মানববন্ধনে নূরুল ইসলাম বুলবুল
স্টাফ রিপোর্টার
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, আমাদের দাবি পরিষ্কার। পাঁচ দফা গণদাবি অবিলম্বে মেনে নিন। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিন। দাবি আদায়ে প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্যভবন মোড়ে পাঁচ দফা দাবিতে ঢাকা মহানগর জামায়াত আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, বর্তমান সরকারের চার-পাঁচজন উপদেষ্টা একটি দলের পক্ষে নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে দলীয় সরকারে পরিণত করেছে। প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি দলের লোকদের বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচনের ষড়যন্ত্র চলছে, তাতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। তিনি অবিলম্বে ষড়যন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর দাবি জানান। অন্যথায় জাতির সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টায় যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত এই মানববন্ধন শুরু হয়ে সাড়ে ১২টায় শেষ হয়। ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরগুলোতেও একই কর্মসূচি পালন করে জামায়াতসহ সমমনা সাতটি দল।
ডা. তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে আমরা নিরপেক্ষ লোক নিয়োগ দিতে সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলাম। সরকার আমাদেরকে আশ্বাস দিলেও পরে এমন লোককে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, যার অতীত ইতিহাস লম্বা এবং একটি দলের অনুগত।
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রশাসনে যে ষড়যন্ত্র চলছে তা বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ লোকদের পদায়ন করুন। নাহলে কোন কোন উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আমরা তাদের সব রেকর্ডসহ মুখোশ উন্মোচন করে দিব।
বর্তমান সরকার জুলাই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বেইমানি করছে দাবি করে বলেন, অতীতে জনগণের সঙ্গে বেইমানি করে যারা বিতাড়িত হয়েছে, আপনাদের অবস্থা তার চেয়ে ভয়াবহ হবে।
ডা. তাহের ষযযন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর পাশাপাশি নভেম্বরে গণভোট প্রদান, পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, খুনিদের দৃশ্যমান ন্যায়বিচারসহ জামায়াতের সব দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় আন্দোলন সবে মাত্র শুরু হয়েছে এবং দাবি আদায়ে পর্যায়ক্রমে যা যা করা দরকার তা করা হবে।
মানববন্ধনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন—দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম। মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করীমের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য দেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
এসময় ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, আমাদের দাবি পরিষ্কার। পাঁচ দফা গণদাবি অবিলম্বে মেনে নিন। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিন। দাবি আদায়ে প্রয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন ঘেরাও করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর মৎস্যভবন মোড়ে পাঁচ দফা দাবিতে ঢাকা মহানগর জামায়াত আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দলটির নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, বর্তমান সরকারের চার-পাঁচজন উপদেষ্টা একটি দলের পক্ষে নিয়োগ নিয়ন্ত্রণ করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে দলীয় সরকারে পরিণত করেছে। প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে একটি দলের লোকদের বসিয়ে যে নীল নকশার নির্বাচনের ষড়যন্ত্র চলছে, তাতে আগামী জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। তিনি অবিলম্বে ষড়যন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর দাবি জানান। অন্যথায় জাতির সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টায় যাত্রাবাড়ী থেকে গাবতলী পর্যন্ত এই মানববন্ধন শুরু হয়ে সাড়ে ১২টায় শেষ হয়। ঢাকার বাইরে বিভাগীয় শহরগুলোতেও একই কর্মসূচি পালন করে জামায়াতসহ সমমনা সাতটি দল।
ডা. তাহের বলেন, আগামী নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে আমরা নিরপেক্ষ লোক নিয়োগ দিতে সরকারকে অনুরোধ জানিয়েছিলাম। সরকার আমাদেরকে আশ্বাস দিলেও পরে এমন লোককে নিয়োগ দেয়া হয়েছে, যার অতীত ইতিহাস লম্বা এবং একটি দলের অনুগত।
সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রশাসনে যে ষড়যন্ত্র চলছে তা বন্ধ করুন। নিরপেক্ষ লোকদের পদায়ন করুন। নাহলে কোন কোন উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আমরা তাদের সব রেকর্ডসহ মুখোশ উন্মোচন করে দিব।
বর্তমান সরকার জুলাই শহীদদের রক্তের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বেইমানি করছে দাবি করে বলেন, অতীতে জনগণের সঙ্গে বেইমানি করে যারা বিতাড়িত হয়েছে, আপনাদের অবস্থা তার চেয়ে ভয়াবহ হবে।
ডা. তাহের ষযযন্ত্রকারী উপদেষ্টাদের সরানোর পাশাপাশি নভেম্বরে গণভোট প্রদান, পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, খুনিদের দৃশ্যমান ন্যায়বিচারসহ জামায়াতের সব দাবি মেনে নেয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় আন্দোলন সবে মাত্র শুরু হয়েছে এবং দাবি আদায়ে পর্যায়ক্রমে যা যা করা দরকার তা করা হবে।
মানববন্ধনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন—দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম। মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করীমের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য দেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।
এসময় ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন উপস্থিত ছিলেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে