স্টাফ রিপোর্টার
ইরানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও দখলদার ইসরায়েলের সন্ত্রাসমূলক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইসলামী ঐক্যজোটের নেতারা।
তারা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইল সম্পূর্ণ বিনা উস্কানিতে ইরানে বর্বরোচিত হামলা করে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন যুদ্ধের সূচনা করেছে। এর ফলে ইরান-ইসরাইলের মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এই যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে শুধু সামরিক সহযোগিতাই দিচ্ছে না, বরং অযাচিতভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার মাধ্যমে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে ইতিহাসের ঘৃণ্যতম নজির স্থাপন করেছে। আমরা সন্ত্রাসমূলক এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সোমবার রাজধানীর লালবাগে দলের মজলিসে শুরার বৈঠকে ইসলামী ঐক্যজোট নেতারা এসব কথা বলেন। তারা আরো বলেন, ইরানে হামলার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল মানবতা ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে। তারা মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে ধ্বংস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে। ফলে আজ ইরান, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবানন রক্তে রঞ্জিত।
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মজলিসে শূরার সভায় বক্তব্য রাখেন জোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা যোবায়ের আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা জসিম উদ্দিন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা আবুল কাশেম, মুফতী শামসুল আলম, মাওলানা ফারুক আহমদ, মুফতী মনজুর মুজিব, মুফতী তাসলীম আহমদ, মুফতী আনিসুর রহমান, মাওলানা কাজী আজিজুল হক, মাওলানা সাইফুল্লাহ হাবিবী, মুফতী শামসুদ্দীন বড়াইলী, মাওলানা শহীদুল আনোয়ার, মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ, মাওলানা আনসারুল হক ইমরানসহ শূরার অন্যান্য সদস্যরা।
সভায় ইসলামী ঐক্যজোটের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ, ওআইসি, আরবলীগ এবং সভ্য বিশ্বের শান্তিপ্রিয় রাষ্ট্রগুলোকে জরুরি ভিত্তিতে আগ্রাসী যুদ্ধ বন্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয় এবং ইরান ও ফিলিস্তিনে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আগামী শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
ইরানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও দখলদার ইসরায়েলের সন্ত্রাসমূলক হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইসলামী ঐক্যজোটের নেতারা।
তারা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোঁড়া ইসরাইল সম্পূর্ণ বিনা উস্কানিতে ইরানে বর্বরোচিত হামলা করে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন যুদ্ধের সূচনা করেছে। এর ফলে ইরান-ইসরাইলের মধ্যে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়েছে। এই যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে শুধু সামরিক সহযোগিতাই দিচ্ছে না, বরং অযাচিতভাবে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার মাধ্যমে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়ে ইতিহাসের ঘৃণ্যতম নজির স্থাপন করেছে। আমরা সন্ত্রাসমূলক এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সোমবার রাজধানীর লালবাগে দলের মজলিসে শুরার বৈঠকে ইসলামী ঐক্যজোট নেতারা এসব কথা বলেন। তারা আরো বলেন, ইরানে হামলার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বাধিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল মানবতা ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে। তারা মুসলিম রাষ্ট্রগুলোকে ধ্বংস করতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে। ফলে আজ ইরান, ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবানন রক্তে রঞ্জিত।
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মজলিসে শূরার সভায় বক্তব্য রাখেন জোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা যোবায়ের আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা জসিম উদ্দিন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা আবুল কাশেম, মুফতী শামসুল আলম, মাওলানা ফারুক আহমদ, মুফতী মনজুর মুজিব, মুফতী তাসলীম আহমদ, মুফতী আনিসুর রহমান, মাওলানা কাজী আজিজুল হক, মাওলানা সাইফুল্লাহ হাবিবী, মুফতী শামসুদ্দীন বড়াইলী, মাওলানা শহীদুল আনোয়ার, মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ, মাওলানা আনসারুল হক ইমরানসহ শূরার অন্যান্য সদস্যরা।
সভায় ইসলামী ঐক্যজোটের পক্ষ থেকে জাতিসংঘ, ওআইসি, আরবলীগ এবং সভ্য বিশ্বের শান্তিপ্রিয় রাষ্ট্রগুলোকে জরুরি ভিত্তিতে আগ্রাসী যুদ্ধ বন্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানানো হয় এবং ইরান ও ফিলিস্তিনে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আগামী শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকায় বিক্ষোভ মিছিল পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে