আমার দেশ অনলাইন
শেখ হাসিনার আমলে গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও ‘আয়নাঘরের’ নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় আনা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
গতকাল শনিবার রাতে পঞ্চগড় শহরের শেরে বাংলা পার্ক চত্বরে জুলাই স্মৃতি স্তম্ভে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সারজিস আলম বলেন, আমরা সেনাবাহিনীকে শ্রদ্ধার জায়গায় রাখি। কিন্তু যারা হাসিনার সময়ে গুম, খুন ও নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ, সম্মানজনক ও সার্বভৌম প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি কলুষিত হবে। কালো দাগ লেগে থাকবে। তাই আমরা আশা করি, সেনাবাহিনী নিজ দায়িত্বে এই বিচারিক প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবে।
তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটরকে আমি প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছিলাম। তিনি অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই শেখ হাসিনার বিচার সম্পন্ন করবেন। তার পেশাদারত্বের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, এক-দুই দিন দেরি হওয়া বড় বিষয় নয়, গুরুত্বপূর্ণ হলো এর বাস্তবায়ন। জনগণের দেওয়া এই সনদ বাস্তবায়নের আইনগত ভিত্তি থাকতে হবে। জনগণ যেন এই সনদের সুফল পায়, তা নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। কমিশনকেও এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে, না হলে এটা ছাত্র-জনতার সঙ্গে বড় বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে দেখা হবে।
এর আগে চাঁদাবাজি, দখলদারত্ব ও মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধের বিরুদ্ধে শনিবার দুপুরে পঞ্চগড় সুগার মিল এলাকায় একটি পদযাত্রার উদ্বোধন করেন সারজিস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি নিজে একটি পিকআপভ্যানে চড়ে অংশ নেন এবং দুর্নীতিবিরোধী স্লোগান দেন।
পদযাত্রাটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার কামাত কাজলদিঘী, চাকলাহাট, হাড়িভাসা, হাফিজাবাদ, অমরখানা, সাতমেরা এবং তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগর, ভজনপুর, বুড়াবুড়ি, শালবাহান ও তিরনইহাট ইউনিয়ন অতিক্রম করে বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের সিপাইপাড়া বাজারে গিয়ে শেষ হয়। পথে তেঁতুলিয়া চৌরাস্তায় প্রথম পথসভা এবং সিপাইপাড়ায় দ্বিতীয় পথসভায় বক্তৃতা দেন সারজিস।
শেখ হাসিনার আমলে গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও ‘আয়নাঘরের’ নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের আওতায় আনা জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
গতকাল শনিবার রাতে পঞ্চগড় শহরের শেরে বাংলা পার্ক চত্বরে জুলাই স্মৃতি স্তম্ভে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সারজিস আলম বলেন, আমরা সেনাবাহিনীকে শ্রদ্ধার জায়গায় রাখি। কিন্তু যারা হাসিনার সময়ে গুম, খুন ও নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের বিচার না হলে বাংলাদেশের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ, সম্মানজনক ও সার্বভৌম প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি কলুষিত হবে। কালো দাগ লেগে থাকবে। তাই আমরা আশা করি, সেনাবাহিনী নিজ দায়িত্বে এই বিচারিক প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবে।
তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটরকে আমি প্রকাশ্যে সমর্থন জানিয়েছিলাম। তিনি অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই শেখ হাসিনার বিচার সম্পন্ন করবেন। তার পেশাদারত্বের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, এক-দুই দিন দেরি হওয়া বড় বিষয় নয়, গুরুত্বপূর্ণ হলো এর বাস্তবায়ন। জনগণের দেওয়া এই সনদ বাস্তবায়নের আইনগত ভিত্তি থাকতে হবে। জনগণ যেন এই সনদের সুফল পায়, তা নিশ্চিত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। কমিশনকেও এই দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে, না হলে এটা ছাত্র-জনতার সঙ্গে বড় বিশ্বাসঘাতকতা হিসেবে দেখা হবে।
এর আগে চাঁদাবাজি, দখলদারত্ব ও মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধের বিরুদ্ধে শনিবার দুপুরে পঞ্চগড় সুগার মিল এলাকায় একটি পদযাত্রার উদ্বোধন করেন সারজিস। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি নিজে একটি পিকআপভ্যানে চড়ে অংশ নেন এবং দুর্নীতিবিরোধী স্লোগান দেন।
পদযাত্রাটি পঞ্চগড় সদর উপজেলার কামাত কাজলদিঘী, চাকলাহাট, হাড়িভাসা, হাফিজাবাদ, অমরখানা, সাতমেরা এবং তেঁতুলিয়া উপজেলার দেবনগর, ভজনপুর, বুড়াবুড়ি, শালবাহান ও তিরনইহাট ইউনিয়ন অতিক্রম করে বাংলাবান্ধা ইউনিয়নের সিপাইপাড়া বাজারে গিয়ে শেষ হয়। পথে তেঁতুলিয়া চৌরাস্তায় প্রথম পথসভা এবং সিপাইপাড়ায় দ্বিতীয় পথসভায় বক্তৃতা দেন সারজিস।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৭ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৪২ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে