খেলাফত আন্দোলনের দাবি
স্টাফ রিপোর্টার
অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক সহযোগিতা করার অঙ্গীকারকে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন প্রধান মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী।
বুধবার চট্টগ্রামে খেলাফত আন্দোলন হাটহাজারী উপজেলার এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী বলেন, দেশের ক্রান্তিকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন এলে দেশের জনগণ সেনাবাহিনীর সাহসী ভূমিকা প্রত্যাশা করে। কিন্তু দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ার কারণে সেনাবাহিনী কাঙ্ক্ষিত ভূমিকা পালন করতে পারেনি। বরং বিগত সরকারের অন্যায় আদেশ বাস্তবায়ন করতে গিয়ে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন বাহিনীর কতিপয় ব্যক্তি জাতির কাছে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এবার সেনাবাহিনীর প্রতি দেশবাসীর প্রত্যাশা বেশি।তাই আগামী নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সারাদেশে মোতায়েন করতে হবে।
খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা মুফতি আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের মহাসচিব মাওলানা ইউসুফ সাদিক হক্কানি, নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা সাঈদুর রহমান, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মীর ইদ্রিস, মাওলানা সানাউল্লাহ হাফেজ্জী, হাজী জালাল উদ্দিন বকুল, প্রচার সম্পাদক মাওলানা সাইফুল ইসলাম সুনামগঞ্জী, অর্থ সম্পাদক আবুল হাসান শাহজাহান, কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা গাজী ইউসুফ, মৌলভী আব্দুর রাকিব, মাওলানা মোশাররফ হোসেন রায়পুরী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও শাহিন আলম চৌধুরী প্রমুখ।
অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক সহযোগিতা করার অঙ্গীকারকে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন প্রধান মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী।
বুধবার চট্টগ্রামে খেলাফত আন্দোলন হাটহাজারী উপজেলার এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী বলেন, দেশের ক্রান্তিকালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচন এলে দেশের জনগণ সেনাবাহিনীর সাহসী ভূমিকা প্রত্যাশা করে। কিন্তু দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হওয়ার কারণে সেনাবাহিনী কাঙ্ক্ষিত ভূমিকা পালন করতে পারেনি। বরং বিগত সরকারের অন্যায় আদেশ বাস্তবায়ন করতে গিয়ে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন বাহিনীর কতিপয় ব্যক্তি জাতির কাছে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এবার সেনাবাহিনীর প্রতি দেশবাসীর প্রত্যাশা বেশি।তাই আগামী নির্বাচনে সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সারাদেশে মোতায়েন করতে হবে।
খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা মুফতি আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের মহাসচিব মাওলানা ইউসুফ সাদিক হক্কানি, নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা সাঈদুর রহমান, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা মীর ইদ্রিস, মাওলানা সানাউল্লাহ হাফেজ্জী, হাজী জালাল উদ্দিন বকুল, প্রচার সম্পাদক মাওলানা সাইফুল ইসলাম সুনামগঞ্জী, অর্থ সম্পাদক আবুল হাসান শাহজাহান, কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা গাজী ইউসুফ, মৌলভী আব্দুর রাকিব, মাওলানা মোশাররফ হোসেন রায়পুরী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও শাহিন আলম চৌধুরী প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে