সিলেট ব্যুরো
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন আনবে।
শনিবার (২৮ জুন) দুপুরে সিলেটের মেন্দিবাগ জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে ‘সিলেট বিজনেস ডায়লগ’ ২০২৫ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সিলেট ও জাতীয় অর্থনীতির বর্তমান চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা এবং সম্মিলিত অগ্রগতির রূপরেখা নিয়ে বিএনপি এই ডায়লগের আয়োজন করে। ডায়লগে কার্যকর সময়পোযোগী নীতিবালা প্রস্তুতিই মূল উদ্দেশ্য।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। এতে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন স্তরের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও বিএনপির নেতারা অংশ নেন।
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, বিগত ১৭ বছরে ফ্যাসিস্টের দোসররা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ নষ্ট করে একটি গোষ্ঠীর হাতে চলে গেছে। দেশের প্রতিটি মানুষের ব্যবসা করার মতো পরিবেশ থাকতে হবে। ব্যবসাকে রাজনীতির বাইরে রাখতে হবে, ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে। ক্ষমতায় গেলে প্রথমদিন থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে বিএনপি সরকার কাজ করবে, একদিনও দেরি হবে না।
তিনি বলেন, মানবিক চিন্তা থেকে বাজেট করতে হবে। আমরা ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করবো। তারেক রহমান পরিবেশের উন্নয়নে ১০ বছরে ত্রিশ কোটি গাছ লাগানোর কর্মসূচি দিয়েছেন। এছাড়া প্রবাসীদের ভোটাধিকার করার বিষয়টি ৩১ দফায় রয়েছে। প্রবাসীদের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিডার আন্ডারে একজন ‘ক্যাপ্টেন’ (সরকারি কর্মকর্তা) নিয়োগ দেয়া হবে। কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন হবে এক ঘণ্টার মধ্যে। বিনিয়োগকারীকে কোথায়ও যেতে হবে না। ‘ক্যাপ্টেন’ সব কাজ সম্পূর্ণ করে উৎপাদন পর্যন্ত পৌঁছে দিবেন। বিনিয়োগকারী সরকারি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে দূরে থাকবেন। মোবাইলে তার প্রকল্পের অগ্রগতি দেখতে পারবেন।
তিনি বলেন, কোনো ইন্ডাস্ট্রি, পাথর কোয়ারি, ইটভাটা হঠাৎ করে বন্ধ করে দেয়া যাবে না। এজন্য বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে হবে। যারা কৃষিতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, তাদেরকে সেই সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির লক্ষ্যেও বিএনপি কাজ করবে।
সিলেট মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ব্যারিস্টার রিয়াসাদ আজিম হক আদনানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম এ মালেক, কেন্দ্রীয় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী শামীম, ফয়সল আহমদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান চৌধুরী মিজান, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, সহ-সভাপতি মামুনুর রশিদ (চাকসু মামুন), মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকটে এমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, অ্যাডভোকেট আবুল ফজল, সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবু তাহের মোহাম্মদ শোয়েব, মৌলভীবাজারের হাসান আহমেদ জাবেদ, হবিগঞ্জের এম ইসলাম তাপাদার, সুনামগঞ্জের আ স ম খালিদ, ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান রিপন, তথ্য ও প্রযুক্তি উদ্যোক্তা সৈয়দ রেজওয়ানুল হক, আলীমুল এহসান, হাজী দেলওয়ার হোসেন, রেহেনা আক্তার, আলীমুজ্জামান, পাথর ব্যবসায়ী নাসির আহমদ স্বপন, আব্দুল হাদী পাবেল প্রমুখ।
সমাপনী বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নাসিম হোসাইন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন আনবে।
শনিবার (২৮ জুন) দুপুরে সিলেটের মেন্দিবাগ জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে ‘সিলেট বিজনেস ডায়লগ’ ২০২৫ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সিলেট ও জাতীয় অর্থনীতির বর্তমান চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা এবং সম্মিলিত অগ্রগতির রূপরেখা নিয়ে বিএনপি এই ডায়লগের আয়োজন করে। ডায়লগে কার্যকর সময়পোযোগী নীতিবালা প্রস্তুতিই মূল উদ্দেশ্য।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। এতে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন স্তরের ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও বিএনপির নেতারা অংশ নেন।
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, বিগত ১৭ বছরে ফ্যাসিস্টের দোসররা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ নষ্ট করে একটি গোষ্ঠীর হাতে চলে গেছে। দেশের প্রতিটি মানুষের ব্যবসা করার মতো পরিবেশ থাকতে হবে। ব্যবসাকে রাজনীতির বাইরে রাখতে হবে, ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে। ক্ষমতায় গেলে প্রথমদিন থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে বিএনপি সরকার কাজ করবে, একদিনও দেরি হবে না।
তিনি বলেন, মানবিক চিন্তা থেকে বাজেট করতে হবে। আমরা ক্ষমতায় গেলে ১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করবো। তারেক রহমান পরিবেশের উন্নয়নে ১০ বছরে ত্রিশ কোটি গাছ লাগানোর কর্মসূচি দিয়েছেন। এছাড়া প্রবাসীদের ভোটাধিকার করার বিষয়টি ৩১ দফায় রয়েছে। প্রবাসীদের বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিডার আন্ডারে একজন ‘ক্যাপ্টেন’ (সরকারি কর্মকর্তা) নিয়োগ দেয়া হবে। কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন হবে এক ঘণ্টার মধ্যে। বিনিয়োগকারীকে কোথায়ও যেতে হবে না। ‘ক্যাপ্টেন’ সব কাজ সম্পূর্ণ করে উৎপাদন পর্যন্ত পৌঁছে দিবেন। বিনিয়োগকারী সরকারি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে দূরে থাকবেন। মোবাইলে তার প্রকল্পের অগ্রগতি দেখতে পারবেন।
তিনি বলেন, কোনো ইন্ডাস্ট্রি, পাথর কোয়ারি, ইটভাটা হঠাৎ করে বন্ধ করে দেয়া যাবে না। এজন্য বিকল্প কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে হবে। যারা কৃষিতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী, তাদেরকে সেই সুযোগ তৈরি করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া কৃষিপণ্য বিদেশে রপ্তানির লক্ষ্যেও বিএনপি কাজ করবে।
সিলেট মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ব্যারিস্টার রিয়াসাদ আজিম হক আদনানের সঞ্চালনায় আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম এ মালেক, কেন্দ্রীয় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল কাহের চৌধুরী শামীম, ফয়সল আহমদ চৌধুরী, মিজানুর রহমান চৌধুরী মিজান, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, সহ-সভাপতি মামুনুর রশিদ (চাকসু মামুন), মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকটে এমরান আহমদ চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমদাদ হোসেন চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, অ্যাডভোকেট আবুল ফজল, সিলেট চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবু তাহের মোহাম্মদ শোয়েব, মৌলভীবাজারের হাসান আহমেদ জাবেদ, হবিগঞ্জের এম ইসলাম তাপাদার, সুনামগঞ্জের আ স ম খালিদ, ব্যবসায়ী আব্দুর রহমান রিপন, তথ্য ও প্রযুক্তি উদ্যোক্তা সৈয়দ রেজওয়ানুল হক, আলীমুল এহসান, হাজী দেলওয়ার হোসেন, রেহেনা আক্তার, আলীমুজ্জামান, পাথর ব্যবসায়ী নাসির আহমদ স্বপন, আব্দুল হাদী পাবেল প্রমুখ।
সমাপনী বক্তব্য রাখেন সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নাসিম হোসাইন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে