ঢাবি সংবাদদাতা
গণহত্যার দ্রুত বিচার, মৌলিক সংস্কার এবং জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করতে জাতীয় সরকার কিংবা জাতীয় ঐক্য কাউন্সিল গঠনের আহ্বান জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। এ সরকারের মেয়াদ হবে আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত।
শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান সংগঠনটির মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে জাতীয় সরকার গঠন করেন। যদি জাতীয় সরকার গঠন কোনো কারণে সম্ভব না হয় তাহলে আমাদের দ্বিতীয় প্রস্তাবনা হলো আপনারা জাতীয় ঐক্য কাউন্সিল গঠন করেন। এই জাতীয় ঐক্য কাউন্সিলের প্রধান থাকবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং কাউন্সিলের সদস্য থাকবেন প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের একজন সদস্য। এর সাংবিধানিক মর্যাদা হবে কেবিনেট কিংবা উপদেষ্টা পরিষদের মর্যাদার সমান। তারা উপদেষ্টা কিংবা মন্ত্রী হবেন না ঠিকই কিন্তু দেশের সব ব্যাপারে মতামত দিতে পারবে।
এসময় জাতীয় ঐক্য গঠনে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিচার, সংস্কার এবং নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য আপনারা ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করেন। এই সরকার গণহত্যার দ্রুত বিচার এবং মৌলিক সংস্কার না করেই যদি দ্রুত নির্বাচন দিয়ে দেয় তাহলে দেশে নিশ্চিতভাবে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।
গণহত্যার দ্রুত বিচার, মৌলিক সংস্কার এবং জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন করতে জাতীয় সরকার কিংবা জাতীয় ঐক্য কাউন্সিল গঠনের আহ্বান জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। এ সরকারের মেয়াদ হবে আগামী বছরের জুন মাস পর্যন্ত।
শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহ্বান জানান সংগঠনটির মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদি।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে জাতীয় সরকার গঠন করেন। যদি জাতীয় সরকার গঠন কোনো কারণে সম্ভব না হয় তাহলে আমাদের দ্বিতীয় প্রস্তাবনা হলো আপনারা জাতীয় ঐক্য কাউন্সিল গঠন করেন। এই জাতীয় ঐক্য কাউন্সিলের প্রধান থাকবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং কাউন্সিলের সদস্য থাকবেন প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের একজন সদস্য। এর সাংবিধানিক মর্যাদা হবে কেবিনেট কিংবা উপদেষ্টা পরিষদের মর্যাদার সমান। তারা উপদেষ্টা কিংবা মন্ত্রী হবেন না ঠিকই কিন্তু দেশের সব ব্যাপারে মতামত দিতে পারবে।
এসময় জাতীয় ঐক্য গঠনে দেশের সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিচার, সংস্কার এবং নির্বাচন সম্পন্ন করার জন্য আপনারা ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করেন। এই সরকার গণহত্যার দ্রুত বিচার এবং মৌলিক সংস্কার না করেই যদি দ্রুত নির্বাচন দিয়ে দেয় তাহলে দেশে নিশ্চিতভাবে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে