প্রতিনিধি, জবি
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদে (বাগছাস) বড় ধরনের বিতর্কের জন্ম দিয়েছে কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক মো. নূরনবীর পদত্যাগ ও পরবর্তী অব্যাহতি বিজ্ঞপ্তি। পদত্যাগের কিছুক্ষণ পর বাগছাস তার বিরুদ্ধে ‘সাংগঠনিক কাজে অনুপস্থিতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব না দেওয়ার’ অভিযোগ এনে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতির ঘোষণা দেয়। তবে নূরনবী অভিযোগগুলোকে ‘মিথ্যাচার’ বলে দাবি করেছেন।
শনিবার শাহবাগে সংবাদ সম্মেলনে নূরনবী আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, কোরামকেন্দ্রিক সংগঠন পরিচালনা এবং সাম্প্রতিক নীতিহীন কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে আমি এই পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। জুলাই অভ্যুত্থানের আদর্শ অক্ষুণ্ন রাখতে এটি আমার নৈতিক সিদ্ধান্ত।”
নূরনবীর অভিযোগ, সংগঠনের নীতি ও বাস্তব কর্মকাণ্ডের মধ্যে বিরাট ব্যবধান তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, “বাগছাস এখন গণতান্ত্রিক চেতনা ও নৈতিকতা থেকে সরে গেছে। নেতৃত্বে অযোগ্যতা, স্বেচ্ছাচারিতা, ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রভাব আর দমননীতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে সেখানে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।”
কিছুক্ষণ পর বাগছাসের দপ্তর সম্পাদক মাহফুজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, “সাধারণ সভা ও সাংগঠনিক কাজে কোনো কারণ ছাড়াই অনুপস্থিতি এবং কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব না দেওয়ায় কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্য সচিব জাহিদ আহসানের নির্দেশনায় মো. নূরনবীকে সব সাংগঠনিক দায়িত্ব ও সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।”
এই বিজ্ঞপ্তির তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে নূরনবী বলেন, “তারা মিথ্যাচার করেছে। আমি যে সত্য অভিযোগগুলো তাদের বিরুদ্ধে তুলেছি, সেগুলো ঢাকতেই ভুয়া অভিযোগ এনেছে। যে কারণ দর্শানোর নোটিশের কথা তারা বলছে, সেটি আমার কাছে আছে। ৭০ জনের তালিকায় আমার নাম একেবারেই নেই। পদত্যাগের পর আমাকে অব্যাহতি দিয়ে প্রেস রিলিজ দেয়ার মাধ্যমে নিজেদের দেউলিয়াত্ব প্রকাশ করেছে বাগছাস।"
তিনি প্রমাণ হিসেবে ৩১ মে হোয়াটসঅ্যাপে প্রকাশিত একটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেখান। যাচাই করে দেখা গেছে, সেই তালিকায় ৭০ জনের নাম থাকলেও নূরনবীর নাম নেই। ওই নোটিশে বাগছাসের সদস্য সচিব জাহিদ হাসানের স্বাক্ষর রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে বাগছাসের ভেতরে নীতিগত মতপার্থক্য ও নেতৃত্বকেন্দ্রিক দ্বন্দ্ব চলছিল। বিশেষ করে জুলাই অভ্যুত্থানের আদর্শ অনুসরণের প্রশ্নে তর্ক-বিতর্ক দেখা দিয়েছিল। নূরনবীর পদত্যাগ এবং পরবর্তী অব্যাহতির বিজ্ঞপ্তি সেই অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বকে আরও প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছে।
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদে (বাগছাস) বড় ধরনের বিতর্কের জন্ম দিয়েছে কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক মো. নূরনবীর পদত্যাগ ও পরবর্তী অব্যাহতি বিজ্ঞপ্তি। পদত্যাগের কিছুক্ষণ পর বাগছাস তার বিরুদ্ধে ‘সাংগঠনিক কাজে অনুপস্থিতি ও কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব না দেওয়ার’ অভিযোগ এনে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতির ঘোষণা দেয়। তবে নূরনবী অভিযোগগুলোকে ‘মিথ্যাচার’ বলে দাবি করেছেন।
শনিবার শাহবাগে সংবাদ সম্মেলনে নূরনবী আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, কোরামকেন্দ্রিক সংগঠন পরিচালনা এবং সাম্প্রতিক নীতিহীন কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে আমি এই পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। জুলাই অভ্যুত্থানের আদর্শ অক্ষুণ্ন রাখতে এটি আমার নৈতিক সিদ্ধান্ত।”
নূরনবীর অভিযোগ, সংগঠনের নীতি ও বাস্তব কর্মকাণ্ডের মধ্যে বিরাট ব্যবধান তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, “বাগছাস এখন গণতান্ত্রিক চেতনা ও নৈতিকতা থেকে সরে গেছে। নেতৃত্বে অযোগ্যতা, স্বেচ্ছাচারিতা, ব্যক্তিকেন্দ্রিক প্রভাব আর দমননীতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে সেখানে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।”
কিছুক্ষণ পর বাগছাসের দপ্তর সম্পাদক মাহফুজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, “সাধারণ সভা ও সাংগঠনিক কাজে কোনো কারণ ছাড়াই অনুপস্থিতি এবং কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব না দেওয়ায় কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার ও সদস্য সচিব জাহিদ আহসানের নির্দেশনায় মো. নূরনবীকে সব সাংগঠনিক দায়িত্ব ও সদস্যপদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।”
এই বিজ্ঞপ্তির তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে নূরনবী বলেন, “তারা মিথ্যাচার করেছে। আমি যে সত্য অভিযোগগুলো তাদের বিরুদ্ধে তুলেছি, সেগুলো ঢাকতেই ভুয়া অভিযোগ এনেছে। যে কারণ দর্শানোর নোটিশের কথা তারা বলছে, সেটি আমার কাছে আছে। ৭০ জনের তালিকায় আমার নাম একেবারেই নেই। পদত্যাগের পর আমাকে অব্যাহতি দিয়ে প্রেস রিলিজ দেয়ার মাধ্যমে নিজেদের দেউলিয়াত্ব প্রকাশ করেছে বাগছাস।"
তিনি প্রমাণ হিসেবে ৩১ মে হোয়াটসঅ্যাপে প্রকাশিত একটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেখান। যাচাই করে দেখা গেছে, সেই তালিকায় ৭০ জনের নাম থাকলেও নূরনবীর নাম নেই। ওই নোটিশে বাগছাসের সদস্য সচিব জাহিদ হাসানের স্বাক্ষর রয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে বাগছাসের ভেতরে নীতিগত মতপার্থক্য ও নেতৃত্বকেন্দ্রিক দ্বন্দ্ব চলছিল। বিশেষ করে জুলাই অভ্যুত্থানের আদর্শ অনুসরণের প্রশ্নে তর্ক-বিতর্ক দেখা দিয়েছিল। নূরনবীর পদত্যাগ এবং পরবর্তী অব্যাহতির বিজ্ঞপ্তি সেই অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বকে আরও প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে