ওয়াকফ বিল পাসের প্রতিবাদ
স্টাফ রিপোর্টার
ভারতের লোকসভায় বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসের মাধ্যমে দেশটি সংখ্যালঘু মুসলিমদের বিরুদ্ধে ধর্মযুদ্ধে নেমেছে বলে মনে করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
শুক্রবার সংবাদমাধ্যমে ওয়াকফ বিল পাসের প্রতিবাদে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনটির আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান এই মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, ভারতের হিন্দুত্ববাদী মোদী সরকার সংখ্যালঘু মুসলিমদের টার্গেট করে একের পর এক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার চরম বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস করে ভারতীয় মুসলমানদের ওয়াকফ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদরাসা ও এতিমখানাগুলো রাষ্ট্রীয়ভাবে দখলের পাঁয়তারা করছে।
তারা বলেন, আমরা এমন অবিচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এর আগে মুসলমানদের ধর্মীয় বিধান তিন তালাক নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অমুসলিমদের ইসলাম গ্রহণ ঠেকাতে ধর্মান্তর বিরোধী আইনও করা হয়েছে। ভারত থেকে মুসলিমদের বিতাড়িত করার ষড়যন্ত্রস্বরূপ নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস করা হয়েছে। এভাবে রাষ্ট্রীয় ও আইনি পন্থায় সংখ্যালঘু মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ধর্ম পালনের অধিকার হরণ করে তাদের বিরুদ্ধে রীতিমতো ধর্মযুদ্ধে নেমেছে ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সরকার।
তারা আরো বলেন, সংখ্যালঘু মুসলমানদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে চরম ব্যর্থ ভারত। বরং বিভিন্ন অজুহাতে রাষ্ট্রীয় মদদে বুলডোজার দিয়ে মসজিদ ভাঙার ঘটনা এখন দেশটিতে নিয়মিত ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাস্তাঘাটে মুসলিমদের ধরে ধরে প্রায়ই হেনস্থা করা হয়। ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হয়। গরুর গোশত রাখার দায়ে মুসলিমদের পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। ধীরে ধীরে দক্ষিণ এশিয়ার ইসরাইল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ভারত।
এছাড়া, বাংলাদেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধেও ঘৃণ্য অপপ্রচার ও মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে দেশটির গোদি মিডিয়া ও শাসকগোষ্ঠী।
তারা আরও বলেন, আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারকে ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিম নির্যাতনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানানোর জোর আহ্বান করছি। ভারতকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমরা বীরের জাতি। বাংলাদেশে কাল্পনিক সংখ্যালঘু নির্যাতনের ভারতীয় প্রোপাগান্ডার (মিথ্যা প্রচারের) বিপরীতে ভারতের সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অনেক বেশি শক্তিশালী, যা কূটনৈতিকভাবে আমাদের রাষ্ট্রকে অনেক এগিয়ে রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
এমএস
ভারতের লোকসভায় বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাসের মাধ্যমে দেশটি সংখ্যালঘু মুসলিমদের বিরুদ্ধে ধর্মযুদ্ধে নেমেছে বলে মনে করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
শুক্রবার সংবাদমাধ্যমে ওয়াকফ বিল পাসের প্রতিবাদে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনটির আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান এই মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, ভারতের হিন্দুত্ববাদী মোদী সরকার সংখ্যালঘু মুসলিমদের টার্গেট করে একের পর এক বিতর্কিত পদক্ষেপ নিয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার চরম বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল পাস করে ভারতীয় মুসলমানদের ওয়াকফ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মাদরাসা ও এতিমখানাগুলো রাষ্ট্রীয়ভাবে দখলের পাঁয়তারা করছে।
তারা বলেন, আমরা এমন অবিচারের তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এর আগে মুসলমানদের ধর্মীয় বিধান তিন তালাক নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অমুসলিমদের ইসলাম গ্রহণ ঠেকাতে ধর্মান্তর বিরোধী আইনও করা হয়েছে। ভারত থেকে মুসলিমদের বিতাড়িত করার ষড়যন্ত্রস্বরূপ নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস করা হয়েছে। এভাবে রাষ্ট্রীয় ও আইনি পন্থায় সংখ্যালঘু মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ধর্ম পালনের অধিকার হরণ করে তাদের বিরুদ্ধে রীতিমতো ধর্মযুদ্ধে নেমেছে ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সরকার।
তারা আরো বলেন, সংখ্যালঘু মুসলমানদের জানমালের নিরাপত্তা দিতে চরম ব্যর্থ ভারত। বরং বিভিন্ন অজুহাতে রাষ্ট্রীয় মদদে বুলডোজার দিয়ে মসজিদ ভাঙার ঘটনা এখন দেশটিতে নিয়মিত ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাস্তাঘাটে মুসলিমদের ধরে ধরে প্রায়ই হেনস্থা করা হয়। ‘জয় শ্রীরাম’ বলতে বাধ্য করা হয়। গরুর গোশত রাখার দায়ে মুসলিমদের পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। ধীরে ধীরে দক্ষিণ এশিয়ার ইসরাইল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে ভারত।
এছাড়া, বাংলাদেশের মুসলমানদের বিরুদ্ধেও ঘৃণ্য অপপ্রচার ও মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে দেশটির গোদি মিডিয়া ও শাসকগোষ্ঠী।
তারা আরও বলেন, আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারকে ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিম নির্যাতনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিবাদ জানানোর জোর আহ্বান করছি। ভারতকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমরা বীরের জাতি। বাংলাদেশে কাল্পনিক সংখ্যালঘু নির্যাতনের ভারতীয় প্রোপাগান্ডার (মিথ্যা প্রচারের) বিপরীতে ভারতের সংখ্যালঘু নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অনেক বেশি শক্তিশালী, যা কূটনৈতিকভাবে আমাদের রাষ্ট্রকে অনেক এগিয়ে রাখবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
এমএস
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে