
স্টাফ রিপোর্টার

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান "মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস" উপলক্ষে দেশবাসীসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহী-জনতার বিপ্লব শুধু মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা নয়, এদেশে আধিপত্যবাদ বিরোধী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অভ্যুদয়ের সূচনা করেছিল।
বৃহস্পতিবার বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এই বাণীতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে দেশবাসীকে আবারও আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বাণীতে তারেক রহমান অভিযোগ করেন, স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী নিজ স্বার্থে দেশকে আধিপত্যবাদের থাবার মধ্যে ঠেলে দিয়ে ক্ষমতা চিরদিনের জন্য ধরে রাখার উদ্দেশ্যে একদলীয় বাকশাল গঠন করে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। তিনি বলেন, বাকশালী সরকার ফ্যাসিবাদী পন্থায় মানুষের অধিকার হরণ করেছিল। এই চরম সংকটকালে ৭৫-এর ৩ নভেম্বর কুচক্রীরা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে সপরিবারে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করে। কিন্তু ৭ নভেম্বর স্বজাতির স্বাধীনতা রক্ষায় অকুতোভয় সৈনিক এবং জনতার ঢলে রাজপথে এক অনন্য সংহতির স্ফুরণ ঘটে এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান মুক্ত হন।
জিয়ার নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা:
বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, এই পটপরিবর্তনে রাষ্ট্রপতি জিয়ার নেতৃত্বে দেশে প্রাণচাঞ্চল্য তৈরি হয় এবং গণতন্ত্র অর্গলমুক্ত হয়ে বাক-ব্যক্তি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। তবে আধিপত্যবাদী শক্তির এদেশীয় এজেন্টরা উদ্দেশ্য সাধনের পথে কাঁটা মনে করে ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের অপশাসন ও খালেদার বন্দিত্ব:
তারেক রহমান অভিযোগ করেন, আবারো চক্রান্তের গোপন পথে আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা প্রায় ১৬ বছর গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে রাষ্ট্রক্ষমতা হাতের মুঠোর মধ্যে ধরে রাখে। তাদের নতজানু নীতির কারণেই দেশের সার্বভৌমত্ব দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার লড়াকু নেতা-কর্মীদেরকে বীভৎস নির্মমতায় দমন করেছে এবং ‘আয়নাঘর, গুম, খুন, বিচার-বহির্ভূত হত্যাসহ দুর্নীতি ও অপশাসনের এক ভয়াল রাজত্ব কায়েম করেছিল। ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে বহু বছর মুক্তি দেওয়া হয়নি বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গণতন্ত্রের মুক্তি ও ভবিষ্যতের করণীয়:
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার মহিমান্বিত আত্মদানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্টদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হওয়ার ঘটনাকে তিনি গণতন্ত্রের মুক্তির পথ প্রসারের ইঙ্গিত বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এখন চূড়ান্ত গণতন্ত্রের চর্চার জন্য অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনসহ মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং সমাজে ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান:
বাণীর শেষাংশে তারেক রহমান বলেন, ৭ নভেম্বরের চেতনায় সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শক্তিশালী গণতন্ত্র বিনির্মাণ করতে হবে। সেজন্য জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এই মুহূর্তে অত্যন্ত জরুরী বলে তিনি মন্তব্য করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান "মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস" উপলক্ষে দেশবাসীসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। তাদের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের সিপাহী-জনতার বিপ্লব শুধু মোড় পরিবর্তনকারী ঘটনা নয়, এদেশে আধিপত্যবাদ বিরোধী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির অভ্যুদয়ের সূচনা করেছিল।
বৃহস্পতিবার বিএনপি'র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এই বাণীতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে দেশবাসীকে আবারও আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বাণীতে তারেক রহমান অভিযোগ করেন, স্বাধীনতাত্তোর ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী নিজ স্বার্থে দেশকে আধিপত্যবাদের থাবার মধ্যে ঠেলে দিয়ে ক্ষমতা চিরদিনের জন্য ধরে রাখার উদ্দেশ্যে একদলীয় বাকশাল গঠন করে গণতন্ত্রকে হত্যা করে। তিনি বলেন, বাকশালী সরকার ফ্যাসিবাদী পন্থায় মানুষের অধিকার হরণ করেছিল। এই চরম সংকটকালে ৭৫-এর ৩ নভেম্বর কুচক্রীরা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে সপরিবারে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করে। কিন্তু ৭ নভেম্বর স্বজাতির স্বাধীনতা রক্ষায় অকুতোভয় সৈনিক এবং জনতার ঢলে রাজপথে এক অনন্য সংহতির স্ফুরণ ঘটে এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান মুক্ত হন।
জিয়ার নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা:
বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, এই পটপরিবর্তনে রাষ্ট্রপতি জিয়ার নেতৃত্বে দেশে প্রাণচাঞ্চল্য তৈরি হয় এবং গণতন্ত্র অর্গলমুক্ত হয়ে বাক-ব্যক্তি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। তবে আধিপত্যবাদী শক্তির এদেশীয় এজেন্টরা উদ্দেশ্য সাধনের পথে কাঁটা মনে করে ১৯৮১ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের অপশাসন ও খালেদার বন্দিত্ব:
তারেক রহমান অভিযোগ করেন, আবারো চক্রান্তের গোপন পথে আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা প্রায় ১৬ বছর গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে রাষ্ট্রক্ষমতা হাতের মুঠোর মধ্যে ধরে রাখে। তাদের নতজানু নীতির কারণেই দেশের সার্বভৌমত্ব দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার লড়াকু নেতা-কর্মীদেরকে বীভৎস নির্মমতায় দমন করেছে এবং ‘আয়নাঘর, গুম, খুন, বিচার-বহির্ভূত হত্যাসহ দুর্নীতি ও অপশাসনের এক ভয়াল রাজত্ব কায়েম করেছিল। ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বন্দী করে বহু বছর মুক্তি দেওয়া হয়নি বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
গণতন্ত্রের মুক্তি ও ভবিষ্যতের করণীয়:
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার মহিমান্বিত আত্মদানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্টদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হওয়ার ঘটনাকে তিনি গণতন্ত্রের মুক্তির পথ প্রসারের ইঙ্গিত বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এখন চূড়ান্ত গণতন্ত্রের চর্চার জন্য অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনসহ মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং সমাজে ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান:
বাণীর শেষাংশে তারেক রহমান বলেন, ৭ নভেম্বরের চেতনায় সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শক্তিশালী গণতন্ত্র বিনির্মাণ করতে হবে। সেজন্য জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এই মুহূর্তে অত্যন্ত জরুরী বলে তিনি মন্তব্য করেন।

সমমনা দলগুলোকে নিয়ে ‘নির্বাচনি জোট’ গঠনের পরিকল্পনা বাতিল করে দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। নির্বাচনি আসন ভিত্তিক সমঝোতা করার ঘোষণা দিয়েছে জামায়াত। প্রায় এক বছরেরও বেশি সময় ধরে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সমমনা দলগুলোকে নিয়ে জোট গঠনের চেষ্টার পর দলটির আসন সমঝোতার ঘোষণা করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, গণতন্ত্রের চর্চার জন্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার এক বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে
স্মারকলিপি প্রদানের আগে গোলাম পরওয়ার সেটি সাংবাদিকদের সামনে পড়ে শোনান। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা আলোচনা বসতে প্রস্তুত। আমরাই আগেই এ বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছি। আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আমরা আশাবাদী। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগে গণভোট না হলেই জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সংকট হতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে
সমাবেশ শেষে দুপুর ১২টায় স্মারকলিপি দিতে আট দলের শীর্ষ নেতাদের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব-কদম ফোয়ারা হয়ে মৎস্য ভবন মোড়ে পৌঁছালে সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে বাধা দেয় পুলিশ। পরে সেখান থেকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে আট দলের প্রতিনিধিরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন
২ ঘণ্টা আগে