জেলা প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি হারুনুর রশীদ বলেছেন, আমার গ্রামের বাড়ির কাছের জায়গায় ২২ ফেব্রুয়ারি চাঁপাইনবাবগঞ্জে তাফসির করতে আসবেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। দেশে তার অনেক ভক্ত ও তিনি বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ। এ নিয়ে একমাসব্যাপী প্রচার চলছে, এক মাসব্যাপী চাঁদাবাজিও চলছে। এই তাফসির মাহফিলের নামে ব্যাংক, বিভিন্ন শিল্প কলকারখানা, মানুষের বাড়িতে বাড়িতে চাঁদাবাজি চলছে।
শুক্রবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার টাউন স্কুল মাঠে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।ৎ
গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, গণতন্ত্রের শত্রুদের বিচার এবং অবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আলোচনা সভার আয়োজন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি।
এসময় বিএনপি নেতা হারুনুর রশীদ আরও বলেন, আমি মিজানুর রহমান আজহারী ভাইকে অনুরোধ করব, আপনি এসবের হিসাব নিবেন। জামায়াতের বিভাগীয় সমাবেশ করবেন, তা তাফসির মাহফিলের নামে কেন? ওই তাফসিরের সভাপতিত্ব করবেন, জেলা জামায়াতের আমির আবু জার গিফারী, প্রধান অতিথি থাকবেন, জামায়াত নেতা নুরুল ইসলাম বুলবুল। মানুষ এতো বোকা নয়, এ সকল বিষয় নিয়ে জনগণ সজাগ আছে।
সাবেক এমপি হারুন বলেন, জামায়াতের মৌলভীদের দেখছি, বিভিন্ন জায়গায় তাফসির মাহফিলের নামে দলীয় সভা করছে। এটা মুনাফেকি, এটি জনগণের সাথে প্রতারণা। তাফসির করবেন, সেখানে কোরআন হাদিসের আলোকে আলোচনা করবেন। কিন্তু তারা তাফসির করতে গিয়ে, উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ্য করে বলছে, কারা কারা ইসলামের পক্ষে আছেন। এরপর বলা হচ্ছে, কারা কারা বুলবুল ভাইয়ের পক্ষে আছেন। এমন কর্মকাণ্ড মুনাফেকি ছাড়া কিছুই না।
তিনি আরও বলেন, আবার তাফসির মাহফিলে হারুন এমপি, মির্জা ফখরুলকে নিয়ে সমালোচনা করা হচ্ছে। ধরনের বক্তব্য যারা দিচ্ছেন, এমন বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
সাবেক কাউন্সিলর মাসিদুল হক নিখিলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক তবিউল ইসলাম তারিফ, সদর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব তাসেম আলীসহ বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এমএস
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি হারুনুর রশীদ বলেছেন, আমার গ্রামের বাড়ির কাছের জায়গায় ২২ ফেব্রুয়ারি চাঁপাইনবাবগঞ্জে তাফসির করতে আসবেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। দেশে তার অনেক ভক্ত ও তিনি বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ। এ নিয়ে একমাসব্যাপী প্রচার চলছে, এক মাসব্যাপী চাঁদাবাজিও চলছে। এই তাফসির মাহফিলের নামে ব্যাংক, বিভিন্ন শিল্প কলকারখানা, মানুষের বাড়িতে বাড়িতে চাঁদাবাজি চলছে।
শুক্রবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার টাউন স্কুল মাঠে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।ৎ
গণহত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ, গণতন্ত্রের শত্রুদের বিচার এবং অবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে আলোচনা সভার আয়োজন করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি।
এসময় বিএনপি নেতা হারুনুর রশীদ আরও বলেন, আমি মিজানুর রহমান আজহারী ভাইকে অনুরোধ করব, আপনি এসবের হিসাব নিবেন। জামায়াতের বিভাগীয় সমাবেশ করবেন, তা তাফসির মাহফিলের নামে কেন? ওই তাফসিরের সভাপতিত্ব করবেন, জেলা জামায়াতের আমির আবু জার গিফারী, প্রধান অতিথি থাকবেন, জামায়াত নেতা নুরুল ইসলাম বুলবুল। মানুষ এতো বোকা নয়, এ সকল বিষয় নিয়ে জনগণ সজাগ আছে।
সাবেক এমপি হারুন বলেন, জামায়াতের মৌলভীদের দেখছি, বিভিন্ন জায়গায় তাফসির মাহফিলের নামে দলীয় সভা করছে। এটা মুনাফেকি, এটি জনগণের সাথে প্রতারণা। তাফসির করবেন, সেখানে কোরআন হাদিসের আলোকে আলোচনা করবেন। কিন্তু তারা তাফসির করতে গিয়ে, উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ্য করে বলছে, কারা কারা ইসলামের পক্ষে আছেন। এরপর বলা হচ্ছে, কারা কারা বুলবুল ভাইয়ের পক্ষে আছেন। এমন কর্মকাণ্ড মুনাফেকি ছাড়া কিছুই না।
তিনি আরও বলেন, আবার তাফসির মাহফিলে হারুন এমপি, মির্জা ফখরুলকে নিয়ে সমালোচনা করা হচ্ছে। ধরনের বক্তব্য যারা দিচ্ছেন, এমন বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
সাবেক কাউন্সিলর মাসিদুল হক নিখিলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক তবিউল ইসলাম তারিফ, সদর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব তাসেম আলীসহ বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এমএস
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে