সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নেতারা
স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে জাতীয় ঐক্য না হলে সংসদ নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা করেছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
শনিবার সকালে রাজধানীর তোপখানা রোডের দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন আশঙ্কার কথা জানান দলটির নেতারা।
তারা বলেন, দেশ একটা অস্থির অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিও বাংলাদেশের তত অনুকূলে নয়। এমন অবস্থায় আর যেকোন অস্থিরতা সহ্য করার সক্ষমতা দেশের এবং অর্থনীতির নাই। সম্ভাব্য সংকট ও বর্তমান অস্থিরতা উত্তরণে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও টেকসই উপায়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এবং ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করা জরুরি। এ লক্ষে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রস্তাবিত 'জুলাই সনদ' বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে পৌছতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সম্মেলনে দলের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বলেন, এখন পর্যন্ত যে ৮৪টি বিষয়ে আমরা মোটামুটি একমত হয়েছি, সেটা একটা অগ্রগতি। পরের ধাপ হলো সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য এমন প্রক্রিয়া বাছাই করা যাতে তা বৈধ এবং টেকসই হয় ।
তিনি বলেন, আমাদের দলগুলোর মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে মতপার্থক্য আছে। কেউ চাচ্ছেন জুলাই সনদকে একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার হিসেবে নিয়ে পরবর্তী সরকারের হাতে বাস্তবায়নের দায়িত্ব তুলে দেওয়া। কিন্তু জাতীয় সংসদ সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের এখতিয়ার রাখে না। তাই এ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করলেও তা টেকসই হয় না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন এবং আদালত এবং পরবর্তী সংসদ- এ ধরণের মৌলিক সংস্কার বাতিল করে দিতে পারে। আবার গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়নের বাস্তবতাও বিদ্যমান নাই।
তিনি বলেন, এ সকল পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন তার প্রাথমিক অবস্থান গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান করার দাবি ছেড়ে একই নির্বাচনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান সংস্কার সভা আয়োজনের প্রস্তাব কমিশনে করেছে। সাথে এমন একটি বিশেষ ধরনের নির্বাচন আয়োজনের বৈধতা নিশ্চিতে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে বিচার বিভাগের মতামত নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে ।
তিনি আরো বলেন, তদুপরি সকল দলের মতামত ও ঐক্যের স্বার্থে এরচেয়েও গ্রহণযোগ্য কোন পন্থা পাওয়া গেলে, দলীয় প্রস্তাব ত্যাগ করে সেটার পক্ষে দাঁড়াবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। দেশকে অস্থিতিশীল বা বিদেশী শক্তির হস্তক্ষেপ থেকে বাঁচাতে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি এটা রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের অঙ্গীকার।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন, দিদারুল ভূঁইয়া, মাহবুবুর রহমান সেলিম, জাতীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য জাকিয়া শিশির, ফরিদুল ইসলাম, ঢাকা জেলা কমিটির আহ্বায়ক লিটন কবিরাজ, দপ্তর সমন্বয়ক সারোয়ার আলম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির দপ্তর সমন্বয়ক এহসান আহমেদ, রাষ্ট্র যুব আন্দোলনের সংগঠক মো. মহসিন, ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক রাকিব হাসান মজুমদার প্রমুখ।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে জাতীয় ঐক্য না হলে সংসদ নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা করেছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
শনিবার সকালে রাজধানীর তোপখানা রোডের দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন আশঙ্কার কথা জানান দলটির নেতারা।
তারা বলেন, দেশ একটা অস্থির অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিও বাংলাদেশের তত অনুকূলে নয়। এমন অবস্থায় আর যেকোন অস্থিরতা সহ্য করার সক্ষমতা দেশের এবং অর্থনীতির নাই। সম্ভাব্য সংকট ও বর্তমান অস্থিরতা উত্তরণে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও টেকসই উপায়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত এবং ফেব্রুয়ারির মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করা জরুরি। এ লক্ষে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রস্তাবিত 'জুলাই সনদ' বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে পৌছতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সম্মেলনে দলের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বলেন, এখন পর্যন্ত যে ৮৪টি বিষয়ে আমরা মোটামুটি একমত হয়েছি, সেটা একটা অগ্রগতি। পরের ধাপ হলো সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য এমন প্রক্রিয়া বাছাই করা যাতে তা বৈধ এবং টেকসই হয় ।
তিনি বলেন, আমাদের দলগুলোর মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে মতপার্থক্য আছে। কেউ চাচ্ছেন জুলাই সনদকে একটি রাজনৈতিক অঙ্গীকার হিসেবে নিয়ে পরবর্তী সরকারের হাতে বাস্তবায়নের দায়িত্ব তুলে দেওয়া। কিন্তু জাতীয় সংসদ সংবিধানের মৌলিক সংস্কারের এখতিয়ার রাখে না। তাই এ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করলেও তা টেকসই হয় না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন এবং আদালত এবং পরবর্তী সংসদ- এ ধরণের মৌলিক সংস্কার বাতিল করে দিতে পারে। আবার গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়নের বাস্তবতাও বিদ্যমান নাই।
তিনি বলেন, এ সকল পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন তার প্রাথমিক অবস্থান গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধান করার দাবি ছেড়ে একই নির্বাচনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সংবিধান সংস্কার সভা আয়োজনের প্রস্তাব কমিশনে করেছে। সাথে এমন একটি বিশেষ ধরনের নির্বাচন আয়োজনের বৈধতা নিশ্চিতে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে বিচার বিভাগের মতামত নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে ।
তিনি আরো বলেন, তদুপরি সকল দলের মতামত ও ঐক্যের স্বার্থে এরচেয়েও গ্রহণযোগ্য কোন পন্থা পাওয়া গেলে, দলীয় প্রস্তাব ত্যাগ করে সেটার পক্ষে দাঁড়াবে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। দেশকে অস্থিতিশীল বা বিদেশী শক্তির হস্তক্ষেপ থেকে বাঁচাতে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি এটা রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের অঙ্গীকার।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন, দিদারুল ভূঁইয়া, মাহবুবুর রহমান সেলিম, জাতীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য জাকিয়া শিশির, ফরিদুল ইসলাম, ঢাকা জেলা কমিটির আহ্বায়ক লিটন কবিরাজ, দপ্তর সমন্বয়ক সারোয়ার আলম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কমিটির দপ্তর সমন্বয়ক এহসান আহমেদ, রাষ্ট্র যুব আন্দোলনের সংগঠক মো. মহসিন, ছাত্র আন্দোলনের সংগঠক রাকিব হাসান মজুমদার প্রমুখ।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজ বুধবার বিকাল ৫টার পরিবর্তে সন্ধ্যা ৬টায় সাক্ষাৎ করবে জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমিরর সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহেরের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে শিক্ষকরা জাতি ও সমাজ গঠনে অনন্য ভূমিকা পালন করেন। তাদের অবহেলা করে কোনো দেশ বা সমাজের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
৭ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৮৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। মঙ্গলবার রাজধানীর মগবাজারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সভাপতি ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
১১ ঘণ্টা আগে