স্পোর্টস রিপোর্টার
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম চরমোনাই পীর বলেছেন, বিগত সময়ে রাষ্ট্র পরিচালকরা কোনোভাবেই প্রমাণ করতে পারেনি যে, তারা দেশের উপকারের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন। বরং ৫ আগস্ট যারা দেশ থেকে পালায়ন করেছে তারা সরাসরি ভারতেরই সরকার ছিল বলে জনগণ মনে করে। তাদের সকল কার্যক্রম ভারতের স্বার্থ রক্ষার জন্য করেছে বলে জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে। তিনি বলেন, বিগত সরকার দেশের স্বার্থ রক্ষার চেয়ে ভারতের স্বার্থ রক্ষায় বেশি ব্যস্ত ছিল।
শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চরমোনাই পীর বলেন, ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের যে নতুন পরিস্থিতি হয়েছে তার জন্য হাজারের অধিক মানুষ নিহত হয়েছেন, পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। যেই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা দেখছি, তারা অগোছালোভাবে দেশ পরিচালনা করছে। এই অগোছালোভাবে দেশ পরিচালনার সুযোগ নিয়ে অনেকে যে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন করছে, তা দেশের মানুষ কখনো মেনে নিবে না।
তিনি বলেন, বিগত সময়ে যারা দেশকে ৫ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে, দেশ পরিচালনার নামে এই দুর্নীতিবাজদেরকে ক্ষমতার মসনদে বসিয়ে আবার তামাশা দেখব, তা হতে পারে না।
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কমিটি বিলুপ্ত করে ২০২৫-২০২৬ সেশনের জন্য মাওলানা খলিলুর রহমানকে সভাপতি, মাওলানা সিদ্দিকুর রহমানকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, মুফতি মোস্তফা কামালকে সহ-সভাপতি ও কেএম বিল্লাল হোসেনকে সেক্রেটারি জেনারেল করে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার অতীতের সরকারের ন্যায় অসম্মানিত না হয়ে সসম্মানে যাতে বিদায় নিতে পারেন সে দিকে খেয়াল রাখবেন। আর জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে শ্রমিক ভাইয়েরা সব সময়ে সোচ্চার হবেন এই আহ্বান জানাচ্ছি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, বিশ্ব আজ দুই ভাগে বিভক্ত, জালেম এবং মাজলুম। জালেমরা মজলুমের রক্ত চুষে চুষে খেয়ে হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছে। মজলুমরা দুঃখে কষ্টে দিনাতিপাত করছে।
তিনি বলেন, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল জালিমের মসনদ ভেঙে ফেলার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের ইতিহাস দুর্নীতি, দুঃশাসনের ইতিহাস। তেপ্পান্ন বছরের ইতিহাস বাংলাদেশকে বিশ্বে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করার ইতিহাস। দেশ থেকে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের ইতিহাস। এদেশে একটি বস্তাপচা রাজনীতি সৃষ্টির ইতিহাস। স্বাধীনতার পর যারাই ক্ষমতায় ছিল তারা বস্তাপচা রাজনীতি করেছে। দেশ ও জাতীর জন্য কিছুই করার চেষ্টা তারা করেনি। কৃষক শ্রমিক মানুষের কোনো ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা তারা করেনি। এজন্য একটি বিপ্লব এখন জরুরি। যে বিপ্লবের শক্তি হবে মাজলুম কৃষক জনতা। তাই, আপনারা প্রস্তুত থাকবেন। এদেশের শ্রমিকরা কখনও স্বার্থের পেছনে দৌড়ায় না। টাকার পেছনে পড়ে না। আজকে জালিম শাসকরা দেশে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, টাকা পাচার এবং শ্রমিক জনতার জন্য ক্ষতিকর রাজনীতি করেছে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া ও মুক্ত করার সুযোগ এসেছে। যারা শহীদ হয়েছে আহত হয়েছে তারা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য ত্যাগ করেছে। একটি দলকে ক্ষমতায় নেয়া আর শুধু নির্বাচনের জন্য এ ত্যাগ করেনি। ৫৩ বছরে যারাই ক্ষমতায় ছিলো তারা লুটে পুটে আঙুল ফুলে বটগাছ হতে কাজ করেছে। সরকারের লোকরা বলছেন চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি হাত বদল হয়েছে। চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির পথ বন্ধ হলে অতীতের ক্ষমতাসীনরা নেতাকর্মী শূন্য হয়ে যাবে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জুলাই বিপ্লবে প্রকাশ্যে শুরু থেকে থেকেছে। যারা বলেছে ছাত্রদের আন্দোলনের সাথে আমরা নাই তারা এখন আবার কৃতিত্ব নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কারের কথা ভাঁওতাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়। বাংলাদেশকে একটি দলের হাতে ছেড়ে দেয়া যাবে না।
সভাপতির বক্তব্যে আলহাজ মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম বলেন, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন এতো দিন মানবিক সংগঠন হিসেবে কাজ করেছে।
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আলহাজ মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান ও জয়েন্ট সেক্রেটারি মুফতি মোস্তফা কামালের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব কে এম আতিকুর রহমান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, আলহাজ আবদুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, ডা. মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, ছাত্র নেতা ইউসুফ আহমদ মানসুর ও শ্রমিক আন্দোলন সহ-সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান ও আলহাজ ওয়ায়েজ হোসেন ভূঁইয়া প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকারে কোন লুজ কানেকশন দেখতে চাই না। দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের রাজনীতি ও দেশ পরিচালনায় জনগণ দেখতে চায় না।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম চরমোনাই পীর বলেছেন, বিগত সময়ে রাষ্ট্র পরিচালকরা কোনোভাবেই প্রমাণ করতে পারেনি যে, তারা দেশের উপকারের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন। বরং ৫ আগস্ট যারা দেশ থেকে পালায়ন করেছে তারা সরাসরি ভারতেরই সরকার ছিল বলে জনগণ মনে করে। তাদের সকল কার্যক্রম ভারতের স্বার্থ রক্ষার জন্য করেছে বলে জনগণ প্রত্যক্ষ করেছে। তিনি বলেন, বিগত সরকার দেশের স্বার্থ রক্ষার চেয়ে ভারতের স্বার্থ রক্ষায় বেশি ব্যস্ত ছিল।
শুক্রবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চরমোনাই পীর বলেন, ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের যে নতুন পরিস্থিতি হয়েছে তার জন্য হাজারের অধিক মানুষ নিহত হয়েছেন, পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন। যেই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। আমরা দেখছি, তারা অগোছালোভাবে দেশ পরিচালনা করছে। এই অগোছালোভাবে দেশ পরিচালনার সুযোগ নিয়ে অনেকে যে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন করছে, তা দেশের মানুষ কখনো মেনে নিবে না।
তিনি বলেন, বিগত সময়ে যারা দেশকে ৫ বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে, দেশ পরিচালনার নামে এই দুর্নীতিবাজদেরকে ক্ষমতার মসনদে বসিয়ে আবার তামাশা দেখব, তা হতে পারে না।
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশের কমিটি বিলুপ্ত করে ২০২৫-২০২৬ সেশনের জন্য মাওলানা খলিলুর রহমানকে সভাপতি, মাওলানা সিদ্দিকুর রহমানকে সিনিয়র সহ-সভাপতি, মুফতি মোস্তফা কামালকে সহ-সভাপতি ও কেএম বিল্লাল হোসেনকে সেক্রেটারি জেনারেল করে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার অতীতের সরকারের ন্যায় অসম্মানিত না হয়ে সসম্মানে যাতে বিদায় নিতে পারেন সে দিকে খেয়াল রাখবেন। আর জুলুম নির্যাতনের বিরুদ্ধে শ্রমিক ভাইয়েরা সব সময়ে সোচ্চার হবেন এই আহ্বান জানাচ্ছি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, বিশ্ব আজ দুই ভাগে বিভক্ত, জালেম এবং মাজলুম। জালেমরা মজলুমের রক্ত চুষে চুষে খেয়ে হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছে। মজলুমরা দুঃখে কষ্টে দিনাতিপাত করছে।
তিনি বলেন, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল জালিমের মসনদ ভেঙে ফেলার জন্য। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের ইতিহাস দুর্নীতি, দুঃশাসনের ইতিহাস। তেপ্পান্ন বছরের ইতিহাস বাংলাদেশকে বিশ্বে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করার ইতিহাস। দেশ থেকে লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের ইতিহাস। এদেশে একটি বস্তাপচা রাজনীতি সৃষ্টির ইতিহাস। স্বাধীনতার পর যারাই ক্ষমতায় ছিল তারা বস্তাপচা রাজনীতি করেছে। দেশ ও জাতীর জন্য কিছুই করার চেষ্টা তারা করেনি। কৃষক শ্রমিক মানুষের কোনো ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা তারা করেনি। এজন্য একটি বিপ্লব এখন জরুরি। যে বিপ্লবের শক্তি হবে মাজলুম কৃষক জনতা। তাই, আপনারা প্রস্তুত থাকবেন। এদেশের শ্রমিকরা কখনও স্বার্থের পেছনে দৌড়ায় না। টাকার পেছনে পড়ে না। আজকে জালিম শাসকরা দেশে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, টাকা পাচার এবং শ্রমিক জনতার জন্য ক্ষতিকর রাজনীতি করেছে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দেয়া ও মুক্ত করার সুযোগ এসেছে। যারা শহীদ হয়েছে আহত হয়েছে তারা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য ত্যাগ করেছে। একটি দলকে ক্ষমতায় নেয়া আর শুধু নির্বাচনের জন্য এ ত্যাগ করেনি। ৫৩ বছরে যারাই ক্ষমতায় ছিলো তারা লুটে পুটে আঙুল ফুলে বটগাছ হতে কাজ করেছে। সরকারের লোকরা বলছেন চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি হাত বদল হয়েছে। চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির পথ বন্ধ হলে অতীতের ক্ষমতাসীনরা নেতাকর্মী শূন্য হয়ে যাবে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জুলাই বিপ্লবে প্রকাশ্যে শুরু থেকে থেকেছে। যারা বলেছে ছাত্রদের আন্দোলনের সাথে আমরা নাই তারা এখন আবার কৃতিত্ব নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ক্ষমতায় গিয়ে সংস্কারের কথা ভাঁওতাবাজি ছাড়া আর কিছুই নয়। বাংলাদেশকে একটি দলের হাতে ছেড়ে দেয়া যাবে না।
সভাপতির বক্তব্যে আলহাজ মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম বলেন, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন এতো দিন মানবিক সংগঠন হিসেবে কাজ করেছে।
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি আলহাজ মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান ও জয়েন্ট সেক্রেটারি মুফতি মোস্তফা কামালের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, অন্যতম প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব কে এম আতিকুর রহমান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, আলহাজ আবদুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, ডা. মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, ছাত্র নেতা ইউসুফ আহমদ মানসুর ও শ্রমিক আন্দোলন সহ-সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান ও আলহাজ ওয়ায়েজ হোসেন ভূঁইয়া প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকারে কোন লুজ কানেকশন দেখতে চাই না। দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের রাজনীতি ও দেশ পরিচালনায় জনগণ দেখতে চায় না।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে