
আমার দেশ অনলাইন

জামায়াতের নেতৃত্বে সমমনা দলগুলোকে নিয়ে ‘নির্বাচনি জোট’ গঠনের পরিকল্পনার কথা শোনা যাচ্ছিল অনেক আগে থেকেই। যদিও জামায়াত কিংবা অন্য কোনো দল সরাসরি এমন জোটের কথা স্বীকার করেনি। তবে দলগুলোর পক্ষ থেকে ‘নির্বাচনি সমঝোতা’ তথা ‘সব ভোট এক বাক্সে’ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
সম্প্রতি নতুন করে সেই নির্বাচনি সমঝোতার কথা আলোচনায় এসেছে। বিশেষ করে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে কথা বলার পর নতুন করে আলোচনায় এসেছে প্রসঙ্গটি।
ইসলামপন্থি তথা সমমনা দলগুলোর জোট গঠনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে জামায়াত আমির নির্বাচনি আসনভিত্তিক সমঝোতা করার কথা বলেন।
অনেকেই মনে করছেন, এটি কোনো ‘বিশেষ’ বা ‘গোপন কৌশল’ কি না। তবে জামায়াত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিষয়টি নতুন কিছু না। বরং শুরু থেকেই জামায়াত ও সমমনা দলগুলোর পক্ষ থেকে একই ধরনের কথা বলা হয়েছে। তারা কৌশলে ‘নির্বাচনি সমঝোতা’ তথা ‘সব ভোট এক বাক্সে’ নেওয়ার কথাই বলে এসেছে।
অনেকে বলছেন, বেশি দলের আলাদা অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনটি যাতে অংশগ্রহণমূলক হিসেবে মানুষের কাছে বিবেচিত হতে পারে, সেজন্যই এমন কৌশল নিয়েছে দলটি।
তাদের মতে, কয়েকদিন আগে বিএনপিও সমমনাদের জন্য সুনির্দিষ্ট আসন রেখে দলীয় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। এরপর জামায়াতের প্রসঙ্গটিও আলোচনায় এসেছে।
এ বিষয়ে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘তাদের সিদ্ধান্ত হলো- প্রচলিত কাঠামোগত জোট না করে সমমনাদের সাথে বসে তারা নিশ্চিত করবেন যাতে একই আসনে তাদের একাধিক প্রার্থী না হয়।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটে ছিল। জোটবদ্ধ নির্বাচনের পর ওই জোট ক্ষমতায় আসলে দলটির দুজন শীর্ষ নেতা জোট সরকারের মন্ত্রীও হয়েছিলেন।

জামায়াতের নেতৃত্বে সমমনা দলগুলোকে নিয়ে ‘নির্বাচনি জোট’ গঠনের পরিকল্পনার কথা শোনা যাচ্ছিল অনেক আগে থেকেই। যদিও জামায়াত কিংবা অন্য কোনো দল সরাসরি এমন জোটের কথা স্বীকার করেনি। তবে দলগুলোর পক্ষ থেকে ‘নির্বাচনি সমঝোতা’ তথা ‘সব ভোট এক বাক্সে’ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
সম্প্রতি নতুন করে সেই নির্বাচনি সমঝোতার কথা আলোচনায় এসেছে। বিশেষ করে, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে কথা বলার পর নতুন করে আলোচনায় এসেছে প্রসঙ্গটি।
ইসলামপন্থি তথা সমমনা দলগুলোর জোট গঠনের বিষয়ে প্রশ্ন করলে জামায়াত আমির নির্বাচনি আসনভিত্তিক সমঝোতা করার কথা বলেন।
অনেকেই মনে করছেন, এটি কোনো ‘বিশেষ’ বা ‘গোপন কৌশল’ কি না। তবে জামায়াত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিষয়টি নতুন কিছু না। বরং শুরু থেকেই জামায়াত ও সমমনা দলগুলোর পক্ষ থেকে একই ধরনের কথা বলা হয়েছে। তারা কৌশলে ‘নির্বাচনি সমঝোতা’ তথা ‘সব ভোট এক বাক্সে’ নেওয়ার কথাই বলে এসেছে।
অনেকে বলছেন, বেশি দলের আলাদা অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচনটি যাতে অংশগ্রহণমূলক হিসেবে মানুষের কাছে বিবেচিত হতে পারে, সেজন্যই এমন কৌশল নিয়েছে দলটি।
তাদের মতে, কয়েকদিন আগে বিএনপিও সমমনাদের জন্য সুনির্দিষ্ট আসন রেখে দলীয় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। এরপর জামায়াতের প্রসঙ্গটিও আলোচনায় এসেছে।
এ বিষয়ে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘তাদের সিদ্ধান্ত হলো- প্রচলিত কাঠামোগত জোট না করে সমমনাদের সাথে বসে তারা নিশ্চিত করবেন যাতে একই আসনে তাদের একাধিক প্রার্থী না হয়।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটে ছিল। জোটবদ্ধ নির্বাচনের পর ওই জোট ক্ষমতায় আসলে দলটির দুজন শীর্ষ নেতা জোট সরকারের মন্ত্রীও হয়েছিলেন।

রাষ্ট্র সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না। কারণ রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য আমাদের তরুণ ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছে। আমরা মাত্র আন্দোলন শুরু করেছি। আন্দোলন ক্রমে তীব্র হবে। আপনারা আন্দোলন চাইলে আন্দোলনই হবে।
৪৩ মিনিট আগে
হাসিনার পালানোর খবর শুনে দুবাইতে মিষ্টি বিতরণ করেছিলেন আজম। তিনি বলেন, ‘এবার দেশের ভোটের দিনের আনন্দে শরিক হতে চাই।’ আজমের এই কথায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমাদের অঙ্গীকার, এবার রাষ্ট্র হবে জনতার।
২ ঘণ্টা আগে
অবিলম্বে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি এবং ওই আদেশের ওপর আগামী নভেম্বরের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীসহ আটটি রাজনৈতিক দল।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, গণতন্ত্রের চর্চার জন্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৭ নভেম্বর মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার এক বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে