মিরপুরে রিজভী
আমার দেশ অনলাইন
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে কাউকে জেতাতে ‘নীলনকশা’ হলে দেশের জনগণ ছেড়ে দেবে না।
শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মিরপুরে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের পর আগামী জাতীয় নির্বাচন উদ্দেশ্যমূলক ফলাফল হবে কি না, তা নিয়ে জনমনে শঙ্কা রয়েছে।
রিজভী বলেন, বিতর্কিত ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের পর থেকেই আগামী জাতীয় নির্বাচন উদ্দেশ্যমূলক ফলাফলের দিকে যাচ্ছে কি না, তা নিয়ে জনমনে তীব্র শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘ডাকসু নির্বাচন হওয়া নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই, কিন্তু যে পদ্ধতিতে হয়েছে তা নিয়ে আমাদের গুরুতর আপত্তি আছে।’ তিনি সরাসরি অভিযোগ করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য (ভিসি) ‘সবার জন্য সমান সুযোগ’ নিশ্চিত না করেই এই নির্বাচন করেছেন।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন: ‘নীলক্ষেত থেকে ব্যালট ছাপানো হলো কেন? এটা কি কোনো একটি দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে ডাকসু নির্বাচন করা হলো না?’ রিজভী মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল এই গুরুতর বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা। তার আশঙ্কা, এ ধরনের ঘটনা চলতে থাকলে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও ‘উদ্দেশ্যমূলক ফলাফল’ হবে কি না, সেই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে এই বিএনপি নেতা তার কঠোর অবস্থান তুলে ধরে বলেন, শেখ হাসিনা অতীতে ‘অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন মাটির তলায় চাপা দিয়ে’ তার রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছেন এবং একে-ওকে জিতিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
রিজভী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ঠিক সেই একই কায়দায় যদি আগামী নির্বাচনেও কাউকে বা কোনো দলকে জিতিয়ে দেয়ার নীলনকশা থাকে, তবে তা জাতির জন্য হবে চরম দুর্ভাগ্যজনক।’
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে কাউকে জেতাতে ‘নীলনকশা’ হলে দেশের জনগণ ছেড়ে দেবে না।
শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মিরপুরে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের পর আগামী জাতীয় নির্বাচন উদ্দেশ্যমূলক ফলাফল হবে কি না, তা নিয়ে জনমনে শঙ্কা রয়েছে।
রিজভী বলেন, বিতর্কিত ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের পর থেকেই আগামী জাতীয় নির্বাচন উদ্দেশ্যমূলক ফলাফলের দিকে যাচ্ছে কি না, তা নিয়ে জনমনে তীব্র শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘ডাকসু নির্বাচন হওয়া নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই, কিন্তু যে পদ্ধতিতে হয়েছে তা নিয়ে আমাদের গুরুতর আপত্তি আছে।’ তিনি সরাসরি অভিযোগ করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য (ভিসি) ‘সবার জন্য সমান সুযোগ’ নিশ্চিত না করেই এই নির্বাচন করেছেন।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন: ‘নীলক্ষেত থেকে ব্যালট ছাপানো হলো কেন? এটা কি কোনো একটি দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে ডাকসু নির্বাচন করা হলো না?’ রিজভী মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল এই গুরুতর বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা। তার আশঙ্কা, এ ধরনের ঘটনা চলতে থাকলে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও ‘উদ্দেশ্যমূলক ফলাফল’ হবে কি না, সেই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে এই বিএনপি নেতা তার কঠোর অবস্থান তুলে ধরে বলেন, শেখ হাসিনা অতীতে ‘অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন মাটির তলায় চাপা দিয়ে’ তার রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছেন এবং একে-ওকে জিতিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছেন।
রিজভী আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, ঠিক সেই একই কায়দায় যদি আগামী নির্বাচনেও কাউকে বা কোনো দলকে জিতিয়ে দেয়ার নীলনকশা থাকে, তবে তা জাতির জন্য হবে চরম দুর্ভাগ্যজনক।’
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে