বিশেষ প্রতিনিধি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, চট্টগ্রাম নগরের নায়েবে আমির ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
রোববার সকাল ১১টায় চট্টগ্রামের প্যারেড ময়দানে মরহুমের প্রথম নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। নামাজে জানাজায় ইমামতি করেন ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র দ্বিতীয় ছেলে মুয়াজ আবরার। পরবর্তী জানাজা ভোলার চরফ্যাশনের নিজ গ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
জানা গেছে, ড. ওবায়েদুল্লাহর জন্ম ভোলার চরফ্যাশনে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এছাড়াও কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ এমবিএ ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি। সাহিত্য ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তার ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ শিশুকল্যাণ পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। পাশাপাশি বয়েজ স্কাউট ও রেড ক্রিসেন্টসহ নানা সংগঠনে যুক্ত থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে পরিচিত, আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ পেশাগত জীবনে সাহিত্য-সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তিনি মাসিক অঙ্গীকার ডাইজেস্টের সম্পাদক এবং হুইল বিজনেস ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তার রচিত জনপ্রিয় দুটি বই হলো- “তরুণ তোমার জন্য” ও “স্বপ্নের ঠিকানা”।
ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়-চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাকালীন রেজিস্ট্রার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সবশেষ তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মরহুম ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র প্রথম নামাজে জানাজার আগে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহান, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী আমির সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম অঞ্চল টিম সদস্য অধ্যাপক আহছানউল্লা ভূইঁয়া, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী আজাদী, ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সহকারী সেক্রেটারি দেলাওয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আমির আলাউদ্দিন শিকদার, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য চট্টগ্রাম মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, দক্ষিণ জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ বদরুল হক, বাইতুশ শরফ কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ ড. মাওলানা সাইয়েদ আবু নোমান, ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র বড় ছেলে মোছান্না প্রমুখ।
এদিকে ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, প্রিয় ভাই ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে অনন্তকালের পথে যাত্রা শুরু করেছেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ইসলামী ধারার নেতৃত্ব ছিল তারই হাতে। আল্লাহ তায়ালা এই হাতের পরিবর্তে আমাদেরকে আরও উত্তম হাত দিয়ে সাহায্য করুন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য, চট্টগ্রাম নগরের নায়েবে আমির ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শনিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
রোববার সকাল ১১টায় চট্টগ্রামের প্যারেড ময়দানে মরহুমের প্রথম নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। নামাজে জানাজায় ইমামতি করেন ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র দ্বিতীয় ছেলে মুয়াজ আবরার। পরবর্তী জানাজা ভোলার চরফ্যাশনের নিজ গ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
জানা গেছে, ড. ওবায়েদুল্লাহর জন্ম ভোলার চরফ্যাশনে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এছাড়াও কমনওয়েলথ এক্সিকিউটিভ এমবিএ ডিগ্রিও অর্জন করেন তিনি। সাহিত্য ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবে তার ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ শিশুকল্যাণ পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। পাশাপাশি বয়েজ স্কাউট ও রেড ক্রিসেন্টসহ নানা সংগঠনে যুক্ত থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে পরিচিত, আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ পেশাগত জীবনে সাহিত্য-সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তিনি মাসিক অঙ্গীকার ডাইজেস্টের সম্পাদক এবং হুইল বিজনেস ম্যাগাজিনের প্রধান সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তার রচিত জনপ্রিয় দুটি বই হলো- “তরুণ তোমার জন্য” ও “স্বপ্নের ঠিকানা”।
ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়-চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠাকালীন রেজিস্ট্রার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সবশেষ তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মরহুম ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র প্রথম নামাজে জানাজার আগে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ শাহজাহান, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী আমির সাবেক এমপি শাহজাহান চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও চট্টগ্রাম অঞ্চল টিম সদস্য অধ্যাপক আহছানউল্লা ভূইঁয়া, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির ড. অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী আজাদী, ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও সহকারী সেক্রেটারি দেলাওয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আমির আলাউদ্দিন শিকদার, কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য চট্টগ্রাম মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমিন, দক্ষিণ জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ বদরুল হক, বাইতুশ শরফ কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ ড. মাওলানা সাইয়েদ আবু নোমান, ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ’র বড় ছেলে মোছান্না প্রমুখ।
এদিকে ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, প্রিয় ভাই ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে অনন্তকালের পথে যাত্রা শুরু করেছেন। সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ইসলামী ধারার নেতৃত্ব ছিল তারই হাতে। আল্লাহ তায়ালা এই হাতের পরিবর্তে আমাদেরকে আরও উত্তম হাত দিয়ে সাহায্য করুন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে