহেদুর রহমান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, সাধারণ সম্পাদক, সাইফুল হক,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, প্রেসিডিয়াম সদস্য, সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, এবি পার্টি, সাধারণ সম্পাদক, ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) এর আলী আহসান জুনায়েদ, বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা কল্যাণ সমিতি, সভাপতি, ড. এম. আকবর আলী,তত্ত্বাবধায়ক সরকার, সাবেক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক, মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক, ড. বোরহান উদ্দিন খান, অধ্যাপক, ড. ইমতিয়াজ আহমেদ, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সম্পাদক, মনির হালদার,দৈনিক নয়া দিগন্ত সম্পাদক, সালাহউদ্দিন বাবর দৈনিক বণিক বার্তা সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, প্রথম আলো যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান,
আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলম, চিন্তাবিদ ফরহাদ মজহার, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির,এনএসআই (জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা) মহাপরিচালক, মেজর জেনারেল আবু মোহাম্মদ সরোয়ার ফরিদ,ডিজিএফআই পরিচালক, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) এম নূরউদ্দিন খান, মেজর জেনারেল (অব.) আবুল কালাম মো. হুমায়ুন কবির, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাইসার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাফায়েত আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রাকিব, কর্নেল এ এইচ এম ইয়াসিন চৌধুরী, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ শাহজাহান, এয়ার কমোডর ( অব.)মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, সাবেক আইজিপি, আশরাফুল হুদা প্রমুখ সেমিনারে অংশ নেন।
দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সকলকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
রোববার রাজধানী গুলশানের রেনেসাঁস হোটেলে ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক এন্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ,(FSDS) আয়োজিত "জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য" শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের উন্নয়নে ও জাতির কল্যাণে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতেই হবে। আমরা তো অনেক আগেই সেই ঐক্যের কথা বলে আসছি ।
তিনি বলেন, আমাদের একটা নিয়মের মধ্যে দিয়ে এবং নির্বাচনের মাধ্যমেই তো জনগণের অধিকার অর্জিত হবে। আপনারা সেই তিতুমীরের সময়টার কথা বলেন সেই সময় ও তারা দেশের স্বার্থে কঠিন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলো । তাহলে আমরা এখন কেনো পারবো না। আসুন আমরা সবকিছু ভুলে গিয়ে দেশের স্বার্থে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন,আমরা বলেছি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার ও সংসদ গঠনের মাধ্যমে দেশের নিরাপত্তা কর্মসংস্থান ও জনকল্যাণ বৃদ্ধি করতে হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন,প্রথমে আমি এফএসডিএস কে এমন আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানাই। রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হলো জনগণের কাছে যাওয়া। তারপর জনগণের কথা শোনা এবং কাজ করা।
তিনি বলেন,দেশের নিরাপত্তার কথা বলছেন অথচ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অন্যান্য দলের চিন্তা নেই কেনো ? একটা সংসদ গঠন করে দেশের নিরাপত্তা সহ অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধান করতে হবে। আমি মনে করি দেশের স্বার্থে পার্শ্ববর্তী দেশের যতটুকু সম্পর্ক প্রয়োজন ততটুকুই রাখতে হবে।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান জনাব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের সৌন্দর্য হলো একটা ভালো নির্বাচন ব্যবস্থা করা। আমাদের দেশের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সবসময়ে একটি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের মাথা ব্যথা থাকে। সেই কথা চিন্তা করে এদেশের নিরাপত্তা শক্তি বৃদ্ধিসহ সচেতন থাকতে হবে।
খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব হবে দারিদ্র্য বিমোচন করা। সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে। জনশক্তি উন্নয়নের লক্ষ্যে যুবকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। জাতির জন্য জাতীয় নিরাপত্তা পলিসি গ্রহণ করতে হবে।
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগেই যৌক্তিক সংস্কার হতে হবে। তাহলে জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে।
তিনি বলেন, আমাদের ঐক্যের ক্ষেত্রে সকলকেই একমত হতে হবে। কোনো একটি দলের কারণে আমরা যথাযথ সংস্কার ও ঐক্যমতে পৌঁছাতে পারছি না ? বাংলাদেশের নাগরিক আজকে রাজনৈতিক দলকে নিরাপদ মনে করছেন না।
এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেন, জাতীয় ঐক্যমতে এক হতে হলে আমাদের ডেমোক্রেসিক ভাবে সব দলের এক হতে হবে। এবং জাতীয় বাহিনী সেনাবাহিনীর মধ্যে ও সংস্কার ও পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে। তাহলে দেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে ও এগিয়ে যাবেন।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ নিরাপত্তা ও নির্বাচন নিয়ে বর্তমান সরকারকে ভাবতে হবে।
তিনি বলেন,এই দেশের দিকে ইন্ডিয়া ও আমেরিকা তাকিয়ে থাকে তাদের স্বার্থ রক্ষায়। জুলাই বিপ্লবের পরবর্তী যে নির্বাচনের আকাঙ্ক্ষা আমাদের রয়েছে তা আমাদের ঐক্যের নামে যেনো নষ্ট না করি ।
রাম কৃষ্ণ মিশনের প্রধান উওম মজুমদার বলেন,নিরাপত্তা ও ঐক্য কাদের জন্য ? আমি মনে করি নিরাপত্তা ও ঐক্য হতে হবে মানুষের কল্যাণের জন্য। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান মুসলিম সকল ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে দেশের অর্থনীতি ও মানুষের কথা চিন্তা করে আমাদের সব দলমতের ঊর্ধ্বে থেকে আমাদের ঐক্য হতে হবে। মনে রাখতে হবে মানব সেবায় হলো সবচেয়ে বড় ঐক্য ও নির্বাচন।
আয়োজক সংস্থার চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব:) ফজলে এলাহি আকবর এর সভাপতিত্বে সেমিনারে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, ইসমাইল জবিউল্লাহ, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ড. মাহাদী আমীন,চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার নওশাদ জমির ,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, নায়েবে আমীর, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের,নাগরিক ঐক্য, সভাপতি, মাহমুদুর রহমান মান্না, নাগরিক ঐক্য, নেতা, ডা. জাহেদুর রহমান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, সাধারণ সম্পাদক, সাইফুল হক,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, প্রেসিডিয়াম সদস্য, সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, এবি পার্টি, সাধারণ সম্পাদক, ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ) এর আলী আহসান জুনায়েদ, বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা কল্যাণ সমিতি, সভাপতি, ড. এম. আকবর আলী,তত্ত্বাবধায়ক সরকার, সাবেক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক, মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক, ড. বোরহান উদ্দিন খান, অধ্যাপক, ড. ইমতিয়াজ আহমেদ, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সম্পাদক, মনির হালদার,দৈনিক নয়া দিগন্ত সম্পাদক, সালাহউদ্দিন বাবর দৈনিক বণিক বার্তা সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, প্রথম আলো যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান,
আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলম, চিন্তাবিদ ফরহাদ মজহার, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির,এনএসআই (জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা) মহাপরিচালক, মেজর জেনারেল আবু মোহাম্মদ সরোয়ার ফরিদ,ডিজিএফআই পরিচালক, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) এম নূরউদ্দিন খান, মেজর জেনারেল (অব.) আবুল কালাম মো. হুমায়ুন কবির, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কাইসার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) শাফায়েত আহম্মেদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রাকিব, কর্নেল এ এইচ এম ইয়াসিন চৌধুরী, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ শাহজাহান, এয়ার কমোডর ( অব.)মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, সাবেক আইজিপি, আশরাফুল হুদা প্রমুখ সেমিনারে অংশ নেন।
মঞ্চে বক্তব্য শুরুর কিছুক্ষণ পরেই প্রথমবার লুটিয়ে পড়েন তিনি। পরে দ্রুত নেতাকর্মীরা তাকে সামলে নিলে আবারও উঠে বক্তব্য অব্যাহত রাখেন তিনি। তবে এরপর আবারও দ্বিতীয়বারের মতো পড়ে যান জামায়াত আমির। মঞ্চে বসে থাকা অবস্থায় বক্তব্য দিয়ে তিনি বক্তব্য শেষ করেন।
৬ মিনিট আগেজামায়াতের এই মহাসমাবেশে অংশ নিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী জড়ো হয়েছেন। দলটির পক্ষ থেকে সমাবেশে দেশের ডান ও ধর্মভিত্তিক ঘরানার একাধিক রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এনসিপি ছাড়াও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, গণঅধিকার পরিষদসহ কয়েকটি দল সমাবেশে প্রতিনিধি পা
২৩ মিনিট আগেজাতীয় সমাবেশে বক্তৃতাকালে অসুস্থবোধ করে টানা দুইবার মঞ্চে লুটে পড়েন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এরপর তিনি বসে বক্তব্য শেষ করেন।
৩৩ মিনিট আগেঅভ্যুত্থানের পরে নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়নে মনোযোগী না হয়ে যারা শুধু নির্বাচন নির্বাচন করছেন তারা পতিত ফ্যাসীবাদী শাসনই ফিরিয়ে আনার অপচেষ্টা করছেন। শুধু ব্যালটের মাধ্যমে নয়, রক্ত দিয়েও নির্বাচন হয়। বর্তমান সরকার রক্তের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে