
স্টাফ রিপোর্টার

সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ৬ থেকে ১৩ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্তে তীব্র ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। তিনি বলেন, সরকারের অদক্ষতা, সিন্ডিকেটের প্রভাব এবং নিয়ন্ত্রণহীন বাজার ব্যবস্থাই আজ দেশের সাধারণ মানুষের জীবনে দুর্ভোগের আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, যখন সাধারণ মানুষের আয় কমে যাচ্ছে, দ্রব্যমূল্য আকাশছোঁয়া, তখন আবারও তেলের দাম বাড়ানো সরকারের জনগণবিরোধী অর্থনৈতিক নীতিরই বহিঃপ্রকাশ। এই সিদ্ধান্ত শ্রমজীবী, নিম্নআয়ের মানুষ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে আরও চরম ভোগান্তিতে ফেলবে।
তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের আগেই ব্যবসায়ীরা তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে- এটি প্রমাণ করে যে বাজার এখন সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি। সরকারের কোনো কার্যকর নিয়ন্ত্রণ নেই, বরং প্রভাবশালী ব্যবসায়ীচক্রের সঙ্গে এক ধরনের অঘোষিত আঁতাত চলছে।
ডা. ইরান অভিযোগ করেন, যে সরকার জনগণের নির্বাচিত নয়, তাদের কাছে জনগণের ভোগান্তি বা ন্যায়বিচারের কোনো মূল্য নেই। প্রশাসন চোখ বন্ধ করে রাখে, আর সিন্ডিকেট মুনাফার খেলায় মেতে ওঠে।
বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ভোজ্যতেলের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি সরাসরি জনজীবনে বিপর্যয় ডেকে আনে। এভাবে বারবার দাম বাড়ানো হলো শ্রমিক, কৃষক, শিক্ষক, চাকরিজীবীসহ সকল নিম্নবিত্ত মানুষের প্রতি নির্মম অবিচার।
তিনি অবিলম্বে এই মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বলেন, সরকার যদি বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়, তাহলে স্পষ্টভাবে স্বীকার করা উচিত যে তারা জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা করতে পারছে না। বাংলাদেশ লেবার পার্টি জনগণের পাশে রয়েছে এবং এ ধরনের জনবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

সয়াবিন ও পাম তেলের দাম লিটারে ৬ থেকে ১৩ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্তে তীব্র ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। তিনি বলেন, সরকারের অদক্ষতা, সিন্ডিকেটের প্রভাব এবং নিয়ন্ত্রণহীন বাজার ব্যবস্থাই আজ দেশের সাধারণ মানুষের জীবনে দুর্ভোগের আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, যখন সাধারণ মানুষের আয় কমে যাচ্ছে, দ্রব্যমূল্য আকাশছোঁয়া, তখন আবারও তেলের দাম বাড়ানো সরকারের জনগণবিরোধী অর্থনৈতিক নীতিরই বহিঃপ্রকাশ। এই সিদ্ধান্ত শ্রমজীবী, নিম্নআয়ের মানুষ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে আরও চরম ভোগান্তিতে ফেলবে।
তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের আগেই ব্যবসায়ীরা তেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে- এটি প্রমাণ করে যে বাজার এখন সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি। সরকারের কোনো কার্যকর নিয়ন্ত্রণ নেই, বরং প্রভাবশালী ব্যবসায়ীচক্রের সঙ্গে এক ধরনের অঘোষিত আঁতাত চলছে।
ডা. ইরান অভিযোগ করেন, যে সরকার জনগণের নির্বাচিত নয়, তাদের কাছে জনগণের ভোগান্তি বা ন্যায়বিচারের কোনো মূল্য নেই। প্রশাসন চোখ বন্ধ করে রাখে, আর সিন্ডিকেট মুনাফার খেলায় মেতে ওঠে।
বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ভোজ্যতেলের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বৃদ্ধি সরাসরি জনজীবনে বিপর্যয় ডেকে আনে। এভাবে বারবার দাম বাড়ানো হলো শ্রমিক, কৃষক, শিক্ষক, চাকরিজীবীসহ সকল নিম্নবিত্ত মানুষের প্রতি নির্মম অবিচার।
তিনি অবিলম্বে এই মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বলেন, সরকার যদি বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়, তাহলে স্পষ্টভাবে স্বীকার করা উচিত যে তারা জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা করতে পারছে না। বাংলাদেশ লেবার পার্টি জনগণের পাশে রয়েছে এবং এ ধরনের জনবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেছেন, গণ অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে রাষ্ট্র মেরামতের যে সুযোগ তৈরি হয়েছে তা কোনভাবেই ব্যর্থ হতে দেয়া যাবে না। আমরা যারা চব্বিশের জুলাইতে জীবনবাজী রেখে লড়াই করেছি তারা প্রয়োজনে আবারো রাজপথে গণজোয়ার তৈরি করবো; ইনশাআল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগে
প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ে, বিগত সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় যথাক্রমে ১ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা সৈয়দ তৌফিকুল হাদী ও মুফতি কমর উদ্দীন কামু; ৩ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিঠু; ৫ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা মো. কামাল মিয়া, খালেদ আকবর চৌধুরী....
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে নববর্ষ ২০২৬ উপলক্ষে দুই দিনব্যাপী প্রকাশনা উৎসবের উদ্বোধন হয়েছে। রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি প্রাঙ্গণে মোড়ক উন্মোচন ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ রোববার বিবৃতিতে বলেন, সরকার পরিচালনার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হলো শিক্ষা। দেশের লক্ষ লক্ষ শিশুদের প্রথম ধাপের জ্ঞান দান করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ। তাদের ন্যায়সঙ্গত দাবী উপেক্ষা করা হলে শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বেই।
৫ ঘণ্টা আগে