স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আল্লামা আবু জাফার কাসেমী বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন ও জুলাই সনদের গণস্বীকৃতির জন্য গণভোট একসঙ্গেই করা হোক। কারণ স্থানীয় সরকার অচল হয়ে আছে, তাকে সচল করা খুবই জরুরি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে পুরানা পল্টন কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলনের মজলিসে আমেলার (কার্যনির্বাহী কমিটির) মাসিক বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন না হওয়ার কারণে কোন প্রতিনিধি না থাকায় সাধারণ জনগণ গণ ভোগান্তিতে ভুগছে। জনগণের ভোগান্তি কমানোর জন্যই স্থানীয় সরকার নির্বাচন দ্রুত করা আবশ্যক। তাই জাতীয় নির্বাচনের আগেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা ও জুলাই সনদের গণ স্বীকৃতির গণভোট একই সঙ্গে করা উচিত।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি না থাকার কারণে সরকারি অফিস-আদালতে ধীরগতিতে কাজ চলছে জনগণ তাদের ন্যায্য অধিকার ঠিকমতো পাচ্ছে না রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় হচ্ছে জনগণের ক্ষতি হচ্ছে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত সরকারি অফিস আদালত সক্রিয় করা এবং দ্রুত জাতীয় নির্বাচনে ব্যবস্থা করে জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। তাহলে প্রমাণ হবে নির্বাচন কমিশন দক্ষ অভিজ্ঞ ও নিরপেক্ষ। নির্বাচনের কমিশনের ত্রুটিগুলো সামনে ভেসে আসবে উঠবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুহাম্মাদ আজম খান, মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী. মাওলানা আব্দুল কাদের কাসেমী, মাওলানা সাঈদুর রহমান, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মাদ হোসাইন আকন্দ, মাওলামা আব্দুর রহিম কাসেমী, মাওলানা আলী আকবর, মাওলানা কামালুদ্দীন আশরাফ প্রমুখ।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আল্লামা আবু জাফার কাসেমী বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন ও জুলাই সনদের গণস্বীকৃতির জন্য গণভোট একসঙ্গেই করা হোক। কারণ স্থানীয় সরকার অচল হয়ে আছে, তাকে সচল করা খুবই জরুরি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে পুরানা পল্টন কার্যালয়ে খেলাফত আন্দোলনের মজলিসে আমেলার (কার্যনির্বাহী কমিটির) মাসিক বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন না হওয়ার কারণে কোন প্রতিনিধি না থাকায় সাধারণ জনগণ গণ ভোগান্তিতে ভুগছে। জনগণের ভোগান্তি কমানোর জন্যই স্থানীয় সরকার নির্বাচন দ্রুত করা আবশ্যক। তাই জাতীয় নির্বাচনের আগেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা ও জুলাই সনদের গণ স্বীকৃতির গণভোট একই সঙ্গে করা উচিত।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি না থাকার কারণে সরকারি অফিস-আদালতে ধীরগতিতে কাজ চলছে জনগণ তাদের ন্যায্য অধিকার ঠিকমতো পাচ্ছে না রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় হচ্ছে জনগণের ক্ষতি হচ্ছে সেদিকে লক্ষ্য রেখেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত সরকারি অফিস আদালত সক্রিয় করা এবং দ্রুত জাতীয় নির্বাচনে ব্যবস্থা করে জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। তাহলে প্রমাণ হবে নির্বাচন কমিশন দক্ষ অভিজ্ঞ ও নিরপেক্ষ। নির্বাচনের কমিশনের ত্রুটিগুলো সামনে ভেসে আসবে উঠবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুহাম্মাদ আজম খান, মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী. মাওলানা আব্দুল কাদের কাসেমী, মাওলানা সাঈদুর রহমান, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মাদ হোসাইন আকন্দ, মাওলামা আব্দুর রহিম কাসেমী, মাওলানা আলী আকবর, মাওলানা কামালুদ্দীন আশরাফ প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে