আলোচনা সভায় মঈন খান
বিশেষ প্রতিনিধি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ছাত্ররা যদি কঠিন দায়িত্ব নিয়ে ব্যর্থ হয়, তাহলে ১৮ কোটি মানুষ ব্যর্থ হবে, বাংলাদেশ ব্যর্থ হবে।
বুধবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে মহানগরীর সাংস্কৃতিক ফোরামের বৃত্তি প্রদান ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, আগামী দিনে যদি সুষ্ঠু ভোট হয়, দেশের জনগণ যাকে দায়িত্ব দেবে তারাই দেশ পরিচালনা করবে। ছাত্রদের যখন দায়িত্ব দেবে, ছাত্ররাই দেশ পরিচালনা করবে। তার জন্য তাদের সঠিক প্রস্তুতি নিতে হবে, সচেতন থাকতে হবে। আজকে যারা নতুন প্রজন্ম তারাই আগামী দিনে বাংলাদেশ পরিচালনা করবে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুরু দায়িত্ব পালনে সবাইকে সচেতন হতে হবে। তোমাদের মনে রাখতে হবে এই দেশটি তোমাদের। আমরা এখন আছি, আমরা কিন্তু চলে যাওয়ার পথে। আমাদের সময় কিন্তু প্রায় শেষ। আর তোমাদের সময় কিন্তু শুরু। কাজেই সেই কথা মনে রেখে তোমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। এই সময় যদি নষ্ট করো, তাহলে যখন ১৮ কোটি মানুষকে পরিচালনার দায়িত্ব আসবে, তা কিন্তু সঠিকভাবে পালন করতে পারবে না।
তিনি বলেন, ছাত্রদের যে শক্তি আছে, সেই শক্তি কিন্তু আমাদের নেই। সেই শক্তি আছে বলেই সামনের দিকে এগিয়ে গেছ। জুলাই ছাত্র আন্দোলনে বাংলাদেশের বিপ্লবী পরিবর্তন এসেছে, সেই অর্জন তোমাদের। আমরা সেই কথা গর্বের সঙ্গে বলে থাকি।
বিগত ১৫ বছর সংগ্রাম করে জয়ের পরিস্থিতি তৈরি করে দিয়েছিল বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ। কাজেই সেই গৌরব তোমাদের ধরে রাখতে হবে। এই সুযোগ যদি হেলায় হারাও, কোনো ভুল পথে গিয়ে সুনাম নষ্ট করে দাও, তাহলে শুধু তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ছাত্ররা যদি কঠিন দায়িত্ব নিয়ে ব্যর্থ হয়, তাহলে ১৮ কোটি মানুষ ব্যর্থ হবে, বাংলাদেশ ব্যর্থ হবে।
বুধবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে মহানগরীর সাংস্কৃতিক ফোরামের বৃত্তি প্রদান ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, আগামী দিনে যদি সুষ্ঠু ভোট হয়, দেশের জনগণ যাকে দায়িত্ব দেবে তারাই দেশ পরিচালনা করবে। ছাত্রদের যখন দায়িত্ব দেবে, ছাত্ররাই দেশ পরিচালনা করবে। তার জন্য তাদের সঠিক প্রস্তুতি নিতে হবে, সচেতন থাকতে হবে। আজকে যারা নতুন প্রজন্ম তারাই আগামী দিনে বাংলাদেশ পরিচালনা করবে।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, গুরু দায়িত্ব পালনে সবাইকে সচেতন হতে হবে। তোমাদের মনে রাখতে হবে এই দেশটি তোমাদের। আমরা এখন আছি, আমরা কিন্তু চলে যাওয়ার পথে। আমাদের সময় কিন্তু প্রায় শেষ। আর তোমাদের সময় কিন্তু শুরু। কাজেই সেই কথা মনে রেখে তোমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে। এই সময় যদি নষ্ট করো, তাহলে যখন ১৮ কোটি মানুষকে পরিচালনার দায়িত্ব আসবে, তা কিন্তু সঠিকভাবে পালন করতে পারবে না।
তিনি বলেন, ছাত্রদের যে শক্তি আছে, সেই শক্তি কিন্তু আমাদের নেই। সেই শক্তি আছে বলেই সামনের দিকে এগিয়ে গেছ। জুলাই ছাত্র আন্দোলনে বাংলাদেশের বিপ্লবী পরিবর্তন এসেছে, সেই অর্জন তোমাদের। আমরা সেই কথা গর্বের সঙ্গে বলে থাকি।
বিগত ১৫ বছর সংগ্রাম করে জয়ের পরিস্থিতি তৈরি করে দিয়েছিল বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ। কাজেই সেই গৌরব তোমাদের ধরে রাখতে হবে। এই সুযোগ যদি হেলায় হারাও, কোনো ভুল পথে গিয়ে সুনাম নষ্ট করে দাও, তাহলে শুধু তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে