স্টাফ রিপোর্টার
জামায়াতে ইসলামীসহ সাত দলের চলমান আন্দোলনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থাকছে না জানিয়ে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এনসিপি তার স্বতন্ত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে আগাবে এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে লক্ষ্য-উদ্দশ্য নিয়ে এগুবে। কোন রাজনৈতিক গ্রুপ এর সঙ্গে একমত আসতে পারে।
শুক্রবার রাজধানীর শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির জাতীয় সমন্বয় সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ বলেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম গণঅভ্যুত্থানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া পতিত আওয়ামী লীগের মিছিলের বিষয়ে বলেন, পুরো সরকার এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতর থেকে আশকারা পাচ্ছে বলেই আওয়ামী লীগ এই তৎপরতা করার রাজপথে করার সুযোগ পাচ্ছে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা সব রাজনৈতিক দল, জনগণ এবং সামাজিক শক্তিগুলো ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে যে আন্দোলনটা হচ্ছে— যুগপথ আন্দোলন সে আন্দোলনের সাথে এনসিপি নাই। এতে এনসিপি অংশগ্রহণ করছে না। কারণ নিম্নকক্ষে আমরা পিআর চাই না। নিম্নকক্ষের পিআরের বিরুদ্ধে আমরা অবস্থান নিয়েছি। আমরা শুধু উচ্চকক্ষে পিআর এবং একটা জবাবদিহিতার জন্য একটি কার্যকর উচ্চকক্ষ চাচ্ছি। ফলে সেটাকে নিশ্চিত করে যাতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা হয়। ফলে আমরা এই মুহূর্তেই বড় রাজনৈতিক দলের সাথে কোন জোটভিত্তিক আমরা চিন্তাভাবনা করছি না।
সাম্প্রতিক আন্দোলন এবং রাজনৈতিক জোট বা একীভূত হওয়া নিয়ে তিনি বলেন, সেই বিষয়ে আমরা স্পষ্ট করেছি। এনসিপি তার লক্ষ্য উদ্দেশ্য নিয়েই এগোবে। কোন রাজনৈতিক গ্রুপ যদি মনে করে, এই লক্ষ্য উদ্দেশ্যে তারা একমত তারা আমাদের সাথে আসতে পারে। এনসিপি তার স্বতন্ত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে আগাবে এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে। সারাদেশের নেতাকর্মীর প্রতি এবং সারাদেশের মানুষের প্রতি আমাদের জাতীয় সমন্বয় সভার বার্তা এটি। জাতীয় নির্বাচন এবং গণপরিষদ নির্বাচনের জন্য সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুতি নিতে বলেছি। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম, ফ্যাসিবাদী দোসর এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বলেছি।
রাজধানীসহ সারাদেশে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া পতিত আওয়ামী লীগের তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের মিছিল এবং তৎপরতার অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু এনসিপি, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া নেতাকর্মী এবং শহীদ পরিবার, আহতরা, জুলাই যোদ্ধা। ফলে আমরা মনে করি, অবশ্যই সরকারের এখানে সক্ষমতার অভাব রয়েছে। পুলিশ বাহিনীর যেই রিফর্মেশন প্রয়োজন ছিল সেই রিফর্মেশন হচ্ছে না এবং পুরো সরকার এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতর থেকে আশকারা পাচ্ছে বলেই আওয়ামী লীগ এই তৎপরতা করার রাজপথে করার সুযোগ পাচ্ছে।
জামায়াতে ইসলামীসহ সাত দলের চলমান আন্দোলনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থাকছে না জানিয়ে দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, এনসিপি তার স্বতন্ত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে আগাবে এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে লক্ষ্য-উদ্দশ্য নিয়ে এগুবে। কোন রাজনৈতিক গ্রুপ এর সঙ্গে একমত আসতে পারে।
শুক্রবার রাজধানীর শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে এনসিপির জাতীয় সমন্বয় সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ বলেন তিনি।
নাহিদ ইসলাম গণঅভ্যুত্থানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া পতিত আওয়ামী লীগের মিছিলের বিষয়ে বলেন, পুরো সরকার এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতর থেকে আশকারা পাচ্ছে বলেই আওয়ামী লীগ এই তৎপরতা করার রাজপথে করার সুযোগ পাচ্ছে। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা সব রাজনৈতিক দল, জনগণ এবং সামাজিক শক্তিগুলো ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বে যে আন্দোলনটা হচ্ছে— যুগপথ আন্দোলন সে আন্দোলনের সাথে এনসিপি নাই। এতে এনসিপি অংশগ্রহণ করছে না। কারণ নিম্নকক্ষে আমরা পিআর চাই না। নিম্নকক্ষের পিআরের বিরুদ্ধে আমরা অবস্থান নিয়েছি। আমরা শুধু উচ্চকক্ষে পিআর এবং একটা জবাবদিহিতার জন্য একটি কার্যকর উচ্চকক্ষ চাচ্ছি। ফলে সেটাকে নিশ্চিত করে যাতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা হয়। ফলে আমরা এই মুহূর্তেই বড় রাজনৈতিক দলের সাথে কোন জোটভিত্তিক আমরা চিন্তাভাবনা করছি না।
সাম্প্রতিক আন্দোলন এবং রাজনৈতিক জোট বা একীভূত হওয়া নিয়ে তিনি বলেন, সেই বিষয়ে আমরা স্পষ্ট করেছি। এনসিপি তার লক্ষ্য উদ্দেশ্য নিয়েই এগোবে। কোন রাজনৈতিক গ্রুপ যদি মনে করে, এই লক্ষ্য উদ্দেশ্যে তারা একমত তারা আমাদের সাথে আসতে পারে। এনসিপি তার স্বতন্ত্র রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে আগাবে এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে। সারাদেশের নেতাকর্মীর প্রতি এবং সারাদেশের মানুষের প্রতি আমাদের জাতীয় সমন্বয় সভার বার্তা এটি। জাতীয় নির্বাচন এবং গণপরিষদ নির্বাচনের জন্য সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুতি নিতে বলেছি। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম, ফ্যাসিবাদী দোসর এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বলেছি।
রাজধানীসহ সারাদেশে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া পতিত আওয়ামী লীগের তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগের মিছিল এবং তৎপরতার অন্যতম প্রধান লক্ষ্যবস্তু এনসিপি, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া নেতাকর্মী এবং শহীদ পরিবার, আহতরা, জুলাই যোদ্ধা। ফলে আমরা মনে করি, অবশ্যই সরকারের এখানে সক্ষমতার অভাব রয়েছে। পুলিশ বাহিনীর যেই রিফর্মেশন প্রয়োজন ছিল সেই রিফর্মেশন হচ্ছে না এবং পুরো সরকার এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের ভিতর থেকে আশকারা পাচ্ছে বলেই আওয়ামী লীগ এই তৎপরতা করার রাজপথে করার সুযোগ পাচ্ছে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে